অমিতসহ আরো ৩ জন গ্রেপ্তার
অবশেষে
গ্রেপ্তার করা হয়েছে বুয়েটের ছাত্রলীগ নেতা অমিত সাহাকে। বাংলাদেশ প্রকৌশল
বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার হত্যাকাণ্ডে শুরু থেকেই তার
সম্পৃক্ততার বিষয়টি প্রকাশ পায় গণমাধ্যমে। এমনকি মামলার আসামি থেকে অমিত
সাহাকে বাদ দেয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেন নিহত আবরারের ছোট
ভাই ফাইয়াজ। চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলায় বুয়েট ছাত্রলীগের আইন বিষয়ক
উপ-সম্পাদক অমিত সাহাসহ গতকাল আরও তিন জনকে গ্রেপ্তার করেছে মহানগর
গোয়েন্দা পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত অন্যরা হচ্ছে, আবরারের রুমমেট মিজানুর রহমান
মিজান ও হোসেন মোহাম্মদ তোহা। রাজধানীর সবুজবাগ এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা
হয় অমিত সাহাকে। এ নিয়ে আবরার হত্যা মামলায় ১৬ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
অমিত বুয়েটের শেরেবাংলা হলের ২০১১ কক্ষের আবাসিক শিক্ষার্থী।
ঘটনার রাতে ওই রুমে নিয়েই আবরারকে পেটানো হয়। অমিত সাহা আবরার হত্যা মামলার এজাহার বহির্ভূত আসামি। আবরারের রুমমেট মিজানুর রহমান মিজানকে দুপুরে শেরেবাংলা হল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। মিজান ওয়াটার রিসোর্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী।
এদিকে গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেছেন আবরার হত্যাকান্ডে অমিত সাহার পরোক্ষ সম্পৃক্ততা ছিল। বলেন, ঘটনাস্থলে না থেকেও গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করার সুযোগ আছে। তথ্য প্রযুক্তি, তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষন ও পারিপার্শ্বিক সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে আমাদের মনে হয়েছে অমিত সাহা হয়তো ঘটনাস্থলে ছিল না তবে তার দায়দায়িত্ব রয়েছে। সেজন্য তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে সে এজাহার বহির্ভূত আসামি ছিল। তদন্ত করতে গিয়ে যাদের যাদের সম্পৃক্ত পাওয়া যাবে তাদেরকেই গ্রেপ্তার করা হবে বলে তিনি জানিয়েছেন।
মনিরুল ইসলাম বলেন, ঘটনা জানার পরপরই পুলিশ তৎপরতা শুরু করে। নিহত আবরারের বাবা ঘটনার পরদিন বিকাল বেলা ১৯ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। কিন্তু এজাহার দায়েরের আগেই যখন বুয়েটের শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছিলেন তখনই গোয়েন্দা পুলিশ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছিলো। তাদের আদালতে হাজির করে পাঁচ দিনের রিমান্ডে আনা হয়েছে। পাশাপাশি এজাহার দায়েরের পরে আরও ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে এজাহারনামীয় রয়েছেন তিনজন ও এজাহারের বাইরে তিনজন। তিনি বলেন, আবরার হত্যার ঘটনায় পুলিশ তার সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ করে যাচ্ছে। এখানে আসামিরা কে কোন দলের, কার কোন পদ-পদবি বা তার সমাজিক অবস্থান কি সেটি বিবেচনা করা হচ্ছে না। তদন্তের ক্ষেত্রে যাতে কোনো ধরণের প্রভাব বিস্তার না করে সেজন্য ডিবির একটি চৌকষ টিম কাজ করছে। ঘটনার তদন্ত ডিবি দক্ষিণ করলেও ডিবির অন্যান্য টিম, পুলিশ ক্রাইম ডিভিশন শুরু থেকেই কাজ করছে। পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। আসামিদের শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য তদন্ত সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব ও আন্তরিকতার সঙ্গে করা হবে।
