লঙ্গরখানা খুলে অমরনাথ যাত্রীদের ক্ষীর খাওয়াচ্ছেন জম্মুর মুসলিমরা
লঙ্গরখানা
খুলে অমরনাথ যাত্রীদের ক্ষীর খাওয়াচ্ছেন মুসলিমরা! জম্মুর মুসলিমদের এমন
পদক্ষেপ অবাক করেছে অভিযাত্রীদের। তার চেয়েও বড় কথা, তীর্থযাত্রায় বেরিয়ে
এমন আপ্যায়নে তাঁরা ভীষণ সন্তুষ্ট। এই অভিনব উদ্যোগটি নিয়েছেন পারভেজ
ওয়াফফা নামে জম্মুর এক মুসলিম ব্যক্তি। তিনিই এই লঙ্গরখানা খুলেছেন।
হিন্দু তীর্থযাত্রীরা যাতে স্বাচ্ছন্দ্য সহকারে বার্ষিক অমরনাথযাত্রা করতে পারে তা নিশ্চিত করতেই এমন উদ্যোগ নিয়েছেন তিনি বলে জানা গিয়েছে। ওয়াফফা ফাউনডেশন নামে একটি এনজিও চালান পারভেজ। ক্ষীর খাওয়ানোর পর তীর্থ যাত্রীদের ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নিচ্ছেন লঙ্গরখানার সদস্যরা। তারপর বাবা বারফানির মন্দিরে যাত্রার উদ্দেশ্যে তীর্থযাত্রীদের সুরক্ষিত এবং সফল যাত্রার শুভ কামনা জানাচ্ছেন।
মুসলিম কবি আলমা ইকবালের একটি শ্লোক টেনে দেশের সমস্ত সম্প্রদায়ের মানুষকেই পারভেজ আহ্বান জানান, যারা জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে এবং দেশে শান্তি ব্যাহত করছে তাদের শিকার না হতে। তিনি বলেন, “মাজাব নাহি শিখাতা আপাস মে বাইর করনা, হিন্দি হ্যাঁয় হাম ওয়াতন হ্যাঁয়, হিন্দুস্তান হামারা।”
সংবাদ সংস্থা এএনআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পারভেজ জানান, এই সম্প্রদায়ের মানুষ হয়েও তিনি চান দেশে সর্বত্র সৌহার্দ্য বিরাজ করুক।”
তিনি আরও বলেন, এই লঙ্গার কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা সারা দেশে শান্তি ও ভালবাসার বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমরা অমরনাথের সকল তীর্থযাত্রীদের স্বাগত জানাই। আমরা চাই তাদের সকল প্রার্থনা ঈশ্বর পূর্ণ করুন।”
মধ্যপ্রদেশের এক তীর্থযাত্রী চিনটু তোমারের কথায়, “সত্যি বলছি, আমি এই রকম কিছু আশাই করতে পারি নি। কিন্তু আমি খুব খুশি। আমরা একসাথে চলব। ভাত্রিত্ববোধ বজায় রাখব।”
হিন্দু তীর্থযাত্রীরা যাতে স্বাচ্ছন্দ্য সহকারে বার্ষিক অমরনাথযাত্রা করতে পারে তা নিশ্চিত করতেই এমন উদ্যোগ নিয়েছেন তিনি বলে জানা গিয়েছে। ওয়াফফা ফাউনডেশন নামে একটি এনজিও চালান পারভেজ। ক্ষীর খাওয়ানোর পর তীর্থ যাত্রীদের ফুলের মালা দিয়ে বরণ করে নিচ্ছেন লঙ্গরখানার সদস্যরা। তারপর বাবা বারফানির মন্দিরে যাত্রার উদ্দেশ্যে তীর্থযাত্রীদের সুরক্ষিত এবং সফল যাত্রার শুভ কামনা জানাচ্ছেন।
মুসলিম কবি আলমা ইকবালের একটি শ্লোক টেনে দেশের সমস্ত সম্প্রদায়ের মানুষকেই পারভেজ আহ্বান জানান, যারা জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে এবং দেশে শান্তি ব্যাহত করছে তাদের শিকার না হতে। তিনি বলেন, “মাজাব নাহি শিখাতা আপাস মে বাইর করনা, হিন্দি হ্যাঁয় হাম ওয়াতন হ্যাঁয়, হিন্দুস্তান হামারা।”
সংবাদ সংস্থা এএনআইকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে পারভেজ জানান, এই সম্প্রদায়ের মানুষ হয়েও তিনি চান দেশে সর্বত্র সৌহার্দ্য বিরাজ করুক।”
তিনি আরও বলেন, এই লঙ্গার কর্মসূচির মাধ্যমে আমরা সারা দেশে শান্তি ও ভালবাসার বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমরা অমরনাথের সকল তীর্থযাত্রীদের স্বাগত জানাই। আমরা চাই তাদের সকল প্রার্থনা ঈশ্বর পূর্ণ করুন।”
মধ্যপ্রদেশের এক তীর্থযাত্রী চিনটু তোমারের কথায়, “সত্যি বলছি, আমি এই রকম কিছু আশাই করতে পারি নি। কিন্তু আমি খুব খুশি। আমরা একসাথে চলব। ভাত্রিত্ববোধ বজায় রাখব।”
No comments