টরন্টোতে দক্ষিণ এশীয়রা হবে মোট জনসংখ্যার এক-চতুর্থাংশ
কানাডার টরন্টো ও মন্ট্রিল শহরে ২০৩১ সালের মধ্যে দক্ষিণ এশীয়দের সংখ্যা মোট জনসংখ্যার এক চতুর্থাংশে পৌঁছাবে। আগামী ৩০ বছরের মধ্যে টরন্টোতে বর্তমানে সংখ্যাগুরু শ্বেতাঙ্গরা সংখ্যালঘুতে পরিণত হবে। গত মঙ্গলবার কানাডার পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বর্তমানে টরন্টোর জনসংখ্যা ৫৫ লাখ। এর প্রায় অর্ধেকই অভিবাসী। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত কানাডায় ১১ লাখ নয় হাজার ৯৮০ জন অভিবাসী আসে। এর ২৫ ভাগই টরন্টোতে থাকে।
পরিসংখ্যান বিভাগ জানায়, টরন্টোতে মোট জনসংখ্যার ৪৭ ভাগই দৃশ্যমান সংখ্যালঘু। বড় পাঁচটি সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর মধ্যে দক্ষিণ এশীয়রা প্রথম স্থানে রয়েছে, যা মোট জনসংখ্যার শতকরা ১২ ভাগ।
টরন্টোর প্রধান ভাষা ইংরেজি। তবে এখানে প্রায় ১৪০টি ভাষা প্রচলিত রয়েছে। মোট জনসংখ্যার শতকরা ৩০ ভাগই ইংরেজি বলে না। পরিসংখ্যান বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, গত দশকে দক্ষিণ এশীয়রা উল্লেখযোগ্যভাবে কানাডা এসেছে। এ ছাড়া অন্য জনগোষ্ঠীর চেয়ে দক্ষিণ এশীয়দের জন্মহার বেশি বলে তারা বৃহত্তর জনগোষ্ঠীতে পরিণত হতে যাচ্ছে।
তবে এ খবরটি খুব সুখকর নয় স্থানীয় দক্ষিণ এশীয়দের কাছে। স্থানীয় সাউথ এশিয়ান ফ্যামিলি সাপোর্ট সার্ভিসের নির্বাহী পরিচালক কাজী হক বলেন, এখানে অন্য জনগোষ্ঠীর চেয়ে দক্ষিণ এশীয়রা অনেক দরিদ্র। অনেকেই বেকার অথবা খুব কম বেতনে খণ্ডকালীন চাকরি করে জীবনধারণ করছেন।
তবে জেরাড ইন্ডিয়া বাজারের সভাপতি কানওয়ালজিত্ খোরানা বলেন, ‘টরন্টোতে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার জনসংখ্যা বৃদ্ধি ব্যবসা-বাণিজ্যে আশার আলো জাগিয়েছে। দক্ষিণ এশীয়রা এখন চাকরির চেয়ে ব্যবসাতেই ভালো করছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বর্তমানে টরন্টোর জনসংখ্যা ৫৫ লাখ। এর প্রায় অর্ধেকই অভিবাসী। ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত কানাডায় ১১ লাখ নয় হাজার ৯৮০ জন অভিবাসী আসে। এর ২৫ ভাগই টরন্টোতে থাকে।
পরিসংখ্যান বিভাগ জানায়, টরন্টোতে মোট জনসংখ্যার ৪৭ ভাগই দৃশ্যমান সংখ্যালঘু। বড় পাঁচটি সংখ্যালঘু গোষ্ঠীর মধ্যে দক্ষিণ এশীয়রা প্রথম স্থানে রয়েছে, যা মোট জনসংখ্যার শতকরা ১২ ভাগ।
টরন্টোর প্রধান ভাষা ইংরেজি। তবে এখানে প্রায় ১৪০টি ভাষা প্রচলিত রয়েছে। মোট জনসংখ্যার শতকরা ৩০ ভাগই ইংরেজি বলে না। পরিসংখ্যান বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানান, গত দশকে দক্ষিণ এশীয়রা উল্লেখযোগ্যভাবে কানাডা এসেছে। এ ছাড়া অন্য জনগোষ্ঠীর চেয়ে দক্ষিণ এশীয়দের জন্মহার বেশি বলে তারা বৃহত্তর জনগোষ্ঠীতে পরিণত হতে যাচ্ছে।
তবে এ খবরটি খুব সুখকর নয় স্থানীয় দক্ষিণ এশীয়দের কাছে। স্থানীয় সাউথ এশিয়ান ফ্যামিলি সাপোর্ট সার্ভিসের নির্বাহী পরিচালক কাজী হক বলেন, এখানে অন্য জনগোষ্ঠীর চেয়ে দক্ষিণ এশীয়রা অনেক দরিদ্র। অনেকেই বেকার অথবা খুব কম বেতনে খণ্ডকালীন চাকরি করে জীবনধারণ করছেন।
তবে জেরাড ইন্ডিয়া বাজারের সভাপতি কানওয়ালজিত্ খোরানা বলেন, ‘টরন্টোতে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার জনসংখ্যা বৃদ্ধি ব্যবসা-বাণিজ্যে আশার আলো জাগিয়েছে। দক্ষিণ এশীয়রা এখন চাকরির চেয়ে ব্যবসাতেই ভালো করছে।
No comments