ঘটনার দিন টর্চার রুমে কি হয়েছিলো ও ঘটনার সঙ্গে কতজন জড়িত ছিল সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মনিরুল ইসলাম বলেন, এসব বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা যখন পুরোপুরি নিশ্চিত হতে পারবে তখন বলা যাবে। কারণ পাঁচ দিনের রিমান্ড শুরু হয়েছে। আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। আমরা চেষ্টা করছি ঘটনার সঠিক একটি বর্ণনা নেবার। কারণ আমাদের কাছে ঘটনাস্থলে যে আবরারকে মারধর করা হয়েছে তার সুনির্দিষ্ট কোনো ভিডিও ফুটেজ নাই। শুধু নিয়ে যাওয়া হচ্ছিলো সেই ভিডিও আছে। তাই এই ঘটনার সঙ্গে এমন কেউ থাকতে পারে যে হয়তো সেখানে আসেও নাই কিন্তু মারামারিতে অংশগ্রহণ করেছে। আবার এমনও হতে পারে আশে পাশের রুমে ছিল ঘটনা শুনে ওই রুমে গেছে। যার হয়তো এই ঘটনায় কোনো ভূমিকাই নাই। তদন্ত ছাড়া এসব বিষয় নিশ্চিত হওয়া সম্ভব না। তাই তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত বিস্তারিত জানা যাবে না। তবে আসামিদের মধ্যে অনেকেই স্বেচ্ছায় তাদের দ্বায় স্বীকার করছেন। ঘটনার সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততার কথা তুলে ধরছেন। তাদের দেয়া তথ্য আমরা যাচাই-বাছাই করছি।
শুধুমাত্র নির্যাতন নাকি হত্যা করার জন্য আবরারকে ডেকে নেয়া হয়েছিলো এবং ঘটনার মোটিভটা কিরকম ছিল সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদেরও ফোকাসটা ওই জায়গায়। আমরাও জানার চেষ্টা করছি মোটিভটা আসলে কি ছিল। তাকে কি হত্যা করার উদ্দেশ্যই তারা নিয়ে গিয়েছিলো নাকি অন্য কোনো উদ্দেশ্য ছিল। আমরা প্রাথমিকভাবে কিছু তথ্য পেয়েছি তবে পরবর্তী তদন্তে যদি না মিলে সেজন্য এখনি সেটি বলা যাচ্ছে না। শিবির পরিচয়ে আবরারকে মারধর করা হয়েছিলো কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে এটিও একটি কারণ বলে আমরা জেনেছি। তবে এটিই একমাত্র কারণ হিসাবে আমরা ধরে নিচ্ছি না আরও অনেক কারণ আছে।
আবরার গুরুতর অসুস্থ জেনে পুলিশের একটি টহল টিম বুয়েটে গিয়েছিলো। কিন্তু তাদেরকে নাকি ঢুকতে দেয়া হয়নি। এক্ষেত্রে পুলিশের পেশাদারিত্বে কোনো ঘাটতি ছিল কি-না এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, কেউ অসুস্থ বা কাউকে গুরুতর আহত করা হয়েছে এমন কোনো তথ্য পুলিশের কাছে ছিল না। একটা গণ্ডগোল হচ্ছে এমন খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে গিয়েছিলো। অনেক্ষণ অপেক্ষাও করেছে। কিন্তু তাদেরকে বলা হয়েছে ভেতরে কোনো সমস্যা নেই। যদি ওই সময় ঘটনা ঘটেছে এর সত্যতা পাওয়া যেত তবে টহল পুলিশ নয় উর্ধ্বতন সবাই সেখানে যেত। এক্ষত্রে আমরা হলে প্রবেশের রেওয়াজও মানতাম না।
সিসিটিভির ফুটেজে একজন ডাক্তার, ছাত্র কল্যাণ পরিচালক ও প্রভোস্টকে আবরারের লাশের পাশে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে তাদের বিষয়ে মনিরুল বলেন, ইতিমধ্যে তাদের সঙ্গে কথাও হয়েছে। তদন্তের অংশ হিসাবে আমরা তাদের সঙ্গে আরও কথা বলবো। তাদেরকে সাক্ষী করবো।
