তৃতীয় প্রজন্মের এন্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল ‘নাগ’ তৈরি করবে ভারত
পাকিস্তান
সীমান্তের কাছে পক্ষকালব্যাপী গ্রীষ্মকালীন পরীক্ষার পর ভারত তার তৃতীয়
প্রজন্মের এন্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল নাগ (কোবরা) উৎপাদন শুরু করার কথা
ঘোষণা করতে যাচ্ছে। রাষ্ট্রায়ত্ব ডিআরডিও এই ক্ষেপনাস্ত্র তৈরি করে এবং এটি
যেকোন আবহাওয়া শত্রুর যেকোন দুর্ভেদ্য ট্যাংক ঘায়েল করতে সক্ষম।
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং শুক্রবার বলেন: মিশনের সব লক্ষ্য পূরণ করেছে এই মিসাইল। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন পাল্লা, সরাসরি হামলা এবং উপর থেকে হামলা, ইত্যাদির পরীক্ষা করা হয়েছে।
ভারতীয় সেনাবাহিনী ও উন্নয়ন সংস্থার মূল্যায়ন টিমকে অভিনন্দন জানান প্রতিরক্ষামন্ত্রী।
গত ডিসেম্বরে হিমালয়ান অঞ্চলে এই ক্ষেপনাস্ত্রের শীতকালীন ব্যবহার সফলতার সঙ্গে পরীক্ষা করা হয়। সেখানে ফায়ার-এন্ড-ফরগেট এটিজিএম-এর ইমেজিং ইনফ্রারেড (আইআইআর) সিকার হেডের কার্যকারিতা ব্যাপকভাবে পরীক্ষা করা হয়।
১৯০০ মিলিমিটার দীর্ঘ মিসাইলটির পাল্লা ৪ কিলোমিটার এবং এর লক-অন-বিফোর-লঞ্চ সামর্থ রয়েছে। এটা বিশ্বের যেকোন ট্যাংক বিধ্বংসী ক্ষেপনাস্ত্রের মধ্যে দীর্ঘ পাল্লার। যুক্তরাষ্ট্রের জাভেলিন ও ইসরাইলের স্পাইক ক্ষেপনাস্ত্রের লক-অন-বিফোর-লঞ্চ সামর্থ মাত্র ২.৫ কিলোমিটার।
মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিক একটি ভিডিওতে দেখা যায়, একটি বিশেষভাবে তৈরি লঞ্চপ্যাড থেকে ফায়ার এন্ড ফরগেট এবং টপ এ্যাটাক ক্ষমতার ক্ষেপনাস্ত্র ছোঁড়া হয়। লঞ্চপ্যাডটি সোভিয়েত আমলের বিএমপি-টু আর্মার্ড ইনফেনট্রি ফাইটিং ভেহিকেলের ভারতীয় সংস্করণ। ভারত লাইসেন্স নিয়ে এই যান তৈরি করছে।
এক বিবৃতিতে ডিআরডিও বলে, লক-অন-বিফোর-লঞ্চ মুডে ইনফ্রারেড ইমেজ সিকার ব্যবহার করে নাগ-ফায়ার এন্ড ফরগেট এন্টি-ট্যাংক মিসাইল। রোবাস্ট ইমেজিং এলগরিদম ক্ষেপনাস্ত্রটিকে তীব্র মরু পরিবেশেও টার্গেটে আঘাত হানতে সহায়তা করে, যা এই শ্রেণীর ক্ষেপনাস্ত্রের মধ্যে অনন্য।
এছাড়া বিমান বাহিনীর জন্য বহনযোগ্য ও হেলিকপ্টার থেকে ছোড়ার উপযুক্ত ক্ষেপনাস্ত্র হেলিনা তৈরি করেছে ডিআরডিও।
ডিআরডিও এন্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল তৈরি করায় ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ইসরাইলের রাফায়েল কোম্পানির সঙ্গে স্পাইক এন্টি-ট্যাংক মিসাইল কেনার ৫০০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি বাতিল করেছে।
আগামী দুই দশকে ৪০,০০০ এন্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল লাগবে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী।
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং শুক্রবার বলেন: মিশনের সব লক্ষ্য পূরণ করেছে এই মিসাইল। এর মধ্যে সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন পাল্লা, সরাসরি হামলা এবং উপর থেকে হামলা, ইত্যাদির পরীক্ষা করা হয়েছে।
ভারতীয় সেনাবাহিনী ও উন্নয়ন সংস্থার মূল্যায়ন টিমকে অভিনন্দন জানান প্রতিরক্ষামন্ত্রী।
গত ডিসেম্বরে হিমালয়ান অঞ্চলে এই ক্ষেপনাস্ত্রের শীতকালীন ব্যবহার সফলতার সঙ্গে পরীক্ষা করা হয়। সেখানে ফায়ার-এন্ড-ফরগেট এটিজিএম-এর ইমেজিং ইনফ্রারেড (আইআইআর) সিকার হেডের কার্যকারিতা ব্যাপকভাবে পরীক্ষা করা হয়।
১৯০০ মিলিমিটার দীর্ঘ মিসাইলটির পাল্লা ৪ কিলোমিটার এবং এর লক-অন-বিফোর-লঞ্চ সামর্থ রয়েছে। এটা বিশ্বের যেকোন ট্যাংক বিধ্বংসী ক্ষেপনাস্ত্রের মধ্যে দীর্ঘ পাল্লার। যুক্তরাষ্ট্রের জাভেলিন ও ইসরাইলের স্পাইক ক্ষেপনাস্ত্রের লক-অন-বিফোর-লঞ্চ সামর্থ মাত্র ২.৫ কিলোমিটার।
মন্ত্রণালয় থেকে প্রকাশিক একটি ভিডিওতে দেখা যায়, একটি বিশেষভাবে তৈরি লঞ্চপ্যাড থেকে ফায়ার এন্ড ফরগেট এবং টপ এ্যাটাক ক্ষমতার ক্ষেপনাস্ত্র ছোঁড়া হয়। লঞ্চপ্যাডটি সোভিয়েত আমলের বিএমপি-টু আর্মার্ড ইনফেনট্রি ফাইটিং ভেহিকেলের ভারতীয় সংস্করণ। ভারত লাইসেন্স নিয়ে এই যান তৈরি করছে।
এক বিবৃতিতে ডিআরডিও বলে, লক-অন-বিফোর-লঞ্চ মুডে ইনফ্রারেড ইমেজ সিকার ব্যবহার করে নাগ-ফায়ার এন্ড ফরগেট এন্টি-ট্যাংক মিসাইল। রোবাস্ট ইমেজিং এলগরিদম ক্ষেপনাস্ত্রটিকে তীব্র মরু পরিবেশেও টার্গেটে আঘাত হানতে সহায়তা করে, যা এই শ্রেণীর ক্ষেপনাস্ত্রের মধ্যে অনন্য।
এছাড়া বিমান বাহিনীর জন্য বহনযোগ্য ও হেলিকপ্টার থেকে ছোড়ার উপযুক্ত ক্ষেপনাস্ত্র হেলিনা তৈরি করেছে ডিআরডিও।
ডিআরডিও এন্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল তৈরি করায় ভারতের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ইসরাইলের রাফায়েল কোম্পানির সঙ্গে স্পাইক এন্টি-ট্যাংক মিসাইল কেনার ৫০০ মিলিয়ন ডলারের চুক্তি বাতিল করেছে।
আগামী দুই দশকে ৪০,০০০ এন্টি-ট্যাংক গাইডেড মিসাইল লাগবে বলে জানিয়েছে ভারতীয় সেনাবাহিনী।
No comments