পাকিস্তানের সোয়াতে আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত ১০
পাকিস্তানে লাহোরে ভয়াবহ আত্মঘাতী বোমা হামলার পরদিনই গতকাল শনিবার সোয়াত উপত্যকা এলাকায় একই ধরনের হামলায় আত্মঘাতী হামলাকারীসহ কমপক্ষে ১০ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে অন্তত ৩৭ জন। সোয়াত উপত্যকার প্রধান শহর মিঙ্গোরার উপকণ্ঠের এলাকা সাঈদু শরিফের একটি আদালত চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে লাহোরে গত শুক্রবার দুটি বোমার বিস্ফোরণে ৫৭ জন নিহত হয়। এএফপি।
মিঙ্গোরার ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা কাজী জামিল টেলিফোনে এএফপিকে বলেন, হামলাকারী তার দেহের সঙ্গে প্রায় ১৫ কেজি বিস্ফোরক বেঁধে হেঁটে আদালত চত্বরে ঢোকার চেষ্টা করে। চেকপোস্টে থাকা পুলিশ তার গতি রোধ করে। সে জোর করে ঢোকার চেষ্টা করলে পুলিশ তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। কিন্তু ততক্ষণে সে তার শরীরে বাঁধা বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়।
কাজী জামিল বলেন, ঘটনাস্থলে আত্মঘাতীর ছিন্নভিন্ন হাত-পা পড়ে থাকতে দেখা গেছে। ওই বিস্ফোরণে নিহত ১০ জনের মধ্যে দুজন পুলিশ সদস্য, একজন সেনাসদস্য ও একজন শিশু রয়েছে। বিস্ফোরণে আশপাশে পার্ক করা প্রায় ২০টি গাড়িও ভেঙে দুমড়েমুচড়ে গেছে।
তিনি জানান, এখন পর্যন্ত কেউ এ হামলার দায় স্বীকার করেনি।
এর আগে গত শুক্রবার লাহোরে প্রায় নয়টি বোমার বিস্ফোরণে কমপক্ষে ৫৭ জন নিহত হয়।
তালেবান-অধ্যুষিত সোয়াত উপত্যকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নেই। এখানকার বহু এলাকায় আইনের শাসন নেই। স্থানীয় উপজাতি ও তালেবানরা এসব এলাকা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
মিঙ্গোরার ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা কাজী জামিল টেলিফোনে এএফপিকে বলেন, হামলাকারী তার দেহের সঙ্গে প্রায় ১৫ কেজি বিস্ফোরক বেঁধে হেঁটে আদালত চত্বরে ঢোকার চেষ্টা করে। চেকপোস্টে থাকা পুলিশ তার গতি রোধ করে। সে জোর করে ঢোকার চেষ্টা করলে পুলিশ তাকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। কিন্তু ততক্ষণে সে তার শরীরে বাঁধা বোমার বিস্ফোরণ ঘটায়।
কাজী জামিল বলেন, ঘটনাস্থলে আত্মঘাতীর ছিন্নভিন্ন হাত-পা পড়ে থাকতে দেখা গেছে। ওই বিস্ফোরণে নিহত ১০ জনের মধ্যে দুজন পুলিশ সদস্য, একজন সেনাসদস্য ও একজন শিশু রয়েছে। বিস্ফোরণে আশপাশে পার্ক করা প্রায় ২০টি গাড়িও ভেঙে দুমড়েমুচড়ে গেছে।
তিনি জানান, এখন পর্যন্ত কেউ এ হামলার দায় স্বীকার করেনি।
এর আগে গত শুক্রবার লাহোরে প্রায় নয়টি বোমার বিস্ফোরণে কমপক্ষে ৫৭ জন নিহত হয়।
তালেবান-অধ্যুষিত সোয়াত উপত্যকায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ নেই। এখানকার বহু এলাকায় আইনের শাসন নেই। স্থানীয় উপজাতি ও তালেবানরা এসব এলাকা নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।
No comments