‘কোটি প্রাণে মিশে’ ২০ বছরে চ্যানেল আই
বিশ্বময়
বাংলা ভাষাভাষীর স্বপ্ন, আকাক্সক্ষা আর জীবনধারার প্রিয় সঙ্গী চ্যানেল আই
পথচলার ঊনিশ বছর পার করে এবার পা রাখলো বিশ বছরে। এ বছর চ্যানেল আই’র
সেøাগান ‘কোটি প্রাণে মিশে, আমরা এখন ২০-এ’। শতভাগ পেশাদারিত্ব, নতুনত্ব,
সৃজনশীলতা ও তারুণ্যের জয়গান গেয়ে চ্যানেল আই’র অভিযাত্রা। অর্থনৈতিক
উন্নয়ন, সাংস্কৃতিক বিকাশ, খাদ্য নিরাপত্তায় শতভাগ স্বনির্ভরতা অর্জন তথা
বাংলাদেশের গঠনমূলক পরিবর্তনের সরব সঙ্গী চ্যানেল আই। মানুষ যা দেখতে চায়,
যা শুনতে চায়, যা উপলব্ধি করতে চায় তা নিয়েই চ্যানেল আই’র পথচলা। এর সঙ্গে
জীবনকে এগিয়ে নেয়া, রুদ্ধ দুয়ারকে খুলে দেয়া, সত্যকে শাণিত করার পথেও থাকতে
হয়েছে অবিচল। টেলিভিশন কিংবা গণমাধ্যম নিয়ে মানুষের তৃষ্ণা ও
প্রত্যাশাগুলো পূরণ করে এগিয়ে চলেছে চ্যানেল আই। তথ্য প্রযুক্তির বিকাশ ও
আকাশ সংস্কৃতির নতুন নতুন অগ্রযাত্রার ভেতর চ্যানেল আই’র পথচলা নতুন নতুন
উদ্ভাবনের ভেতর দিয়ে।
প্রথম দিন যে নতুনত্বের মালা গেঁথেছিল, আজও তা গেঁথে চলেছে চ্যানেল আই।
গতকাল রাত ১২টা ০১ মিনিটে কেক কাটার মধ্য দিয়ে চ্যানেল আই’র ঊনিশ বছর পূর্তি এবং বিশ বছরে পদার্পণের পথচলা শুরু হয়। চ্যানেল আই’র ২০ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এবং বাণী দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, এমপি। দেশের জাতীয় দৈনিকগুলোতে প্রকাশ হয়েছে পূর্ণপৃষ্ঠা রঙিন ক্রোড়পত্র। চ্যানেল আই’র বিশ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে কলাম লিখেছেন ওপার বাংলা কলকাতার বিশিষ্ট সাহিত্যিক শঙ্খ ঘোষ এবং এপার বাংলার বিশিষ্ট চিন্তাবিদ ও লেখক সৈয়দ আবুল মকসুদ। রাত ১২টা ০১ মিনিটে প্রথম প্রহরের কেক কাটা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, এমপি, রাশেদ খান মেনন, দিলীপ বড়–য়া, ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন, মীর নাসির, সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহীম (বীরপ্রতীক), অপু উকিল, কাজী ফিরোজ রশীদ, প্রফেসর আবদুল মান্নান, বদিউল আলম মজুমদার, উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ, জাবেদ পাটোয়ারী, শামসুজ্জামান দুদু, আবদুল ওয়াব, চ্যানেল আই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর, পরিচালক ও বার্তাপ্রধান শাইখ সিরাজ, বিভিন্ন অঙ্গনের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, শিল্পী কলাকুশলী, চ্যানেল আই পরিচালনা পর্ষদ সদস্য জহির উদ্দিন মাহমুদ মামুন, মুকিত মজুমদার বাবু, কনা রেজা ও পরিবারের সদস্যবৃন্দ। প্রিয় চ্যানেল, চ্যানেল আই’র ২০তম জন্মদিনে দেশের বিভিন্ন অঙ্গনের ব্যক্তিত্ব, সুশীল সমাজ, রাজনীতিক, সম্পাদক, বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, বিভিন্ন বাহিনীর প্রধান ও ঊর্ধ্বতনরা, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কৃষকরা সবজির ডালা নিয়ে শুভেচ্ছা জানাতে আসেন।
