ফিরে আসছেন রকিবুল
অবসর ঘোষণার তিন দিনের মধ্যেই নিজের ভুল বুঝতে শুরু করেছেন রকিবুল হাসান! বিশ্বস্ত সূত্রের খবর, বোর্ড এবং নির্বাচকদের ওপর রাগে-ক্ষোভে সব ধরনের ক্রিকেটকে বিদায় জানানো ২২ বছরের এই তরুণ ক্রিকেটার আবার ফিরতে চান খেলায়। অবস্থান বদলের কথা বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডকে আজ-কালের মধ্যে লিখিতভাবে জানানোর কথা তাঁর। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে চট্টগ্রাম টেস্টের দুই দিন আগে হঠাত্ করেই অবসরের ঘোষণা দিয়েছিলেন রকিবুল।
জাতীয় দলের কোচ জেমি সিডন্স এর মধ্যে আরও একবার মুঠোফোন বার্তায় খেলায় ফেরার আহ্বান জানিয়েছেন রকিবুলকে। পাল্টা বার্তায় রকিবুল নাকি তাঁর আগের অবস্থানের কথাই জানিয়েছেন। তবে কাল বিসিবি সূত্রে জানা গেছে, রকিবুল এখন কিছুটা নমনীয়। তার চিন্তাভাবনায় পরিবর্তন আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন বোর্ড পরিচালক ও রকিবুলের জেলা জামালপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল ফুয়াদ (রেদোয়ান)। বিসিবি পরিচালক নিজে তো বটেই, জামালপুর পৌরসভার মেয়র, জেলা ক্রীড়া সংস্থার শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা এবং রকিবুলের পরিবারের সদস্যরাও দুই দিন ধরে তাঁকে অনেক বুঝিয়েছেন। রকিবুল তাতে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ফুয়াদ, ‘আমি নিজে এবং জামালপুরের নেতৃস্থানীয় লোকজন টেলিফোনে রকিবুলকে অনেক অনুরোধ করেছেন তার অবস্থান থেকে সরে আসতে। রকিবুলও তাতে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে। সে জামালপুরের গর্ব। আশা করি, আমাদের অনুরোধ রেখে রকিবুল আবার খেলায় ফিরবে।’
বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা কমিটির প্রধান এনায়েত হোসেনও বললেন একই কথা, ‘বিভিন্ন পর্যায়ে আমরা ওর সঙ্গে কথা বলছি। আশা করি, একটা ইতিবাচক ফলাফলই আসবে।’ তবে কাল টেলিফোনে যোগাযোগ করা হলে এ ব্যাপারে কিছু বলতে রাজি হননি রকিবুল, ‘বোর্ড আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছে, খেলায় ফিরতে বলেছে। তবে এ ব্যাপারে আমি এখনই কোনো কথা বলব না।’
অবসরের সিদ্ধান্তটা বোর্ডকে লিখিতভাবেই জানিয়েছিলেন রকিবুল। বোর্ড সেটি গ্রহণ না করলেও অবসর থেকে সরে আসার সিদ্ধান্তটাও তিনি কাগজে-কলমেই জানাবেন। তবে রকিবুল ফিরতে চাইলেই ফেরাটা অত সহজ হবে কি না, সে সংশয় থাকছেই। চট্টগ্রাম টেস্টের আগের দিন আকস্মিক অবসরের সিদ্ধান্ত জানানো, মিডিয়ার কাছে দল নির্বাচন-প্রক্রিয়া নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ—রকিবুলের এসব আচরণ বোর্ড সহজভাবে নেয়নি। অনেকে তো শাস্তিমূলক ব্যবস্থার কথাও বলছেন। আগামী ১৯ মার্চের বোর্ড সভায় এসব ব্যাপারে আলোচনা হওয়ার কথা। রকিবুলের অবস্থান বদল বোর্ডকেও সে অবস্থান থেকে সরাবে কি না, সেটাই প্রশ্ন এখন।
জাতীয় দলের কোচ জেমি সিডন্স এর মধ্যে আরও একবার মুঠোফোন বার্তায় খেলায় ফেরার আহ্বান জানিয়েছেন রকিবুলকে। পাল্টা বার্তায় রকিবুল নাকি তাঁর আগের অবস্থানের কথাই জানিয়েছেন। তবে কাল বিসিবি সূত্রে জানা গেছে, রকিবুল এখন কিছুটা নমনীয়। তার চিন্তাভাবনায় পরিবর্তন আনতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন বোর্ড পরিচালক ও রকিবুলের জেলা জামালপুর জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক আবদুল্লাহ আল ফুয়াদ (রেদোয়ান)। বিসিবি পরিচালক নিজে তো বটেই, জামালপুর পৌরসভার মেয়র, জেলা ক্রীড়া সংস্থার শীর্ষস্থানীয় কর্মকর্তা এবং রকিবুলের পরিবারের সদস্যরাও দুই দিন ধরে তাঁকে অনেক বুঝিয়েছেন। রকিবুল তাতে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ফুয়াদ, ‘আমি নিজে এবং জামালপুরের নেতৃস্থানীয় লোকজন টেলিফোনে রকিবুলকে অনেক অনুরোধ করেছেন তার অবস্থান থেকে সরে আসতে। রকিবুলও তাতে ইতিবাচক সাড়া দিয়েছে। সে জামালপুরের গর্ব। আশা করি, আমাদের অনুরোধ রেখে রকিবুল আবার খেলায় ফিরবে।’
বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা কমিটির প্রধান এনায়েত হোসেনও বললেন একই কথা, ‘বিভিন্ন পর্যায়ে আমরা ওর সঙ্গে কথা বলছি। আশা করি, একটা ইতিবাচক ফলাফলই আসবে।’ তবে কাল টেলিফোনে যোগাযোগ করা হলে এ ব্যাপারে কিছু বলতে রাজি হননি রকিবুল, ‘বোর্ড আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেছে, খেলায় ফিরতে বলেছে। তবে এ ব্যাপারে আমি এখনই কোনো কথা বলব না।’
অবসরের সিদ্ধান্তটা বোর্ডকে লিখিতভাবেই জানিয়েছিলেন রকিবুল। বোর্ড সেটি গ্রহণ না করলেও অবসর থেকে সরে আসার সিদ্ধান্তটাও তিনি কাগজে-কলমেই জানাবেন। তবে রকিবুল ফিরতে চাইলেই ফেরাটা অত সহজ হবে কি না, সে সংশয় থাকছেই। চট্টগ্রাম টেস্টের আগের দিন আকস্মিক অবসরের সিদ্ধান্ত জানানো, মিডিয়ার কাছে দল নির্বাচন-প্রক্রিয়া নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ—রকিবুলের এসব আচরণ বোর্ড সহজভাবে নেয়নি। অনেকে তো শাস্তিমূলক ব্যবস্থার কথাও বলছেন। আগামী ১৯ মার্চের বোর্ড সভায় এসব ব্যাপারে আলোচনা হওয়ার কথা। রকিবুলের অবস্থান বদল বোর্ডকেও সে অবস্থান থেকে সরাবে কি না, সেটাই প্রশ্ন এখন।
No comments