আবরার হত্যাকান্ডে আমরা শুধু সাক্ষীর মৌখিক স্টেটমেন্টের ভিত্তিতে তদন্ত কাজ করছি না। এখানে আসামিরা গ্রেপ্তার হয়েছে তাদের কাছ থেকে আমরা তথ্য পাচ্ছি। তথ্য প্রযুক্তি বিশ্লেষণ করে আমরা তথ্য সংগ্রহ করবো। এছাড়া পারিপাশ্বিক তথ্য ও আলামতের ভিত্তিতে আমরা তদন্ত কাজ করবো যেগুলো মৌখিক সাক্ষীর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
অমিত বুয়েটের শেরেবাংলা হলের ২০১১ কক্ষের আবাসিক শিক্ষার্থী।
ঘটনার রাতে ওই রুমে নিয়েই আবরারকে পেটানো হয়। অমিত সাহা আবরার হত্যা মামলার এজাহার বহির্ভূত আসামি। আবরারের রুমমেট মিজানুর রহমান মিজানকে দুপুরে শেরেবাংলা হল থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। মিজান ওয়াটার রিসোর্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থী।
এদিকে গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার মনিরুল ইসলাম বলেছেন আবরার হত্যাকান্ডে অমিত সাহার পরোক্ষ সম্পৃক্ততা ছিল। বলেন, ঘটনাস্থলে না থেকেও গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করার সুযোগ আছে। তথ্য প্রযুক্তি, তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষন ও পারিপার্শ্বিক সাক্ষ্য প্রমাণের ভিত্তিতে আমাদের মনে হয়েছে অমিত সাহা হয়তো ঘটনাস্থলে ছিল না তবে তার দায়দায়িত্ব রয়েছে। সেজন্য তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তবে সে এজাহার বহির্ভূত আসামি ছিল। তদন্ত করতে গিয়ে যাদের যাদের সম্পৃক্ত পাওয়া যাবে তাদেরকেই গ্রেপ্তার করা হবে বলে তিনি জানিয়েছেন।
মনিরুল ইসলাম বলেন, ঘটনা জানার পরপরই পুলিশ তৎপরতা শুরু করে। নিহত আবরারের বাবা ঘটনার পরদিন বিকাল বেলা ১৯ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। কিন্তু এজাহার দায়েরের আগেই যখন বুয়েটের শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছিলেন তখনই গোয়েন্দা পুলিশ ১০ জনকে গ্রেপ্তার করেছিলো। তাদের আদালতে হাজির করে পাঁচ দিনের রিমান্ডে আনা হয়েছে। পাশাপাশি এজাহার দায়েরের পরে আরও ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মধ্যে এজাহারনামীয় রয়েছেন তিনজন ও এজাহারের বাইরে তিনজন। তিনি বলেন, আবরার হত্যার ঘটনায় পুলিশ তার সর্বোচ্চ পেশাদারিত্বের ভিত্তিতে কাজ করে যাচ্ছে। এখানে আসামিরা কে কোন দলের, কার কোন পদ-পদবি বা তার সমাজিক অবস্থান কি সেটি বিবেচনা করা হচ্ছে না। তদন্তের ক্ষেত্রে যাতে কোনো ধরণের প্রভাব বিস্তার না করে সেজন্য ডিবির একটি চৌকষ টিম কাজ করছে। ঘটনার তদন্ত ডিবি দক্ষিণ করলেও ডিবির অন্যান্য টিম, পুলিশ ক্রাইম ডিভিশন শুরু থেকেই কাজ করছে। পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, প্রত্যক্ষ-পরোক্ষভাবে এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত কাউকেই ছাড় দেয়া হবে না। আসামিদের শাস্তি নিশ্চিত করার জন্য তদন্ত সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব ও আন্তরিকতার সঙ্গে করা হবে।