গুণীজনদের উপস্থিতিতে সকাল ১১টায় চ্যানেল আই ভবন চত্বরে কেক কাটা হয়। একটি দীর্ঘ কেক উপহার দেন সংসদ সদস্য সেলিম ওসমান। কেক কাটা পর্বে অংশ নেন ইকবাল সোবহান চৌধুরী, চ্যানেল আই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর, পরিচালক ও বার্তাপ্রধান শাইখ সিরাজ, চ্যানেল আই পরিচালনা পর্ষদ সদস্য জহির উদ্দিন মাহমুদ মামুন, মুকিত মজুমদার বাবু, সংগীতজ্ঞ আজাদ রহমান, নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, আমজাদ হোসেন, আসমা আব্বাসী, লেখক ও চিন্তাবিদ সৈয়দ আবুল মকসুদ প্রমুখ। এরপর দিনব্যাপী চলে উন্মুক্ত মঞ্চ থেকে সংগীত পরিবেশনা। সংগীত পরিবেশন করেন ফেরদৌস আরা, ফকির আলমগীর, শফি ম-ল, আকরামুল ইসলাম, ফেরদৌস ওয়াহিদ, মো. খুরশীদ আলম, আগুন, শাহনাজ বেলী, ডলি সায়ন্তনী এবং এলআরবি ও আইয়ুব বাচ্চু। চ্যানেল আই সেরাকণ্ঠ, ক্ষুদে গানরাজ, বাংলার গানের শিল্পীরা। নৃত্য পরিবেশন করেন চ্যানেল আই সেরা নাচিয়ের শিল্পীরা। দিন শেষে আতশবাজির আলো ঝলমলে সন্ধ্যায় একটি দীর্ঘ কেক কেটে ১৯তম বর্ষকে বিদায় জানান এবং ২০তম বর্ষকে বরণ করে নেন চ্যানেল আই পরিচালনা পর্ষদ সদস্য, রাজনীতিবিদ, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার বিশিষ্টজনেরা। রাত ১২টা ০১ মিনিট এবং সন্ধ্যা ৭টার পর্বটি সঞ্চালনা করেন জিল্লুর রহমান। এদিকে, চ্যানেল আই’র ২০তম জন্মদিন উপলক্ষে দেশে ও প্রবাসে চলে সপ্তাহব্যাপী নানা আয়োজন।
প্রথম দিন যে নতুনত্বের মালা গেঁথেছিল, আজও তা গেঁথে চলেছে চ্যানেল আই।
গতকাল রাত ১২টা ০১ মিনিটে কেক কাটার মধ্য দিয়ে চ্যানেল আই’র ঊনিশ বছর পূর্তি এবং বিশ বছরে পদার্পণের পথচলা শুরু হয়। চ্যানেল আই’র ২০ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন এবং বাণী দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট মো. আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, এমপি। দেশের জাতীয় দৈনিকগুলোতে প্রকাশ হয়েছে পূর্ণপৃষ্ঠা রঙিন ক্রোড়পত্র। চ্যানেল আই’র বিশ বছরে পদার্পণ উপলক্ষে কলাম লিখেছেন ওপার বাংলা কলকাতার বিশিষ্ট সাহিত্যিক শঙ্খ ঘোষ এবং এপার বাংলার বিশিষ্ট চিন্তাবিদ ও লেখক সৈয়দ আবুল মকসুদ। রাত ১২টা ০১ মিনিটে প্রথম প্রহরের