ভয়াবহ মানবিক সংকটে ইয়েমেন
বিশ্বের
সবচেয়ে গুরুতর মানবিক সংকটে রয়েছে ইয়েমেন। দেশটির প্রত্যন্ত অঞ্চলে দ্রুতই
দুর্ভিক্ষের সৃষ্টি হতে পারে। বৃহস্পতিবার নিউ ইয়র্কে এক সংবাদ সম্মেলনে
এমন আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন জাতিসংঘের খাদ্যবিষয়ক সংস্থা ওয়ার্ল্ড ফুড
প্রোগ্রাম (ডব্লিউএফপি)। এ খবর দিয়েছে আল-জাজিরা। ডব্লিউএফপি’র নির্বাহী
পরিচালক ডেভিড বিজলি ইয়েমেনকে ‘দুর্যোগ’ (ডিজেস্টার) আখ্যা দিয়ে বলেন,
ইয়েমেন সংকটে কোনো আশার আলো দেখছেন না তিনি। দীর্ঘদিন ধরেই ইয়েমেনের ওপর
অবরোধ আরোপ করে রেখেছে সৌদি জোট। গত বছরে দেশটিতে প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা কিছুটা
শিথিল হয়েছে। কিন্তু ইয়েমেনের অভ্যন্তরে হুতিনিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোতে
কর্মতৎপরতা না করতে দেয়ায় সেখানকার মানুষ এখনো ক্ষুধা ও ব্যাধির বিরুদ্ধে
সংগ্রাম করছে।
ডেভিড বিজলি বলেন, প্রবেশ করতে না দিলে আমরা পর্যবেক্ষণ করতে পারবো না। ফলে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়াও সম্ভব হবে না। তাই আমাদেরকে সবচেয়ে খারাপ অবস্থাই ধরে নিতে হবে।
ডব্লিউএফপি-এর আগেও দেশটিতে দুর্ভিক্ষের সতর্কতা জারি করেছিল। সংস্থাটির তথ্য অনুসারে, সিরিয়ার ২ কোটি ৯০ লাখ অধিবাসীর মধ্যে দেড় কোটিরও বেশি মানুষ খাদ্য অনিশ্চয়তায় ভুগছে। এদের মধ্যে ৮০ লাখ মানুষের অবস্থা খুবই শোচনীয়।
প্রসঙ্গত, ইয়েমেনে দীর্ঘদিন ধরে গৃহযুদ্ধ চলছে। ২০১৫ সালে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন জোট হামলার শুরু করার পর গৃহযুদ্ধ নতুনমাত্রা পায়। এতে ইয়েমেনের অর্থনীতি ভেঙে পড়ে। ডলারের বিপরীতে ইয়েমেনি রিয়ালের মান হ্রাস পায় ১৮০ শতাংশ। গত বারো মাসে দেশটিতে খাদ্যদ্রব্যের দাম বেড়েছে ৩৫ শতাংশ। বর্তমান পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে দ্রুতই ডলারের বিপরীতে রিয়ালের মান আরো হ্রাস পাবে।
ডেভিড বিজলি বলেন, প্রবেশ করতে না দিলে আমরা পর্যবেক্ষণ করতে পারবো না। ফলে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়াও সম্ভব হবে না। তাই আমাদেরকে সবচেয়ে খারাপ অবস্থাই ধরে নিতে হবে।
ডব্লিউএফপি-এর আগেও দেশটিতে দুর্ভিক্ষের সতর্কতা জারি করেছিল। সংস্থাটির তথ্য অনুসারে, সিরিয়ার ২ কোটি ৯০ লাখ অধিবাসীর মধ্যে দেড় কোটিরও বেশি মানুষ খাদ্য অনিশ্চয়তায় ভুগছে। এদের মধ্যে ৮০ লাখ মানুষের অবস্থা খুবই শোচনীয়।
প্রসঙ্গত, ইয়েমেনে দীর্ঘদিন ধরে গৃহযুদ্ধ চলছে। ২০১৫ সালে সৌদি আরবের নেতৃত্বাধীন জোট হামলার শুরু করার পর গৃহযুদ্ধ নতুনমাত্রা পায়। এতে ইয়েমেনের অর্থনীতি ভেঙে পড়ে। ডলারের বিপরীতে ইয়েমেনি রিয়ালের মান হ্রাস পায় ১৮০ শতাংশ। গত বারো মাসে দেশটিতে খাদ্যদ্রব্যের দাম বেড়েছে ৩৫ শতাংশ। বর্তমান পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে দ্রুতই ডলারের বিপরীতে রিয়ালের মান আরো হ্রাস পাবে।
No comments