ম্যাসাজকর্মীর সঙ্গে গোপন সম্পর্ক মালিকের
‘ওয়ান
ডিরেকশন’ তারকা জাইন মালিক। ২৫ বছর বয়সী টগবগে যুবক। তিনি চুটিয়ে প্রেম
করছিলেন সুপারমডেল গিগি হাদিদের সঙ্গে। কিন্তু সেই প্রেমে বিচ্ছেদ ঘটে।
এরপর মাথা এলোমেলো হয়ে যায় তার। নিজের থেকে ১৬ বছরের বড় একজন ম্যাসাজকর্মীর
সঙ্গে গড়ে তোলেন গোপন সম্পর্ক। তার বয়স ৪১ বছর। তাকে দিয়ে শুধু শরীর
ম্যাসাজই করান না।
গোপনে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে যৌন সম্পর্ক। সেই ম্যাসাজকর্মীর নাম এনরিকা পেট্রোঙ্গারি। তিনি ইতালির নাগরিক। জাইন মালিকের নিউ ইয়র্কের বাসায় যান পরিদর্শনে। সেখানে জাইন মালিকের টার্গেটে পরিণত হন তিনি। দু’জনে চুটিয়ে গোপন সম্পর্কের পর সেলফি তোলেন। জাইন মালিকের নিউ ইয়র্কে অবস্থিত এক কোটি পাউন্ডের বাড়িতে গড়ে ওঠে এই সম্পর্ক। সুপারমডেল গিগির (২৩) সঙ্গে বিচ্ছেদের ঠিক দুই সপ্তাহের মধ্যে তাদের প্রথম সাক্ষাত হয়। তারপরই দ্রুত ঘটতে থাকে ঘটনা। এনরিকা বৃটেনের ট্যাবলয়েড পত্রিকা দ্য সান’কে বলেছেন, জাইন মালিকের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল গিগির। গিগি অবশ্যই অবিশ্বাস্য একজন সুন্দরী। আর জাইনও অনেক হ্যান্ডসাম। সে চাইলেই যেকোনো মেয়েকে পেতে পারতো। যখন সে আমার দিকে মনোযোগ দিল তখন আমি কিছুটা বিস্মিত হয়েছিলাম। চাইলেই সে বড় আকারের নিতম্বের মেয়েদের পছন্দ করতে পারতো। কিন্তু সে আমাকে বিশেষভাবে ফিল করতে শুরু করলো। কিন্তু এক পর্যায়ে অনুধাবন করতে পারলাম যে, সে শুধু আমাকে ব্যবহার করছিল।
উল্লেখ্য, জাইন মালিক ও তার প্রেমিকা গিগির মধ্যে দু’বছর ধরে প্রেম চলছিল। গত মার্চে তাদের প্রেমের ইতি ঘটে। তবে আবার গ্রীষ্মে তারা একত্রিত হয়। আর সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ভৌগ ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে তাদের ছবি ছাপা হয়।
অন্যদিকে হলিস্টিক থেরাপিস্ট এনরিকার সঙ্গে ডেট বুকিং করেন জাইন মালিকের ব্যক্তিগত সহকারী তারিন জিমারম্যান। নিউ ইয়র্কের সোহো এলাকায় রয়েছে জাইন মালিকের এপার্টমেন্ট। ওই বুকিংয়ের পর প্রথম ৬ষ্ঠ তলার ওই এপার্টমেন্টে যান এনরিকা। তখনও তার কোনো ধারণা ছিল না যে, তার কোন ক্লায়েন্টকে ম্যাসাজ করতে যাচ্ছেন। তার ধারণা ছিল না এত বড় একজন সেলিব্রেটিকে ম্যাসাজ করতে যাচ্ছেন তিনি। এনরিকা বলেন, ওই এপার্টমেন্টে গিয়ে দেখি জাইন মালিক খুবই ক্লান্ত। বেডরুমে ঘুমাচ্ছে। সেখানে তাকে দেখেই আমি চিনে ফেললাম। কারন, সে অনেক বেশি বিখ্যাত হয়ে গেছে। সেখানে দেখলাম তার বাড়িটি অত্যন্ত আধুনিক। আমি এক পর্যায়ে অপেক্ষায় থাকলাম। তার সহকারী দুই থেকে তিন ঘন্টা পরে আমাকে ডেকে নিলেন। আমি জাইন মালিকের বেডরুমে প্রবেশ করে ম্যাসাজ শুরু করলাম। জাইন মালিক বললো, সে খুবই ক্লান্ত এবং শরীর ছেড়ে দিয়েছে। তাই সে আমাকে পরের দিন যেতে বললো।
