পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনিদের বাড়িঘর গুড়িয়ে দিচ্ছে ইসরায়েল
ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি নিয়ন্ত্রিত পশ্চিম তীরে সীমান্তের কাছে অবস্থিত বাড়িঘর গুড়িয়ে
দেয়া শুরু করেছে। দেশটির দাবি, এসব স্থাপনা সীমান্ত রেখার একদম কাছে
অবৈভাবে নির্মাণ করা হয়েছিলো। বিবিসি।
সোমবার শতাধিক পুলিশ ও সৈন্যরা সুর বাহার গ্রামে বুলডোজার নিয়ে ১৭ জনের ঘরবাড়িতে ভাঙচুর চালায়। ফিলিস্তিনিরা বলছে, এটি পশ্চিম তীরের জমি দখলের জন্য ইসরাইলের একটি প্রচেষ্টা।
ইসরাইলের হাইকোর্ট ধ্বংস করার আদেশের বিরুদ্ধে আপিল প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, সীমানা বেড়ার পাশে নো-বিল্ড জোনের মধ্যে ঘরগুলো স্থাপন করা হয়েছে।
২০০০ সালে শুরু হওয়া দ্বিতীয় ফিলিস্তিনি বিপ্লবের সময় পশ্চিম তীর এবং তার আশেপাশে সীমানা বেড়া সৃষ্টি করা হয়েছিল। ইসরায়েল বলছে, প্যালেস্টাইনের আক্রমণকারীদের পশ্চিম তীরে অনুপ্রবেশ রোধ করাই তার উদ্দেশ্য, কিন্তু ফিলিস্তিনিদের দাবি, এটি একটি দখলকৃত জমিতে নির্মাণ করা হয়েছে।
মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রায় ১০ বছর আগে নির্মিত হয়েছিল বাড়িঘর গুলো। সে সময় এগুলো তৈরির জন্য ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ অনুমতি দিয়েছিলো।
সোমবার শতাধিক পুলিশ ও সৈন্যরা সুর বাহার গ্রামে বুলডোজার নিয়ে ১৭ জনের ঘরবাড়িতে ভাঙচুর চালায়। ফিলিস্তিনিরা বলছে, এটি পশ্চিম তীরের জমি দখলের জন্য ইসরাইলের একটি প্রচেষ্টা।
ইসরাইলের হাইকোর্ট ধ্বংস করার আদেশের বিরুদ্ধে আপিল প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, সীমানা বেড়ার পাশে নো-বিল্ড জোনের মধ্যে ঘরগুলো স্থাপন করা হয়েছে।
২০০০ সালে শুরু হওয়া দ্বিতীয় ফিলিস্তিনি বিপ্লবের সময় পশ্চিম তীর এবং তার আশেপাশে সীমানা বেড়া সৃষ্টি করা হয়েছিল। ইসরায়েল বলছে, প্যালেস্টাইনের আক্রমণকারীদের পশ্চিম তীরে অনুপ্রবেশ রোধ করাই তার উদ্দেশ্য, কিন্তু ফিলিস্তিনিদের দাবি, এটি একটি দখলকৃত জমিতে নির্মাণ করা হয়েছে।
মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, প্রায় ১০ বছর আগে নির্মিত হয়েছিল বাড়িঘর গুলো। সে সময় এগুলো তৈরির জন্য ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ অনুমতি দিয়েছিলো।
ইসরায়েল ফিলিস্তিনি নিয়ন্ত্রিত পশ্চিম তীরে সীমান্তের কাছে অবস্থিত বাড়িঘর গুড়িয়ে দেয়া শুরু করেছে। ছবি: বিবিসি |
No comments