কেক কাটা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু, এমপি, রাশেদ খান মেনন, দিলীপ বড়–য়া, ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন, মীর নাসির, সৈয়দ মোহাম্মদ ইব্রাহীম (বীরপ্রতীক), অপু উকিল, কাজী ফিরোজ রশীদ, প্রফেসর আবদুল মান্নান, বদিউল আলম মজুমদার, উপাধ্যক্ষ আবদুস শহীদ, জাবেদ পাটোয়ারী, শামসুজ্জামান দুদু, আবদুল ওয়াব, চ্যানেল আই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর, পরিচালক ও বার্তাপ্রধান শাইখ সিরাজ, বিভিন্ন অঙ্গনের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব, শিল্পী কলাকুশলী, চ্যানেল আই পরিচালনা পর্ষদ সদস্য জহির উদ্দিন মাহমুদ মামুন, মুকিত মজুমদার বাবু, কনা রেজা ও পরিবারের সদস্যবৃন্দ। প্রিয় চ্যানেল, চ্যানেল আই’র ২০তম জন্মদিনে দেশের বিভিন্ন অঙ্গনের ব্যক্তিত্ব, সুশীল সমাজ, রাজনীতিক, সম্পাদক, বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, বিভিন্ন বাহিনীর প্রধান ও ঊর্ধ্বতনরা, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে কৃষকরা সবজির ডালা নিয়ে শুভেচ্ছা জানাতে আসেন।
গুণীজনদের উপস্থিতিতে সকাল ১১টায় চ্যানেল আই ভবন চত্বরে কেক কাটা হয়। একটি দীর্ঘ কেক উপহার দেন সংসদ সদস্য সেলিম ওসমান। কেক কাটা পর্বে অংশ নেন ইকবাল সোবহান চৌধুরী, চ্যানেল আই’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফরিদুর রেজা সাগর, পরিচালক ও বার্তাপ্রধান শাইখ সিরাজ, চ্যানেল আই পরিচালনা পর্ষদ সদস্য জহির উদ্দিন মাহমুদ মামুন, মুকিত মজুমদার বাবু, সংগীতজ্ঞ আজাদ রহমান, নাট্যব্যক্তিত্ব রামেন্দু মজুমদার, আমজাদ হোসেন, আসমা আব্বাসী, লেখক ও চিন্তাবিদ সৈয়দ আবুল মকসুদ প্রমুখ। এরপর দিনব্যাপী চলে উন্মুক্ত মঞ্চ থেকে সংগীত পরিবেশনা। সংগীত পরিবেশন করেন ফেরদৌস আরা, ফকির আলমগীর, শফি ম-ল, আকরামুল ইসলাম, ফেরদৌস ওয়াহিদ, মো. খুরশীদ আলম, আগুন, শাহনাজ বেলী, ডলি সায়ন্তনী এবং এলআরবি ও আইয়ুব বাচ্চু। চ্যানেল আই সেরাকণ্ঠ, ক্ষুদে গানরাজ, বাংলার গানের শিল্পীরা। নৃত্য পরিবেশন করেন চ্যানেল আই সেরা নাচিয়ের শিল্পীরা। দিন শেষে আতশবাজির আলো ঝলমলে সন্ধ্যায় একটি দীর্ঘ কেক কেটে ১৯তম বর্ষকে বিদায় জানান এবং ২০তম বর্ষকে বরণ করে নেন চ্যানেল আই পরিচালনা পর্ষদ সদস্য, রাজনীতিবিদ, বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার বিশিষ্টজনেরা। রাত ১২টা ০১ মিনিট এবং সন্ধ্যা ৭টার পর্বটি সঞ্চালনা করেন জিল্লুর রহমান। এদিকে, চ্যানেল আই’র ২০তম জন্মদিন উপলক্ষে দেশে ও প্রবাসে চলে সপ্তাহব্যাপী নানা আয়োজন।
No comments