৫ বছর আগে ইতালি থেকে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান এনরিকা। স্বামীর সঙ্গে তার বিচ্ছেদ ঘটে। তিনি বলেন, পরে এক ম্যাসাজ সেশনের সময় হঠাৎ জাইন মালিক আমার হাত জড়িয়ে ধরে। সে আমাকে বলে, আমার আরো উদার হওয়া উচিত। তাকে নিয়ে নার্ভাস হওয়া উচিত নয়। আমি জাইন মালিককে দেখলাম। সে খুবই আকর্ষণীয়। তার শরীরটাও চমৎকার। তার শরীরে যেসব ট্যাট্টু তাও খুবই সেক্সি। সে যে আমার প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিল তাতে আমি শকড হয়েছিলাম। তবে মনে মনে খুশিই হয়েছিলাম।
এরপর তারা দু’জন দু’জনের মোবাইল নম্বর বিনিময় করেন। শুরু হয় যৌনতার বড় অধ্যায়। একে অন্যকে রগরগে সব বার্তা পাঠানো শুরু করেন। জাইন তাকে বলেন, তাদেরকে অনেক মজা করতে হবে। তাৎক্ষণিকভাবে তাকে আসতে হবে। জাইন আরো জানান, তিনি সিঙ্গেল। আরও আপত্তিকর সব বার্তা পাঠাতে থাকেন। এক পর্যায়ে তিনি এনরিকার ছবি চেয়ে একটি বার্তা পাঠান। তাতে তিনি লিখেছেন, আমি চাই তুমি এসো। এসে আমার সঙ্গে শুয়ে পড়ো। এ ছাড়া জাইন মালিক তাকে নিজের ইতালিয়ান গডেস বলে আখ্যায়িত করেন। এনরিকা বলেন, এক পর্যায়ে জাইন মালিক আমাকে বলে সে আর ম্যাসাজের ধার ধারে না। সরাসরি আমাকে চায়। বলে আমাদেরকে অনেক মজা করতে হবে।
গোপনে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে যৌন সম্পর্ক। সেই ম্যাসাজকর্মীর নাম এনরিকা পেট্রোঙ্গারি। তিনি ইতালির নাগরিক। জাইন মালিকের নিউ ইয়র্কের বাসায় যান পরিদর্শনে। সেখানে জাইন মালিকের টার্গেটে পরিণত হন তিনি। দু’জনে চুটিয়ে গোপন সম্পর্কের পর সেলফি তোলেন। জাইন মালিকের নিউ ইয়র্কে অবস্থিত এক কোটি পাউন্ডের বাড়িতে গড়ে ওঠে এই সম্পর্ক। সুপারমডেল গিগির (২৩) সঙ্গে বিচ্ছেদের ঠিক দুই সপ্তাহের মধ্যে তাদের প্রথম সাক্ষাত হয়। তারপরই দ্রুত ঘটতে থাকে ঘটনা। এনরিকা বৃটেনের ট্যাবলয়েড পত্রিকা দ্য সান’কে বলেছেন, জাইন মালিকের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল গিগির। গিগি অবশ্যই অবিশ্বাস্য একজন সুন্দরী। আর জাইনও অনেক হ্যান্ডসাম। সে চাইলেই যেকোনো মেয়েকে পেতে পারতো। যখন সে আমার দিকে মনোযোগ দিল তখন আমি কিছুটা বিস্মিত হয়েছিলাম। চাইলেই সে বড় আকারের নিতম্বের মেয়েদের পছন্দ করতে পারতো। কিন্তু সে আমাকে বিশেষভাবে ফিল করতে শুরু করলো। কিন্তু এক পর্যায়ে অনুধাবন করতে পারলাম যে, সে শুধু আমাকে ব্যবহার করছিল।