ঘটনার দিন টর্চার রুমে কি হয়েছিলো ও ঘটনার সঙ্গে কতজন জড়িত ছিল সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে মনিরুল ইসলাম বলেন, এসব বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা যখন পুরোপুরি নিশ্চিত হতে পারবে তখন বলা যাবে। কারণ পাঁচ দিনের রিমান্ড শুরু হয়েছে। আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। আমরা চেষ্টা করছি ঘটনার সঠিক একটি বর্ণনা নেবার। কারণ আমাদের কাছে ঘটনাস্থলে যে আবরারকে মারধর করা হয়েছে তার সুনির্দিষ্ট কোনো ভিডিও ফুটেজ নাই। শুধু নিয়ে যাওয়া হচ্ছিলো সেই ভিডিও আছে। তাই এই ঘটনার সঙ্গে এমন কেউ থাকতে পারে যে হয়তো সেখানে আসেও নাই কিন্তু মারামারিতে অংশগ্রহণ করেছে। আবার এমনও হতে পারে আশে পাশের রুমে ছিল ঘটনা শুনে ওই রুমে গেছে। যার হয়তো এই ঘটনায় কোনো ভূমিকাই নাই। তদন্ত ছাড়া এসব বিষয় নিশ্চিত হওয়া সম্ভব না। তাই তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত বিস্তারিত জানা যাবে না। তবে আসামিদের মধ্যে অনেকেই স্বেচ্ছায় তাদের দ্বায় স্বীকার করছেন। ঘটনার সঙ্গে তাদের সম্পৃক্ততার কথা তুলে ধরছেন। তাদের দেয়া তথ্য আমরা যাচাই-বাছাই করছি।
শুধুমাত্র নির্যাতন নাকি হত্যা করার জন্য আবরারকে ডেকে নেয়া হয়েছিলো এবং ঘটনার মোটিভটা কিরকম ছিল সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমাদেরও ফোকাসটা ওই জায়গায়। আমরাও জানার চেষ্টা করছি মোটিভটা আসলে কি ছিল। তাকে কি হত্যা করার উদ্দেশ্যই তারা নিয়ে গিয়েছিলো নাকি অন্য কোনো উদ্দেশ্য ছিল। আমরা প্রাথমিকভাবে কিছু তথ্য পেয়েছি তবে পরবর্তী তদন্তে যদি না মিলে সেজন্য এখনি সেটি বলা যাচ্ছে না। শিবির পরিচয়ে আবরারকে মারধর করা হয়েছিলো কি-না জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রাথমিকভাবে এটিও একটি কারণ বলে আমরা জেনেছি। তবে এটিই একমাত্র কারণ হিসাবে আমরা ধরে নিচ্ছি না আরও অনেক কারণ আছে।
আবরার গুরুতর অসুস্থ জেনে পুলিশের একটি টহল টিম বুয়েটে গিয়েছিলো। কিন্তু তাদেরকে নাকি ঢুকতে দেয়া হয়নি। এক্ষেত্রে পুলিশের পেশাদারিত্বে কোনো ঘাটতি ছিল কি-না এমন প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, কেউ অসুস্থ বা কাউকে গুরুতর আহত করা হয়েছে এমন কোনো তথ্য পুলিশের কাছে ছিল না। একটা গণ্ডগোল হচ্ছে এমন খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে গিয়েছিলো। অনেক্ষণ অপেক্ষাও করেছে। কিন্তু তাদেরকে বলা হয়েছে ভেতরে কোনো সমস্যা নেই। যদি ওই সময় ঘটনা ঘটেছে এর সত্যতা পাওয়া যেত তবে টহল পুলিশ নয় উর্ধ্বতন সবাই সেখানে যেত। এক্ষত্রে আমরা হলে প্রবেশের রেওয়াজও মানতাম না।
সিসিটিভির ফুটেজে একজন ডাক্তার, ছাত্র কল্যাণ পরিচালক ও প্রভোস্টকে আবরারের লাশের পাশে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে তাদের বিষয়ে মনিরুল বলেন, ইতিমধ্যে তাদের সঙ্গে কথাও হয়েছে। তদন্তের অংশ হিসাবে আমরা তাদের সঙ্গে আরও কথা বলবো। তাদেরকে সাক্ষী করবো।
আবরার হত্যাকান্ডে আমরা শুধু সাক্ষীর মৌখিক স্টেটমেন্টের ভিত্তিতে তদন্ত কাজ করছি না। এখানে আসামিরা গ্রেপ্তার হয়েছে তাদের কাছ থেকে আমরা তথ্য পাচ্ছি। তথ্য প্রযুক্তি বিশ্লেষণ করে আমরা তথ্য সংগ্রহ করবো। এছাড়া পারিপাশ্বিক তথ্য ও আলামতের ভিত্তিতে আমরা তদন্ত কাজ করবো যেগুলো মৌখিক সাক্ষীর চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।
No comments