আমিনীপুত্র বললেন সবই জল্পনা by জাবেদ রহিম বিজন
মহাজোটে
যোগ দেয়া এবং প্রার্থী হওয়ার বিষয়টিকে শুধুই জল্পনা-কল্পনা বলে মন্তব্য
করেছেন ইসলামী ঐক্যজোটের ভাইস চেয়ারম্যান এবং হেফাজতে ইসলামের ঢাকা মহানগর
সেক্রেটারি হাফেজ মাওলানা আবুল হাসনাত আমিনী। এ নিয়ে ধারণা করেই একেকজন
একেক রকম কথা বলছেন জানিয়ে তিনি বলেন- এর স্পেসেফিক কোনো কারণ দেখাতে পারবে
না কেউ। জল্পনা-কল্পনা একটা কারণ থেকে হয়, এটা কারণেরও বাইরে। তবে ইসলামের
ভালোর জন্য কারো সঙ্গে যদি জোট করতে হয় সেটি তারা করবেন বলে জানান।
সবকিছুই হবে তাদের মজলিশে শূরা ও দেশের শীর্ষস্থানীয় আলেমদের সিদ্ধান্তে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল) ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনের যেকোনো একটিতে মহাজোটের প্রার্থী হচ্ছেন মুফতি ফজলুল হক আমিনীর ছেলে হাসনাত আমিনী এমন আলোচনা প্রবল গত একবছরের বেশি সময় ধরে। গতকাল রোববার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি সাংগঠনিক সভা শেষে মানবজমিনকে দেয়া সাক্ষাতকারে এ বিষয়ে মুখ খুলেন হাসনাত। এই দুটি আসনেই তার প্রচার-প্রচারণা রয়েছে।
২০০১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে ৪ দলীয় জোট প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়ী হন হাসনাতের পিতা ফজলুল হক আমিনী। আর হাসনাত একাদশ সংসদ নির্বাচনে এই আসনে মহাজোটের প্রার্থী হচ্ছেন এমন আলোচনা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। এর পাশাপাশি সদর আসন থেকেও তার প্রার্থী হওয়ার কথা শোনা যাচ্ছে ইদানীং। গত দু-সপ্তাহ ধরে সদর আসনে তৎপর তিনি। এই সময়ে সদরের নন্দনপুর, বুধল, দারমা ও সুতিয়ারায় গণসংযোগ করেন হাসনাত। গতকাল শহরের কাজীপাড়ার সৈয়দুন্নেছা মাদরাসায় সাংগঠনিক সভা করেন তিনি। এতে জেলা ইসলামী ঐক্যজোটের কমিটি করা হয়।
৬১ সদস্যবিশিষ্ট এই কমিটির সভাপতি করা হয়েছে হাফেজ মো. ইদ্রিসকে, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা বোরহান উদ্দিন কাশেমী। কমিটির অন্য সদস্যরা হচ্ছেন- মুফতি এনামুল হাসান, মাওলানা মেহেদী হাসান, কাওসার মোল্লা প্রমুখ। জেলার ভোট রাজনীতিতে আলোচিত হয়ে উঠেছেন হাসনাত। আবুল হাসনাত আমিনী বলেন- আগে তারা ২০ দলে ছিলেন। তখন তাদের মধ্যে চুক্তি হয়েছিল একসঙ্গে আন্দোলন, নির্বাচন এবং সরকার গঠন করবেন তারা। কিন্তু দুটি বিষয়ে তাদের রাখা হলেও তৃতীয় বিষয়টিতে রাখা হয়নি। এরপর আর কারো সঙ্গে জোট করেননি তারা। একা নীতিতেই চলছেন। বলেন ইসলামী দলগুলোর সঙ্গে আমাদের কথাবার্তা চলছে। তাদের সঙ্গে আমাদের ঐক্য হতে পারে। কিন্তু আওয়ামী লীগ বা বিএনপির কারো সঙ্গে জোটবদ্ধ হওয়ার সিদ্ধান্ত এখন পর্যন্ত নেই। তবে ইসলামের ভালোর জন্য কারো সঙ্গে জোট করতে হলে সেটি তারা করবেন বলে জানান হাসনাত। সে বিষয়ে মজলিশে শূরা ও সারা দেশের শীর্ষস্থানীয় আলেম-উলামারা পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেবেন। এটা আমার বিষয় না। হাসনাত বলেন, আমাদের প্রতীক মিনার। তবে জোটের স্বার্থে অন্য দলের প্রতীক নিতেও আপত্তি থাকবে না জানিয়ে বলেন, যখন ২০ দলে ছিলাম তখন ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছি। এখন কোনো জোটে গেলে তাদের প্রতীক নিলে যদি ভালো হয় জোটের স্বার্থে সেটি করতে হবে। তবে আমাদের প্রতীক মিনার। জোটে গেলে তাদেরকে বলবো তোমরা আমাদের মার্কা নেও। এর কারণ হচ্ছে এদেশের ৯৫ ভাগ মানুষ মুসলমান। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান সবাই মিনার প্রতীকে ভোট দেবে। এতে কেউ কার্পণ্য করবে না। ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে তার নির্বাচন করার বিষয়ে এখানকার আলেম-উলামারা সিদ্ধান্ত নেবেন বলেও জানান তিনি। বলেন তারা যে আসন থেকে আমাকে নির্বাচন করতে বলবেন সেখান থেকেই নির্বাচন করবো আমি। আমার বাবাকে সারা দেশের উলামায়ে কেরামগণ পছন্দ করতেন। সেই সুবাধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আলেম-উলামারা আমাকে চান।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল) ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর ও বিজয়নগর) আসনের যেকোনো একটিতে মহাজোটের প্রার্থী হচ্ছেন মুফতি ফজলুল হক আমিনীর ছেলে হাসনাত আমিনী এমন আলোচনা প্রবল গত একবছরের বেশি সময় ধরে। গতকাল রোববার ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি সাংগঠনিক সভা শেষে মানবজমিনকে দেয়া সাক্ষাতকারে এ বিষয়ে মুখ খুলেন হাসনাত। এই দুটি আসনেই তার প্রচার-প্রচারণা রয়েছে।
২০০১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে ৪ দলীয় জোট প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে জয়ী হন হাসনাতের পিতা ফজলুল হক আমিনী। আর হাসনাত একাদশ সংসদ নির্বাচনে এই আসনে মহাজোটের প্রার্থী হচ্ছেন এমন আলোচনা চলছে দীর্ঘদিন ধরে। এর পাশাপাশি সদর আসন থেকেও তার প্রার্থী হওয়ার কথা শোনা যাচ্ছে ইদানীং। গত দু-সপ্তাহ ধরে সদর আসনে তৎপর তিনি। এই সময়ে সদরের নন্দনপুর, বুধল, দারমা ও সুতিয়ারায় গণসংযোগ করেন হাসনাত। গতকাল শহরের কাজীপাড়ার সৈয়দুন্নেছা মাদরাসায় সাংগঠনিক সভা করেন তিনি। এতে জেলা ইসলামী ঐক্যজোটের কমিটি করা হয়।
৬১ সদস্যবিশিষ্ট এই কমিটির সভাপতি করা হয়েছে হাফেজ মো. ইদ্রিসকে, সাধারণ সম্পাদক মাওলানা বোরহান উদ্দিন কাশেমী। কমিটির অন্য সদস্যরা হচ্ছেন- মুফতি এনামুল হাসান, মাওলানা মেহেদী হাসান, কাওসার মোল্লা প্রমুখ। জেলার ভোট রাজনীতিতে আলোচিত হয়ে উঠেছেন হাসনাত। আবুল হাসনাত আমিনী বলেন- আগে তারা ২০ দলে ছিলেন। তখন তাদের মধ্যে চুক্তি হয়েছিল একসঙ্গে আন্দোলন, নির্বাচন এবং সরকার গঠন করবেন তারা। কিন্তু দুটি বিষয়ে তাদের রাখা হলেও তৃতীয় বিষয়টিতে রাখা হয়নি। এরপর আর কারো সঙ্গে জোট করেননি তারা। একা নীতিতেই চলছেন। বলেন ইসলামী দলগুলোর সঙ্গে আমাদের কথাবার্তা চলছে। তাদের সঙ্গে আমাদের ঐক্য হতে পারে। কিন্তু আওয়ামী লীগ বা বিএনপির কারো সঙ্গে জোটবদ্ধ হওয়ার সিদ্ধান্ত এখন পর্যন্ত নেই। তবে ইসলামের ভালোর জন্য কারো সঙ্গে জোট করতে হলে সেটি তারা করবেন বলে জানান হাসনাত। সে বিষয়ে মজলিশে শূরা ও সারা দেশের শীর্ষস্থানীয় আলেম-উলামারা পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেবেন। এটা আমার বিষয় না। হাসনাত বলেন, আমাদের প্রতীক মিনার। তবে জোটের স্বার্থে অন্য দলের প্রতীক নিতেও আপত্তি থাকবে না জানিয়ে বলেন, যখন ২০ দলে ছিলাম তখন ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেছি। এখন কোনো জোটে গেলে তাদের প্রতীক নিলে যদি ভালো হয় জোটের স্বার্থে সেটি করতে হবে। তবে আমাদের প্রতীক মিনার। জোটে গেলে তাদেরকে বলবো তোমরা আমাদের মার্কা নেও। এর কারণ হচ্ছে এদেশের ৯৫ ভাগ মানুষ মুসলমান। হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিষ্টান সবাই মিনার প্রতীকে ভোট দেবে। এতে কেউ কার্পণ্য করবে না। ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে তার নির্বাচন করার বিষয়ে এখানকার আলেম-উলামারা সিদ্ধান্ত নেবেন বলেও জানান তিনি। বলেন তারা যে আসন থেকে আমাকে নির্বাচন করতে বলবেন সেখান থেকেই নির্বাচন করবো আমি। আমার বাবাকে সারা দেশের উলামায়ে কেরামগণ পছন্দ করতেন। সেই সুবাধে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আলেম-উলামারা আমাকে চান।
No comments