উল্লেখ্য, জাইন মালিক ও তার প্রেমিকা গিগির মধ্যে দু’বছর ধরে প্রেম চলছিল। গত মার্চে তাদের প্রেমের ইতি ঘটে। তবে আবার গ্রীষ্মে তারা একত্রিত হয়। আর সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ভৌগ ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে তাদের ছবি ছাপা হয়।
অন্যদিকে হলিস্টিক থেরাপিস্ট এনরিকার সঙ্গে ডেট বুকিং করেন জাইন মালিকের ব্যক্তিগত সহকারী তারিন জিমারম্যান। নিউ ইয়র্কের সোহো এলাকায় রয়েছে জাইন মালিকের এপার্টমেন্ট। ওই বুকিংয়ের পর প্রথম ৬ষ্ঠ তলার ওই এপার্টমেন্টে যান এনরিকা। তখনও তার কোনো ধারণা ছিল না যে, তার কোন ক্লায়েন্টকে ম্যাসাজ করতে যাচ্ছেন। তার ধারণা ছিল না এত বড় একজন সেলিব্রেটিকে ম্যাসাজ করতে যাচ্ছেন তিনি। এনরিকা বলেন, ওই এপার্টমেন্টে গিয়ে দেখি জাইন মালিক খুবই ক্লান্ত। বেডরুমে ঘুমাচ্ছে। সেখানে তাকে দেখেই আমি চিনে ফেললাম। কারন, সে অনেক বেশি বিখ্যাত হয়ে গেছে। সেখানে দেখলাম তার বাড়িটি অত্যন্ত আধুনিক। আমি এক পর্যায়ে অপেক্ষায় থাকলাম। তার সহকারী দুই থেকে তিন ঘন্টা পরে আমাকে ডেকে নিলেন। আমি জাইন মালিকের বেডরুমে প্রবেশ করে ম্যাসাজ শুরু করলাম। জাইন মালিক বললো, সে খুবই ক্লান্ত এবং শরীর ছেড়ে দিয়েছে। তাই সে আমাকে পরের দিন যেতে বললো।
৫ বছর আগে ইতালি থেকে যুক্তরাষ্ট্রে চলে যান এনরিকা। স্বামীর সঙ্গে তার বিচ্ছেদ ঘটে। তিনি বলেন, পরে এক ম্যাসাজ সেশনের সময় হঠাৎ জাইন মালিক আমার হাত জড়িয়ে ধরে। সে আমাকে বলে, আমার আরো উদার হওয়া উচিত। তাকে নিয়ে নার্ভাস হওয়া উচিত নয়। আমি জাইন মালিককে দেখলাম। সে খুবই আকর্ষণীয়। তার শরীরটাও চমৎকার। তার শরীরে যেসব ট্যাট্টু তাও খুবই সেক্সি। সে যে আমার প্রতি আকৃষ্ট হয়েছিল তাতে আমি শকড হয়েছিলাম। তবে মনে মনে খুশিই হয়েছিলাম।
এরপর তারা দু’জন দু’জনের মোবাইল নম্বর বিনিময় করেন। শুরু হয় যৌনতার বড় অধ্যায়। একে অন্যকে রগরগে সব বার্তা পাঠানো শুরু করেন। জাইন তাকে বলেন, তাদেরকে অনেক মজা করতে হবে। তাৎক্ষণিকভাবে তাকে আসতে হবে। জাইন আরো জানান, তিনি সিঙ্গেল। আরও আপত্তিকর সব বার্তা পাঠাতে থাকেন। এক পর্যায়ে তিনি এনরিকার ছবি চেয়ে একটি বার্তা পাঠান। তাতে তিনি লিখেছেন, আমি চাই তুমি এসো। এসে আমার সঙ্গে শুয়ে পড়ো। এ ছাড়া জাইন মালিক তাকে নিজের ইতালিয়ান গডেস বলে আখ্যায়িত করেন। এনরিকা বলেন, এক পর্যায়ে জাইন মালিক আমাকে বলে সে আর ম্যাসাজের ধার ধারে না। সরাসরি আমাকে চায়। বলে আমাদেরকে অনেক মজা করতে হবে।
No comments