শৈতপ্রবাহে বাড়ছে রোগের প্রকোপ
সারাদেশে তীব্র শৈতপ্রবাহে স্থবির হয়ে পড়েছে জনজীবন। এতে বেশি ভোগান্তি পড়েছে দরিদ্র ও ছিন্নমূল মানুষ। শীতে বাড়ছে শীতজনিত রোগে আক্রান্তের সংখ্যা। এদের মধ্যে বেশিরভাগই নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট, সর্দি, কাশি, জ্বর, ডায়রিয়া রোগে আক্রান্ত।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গায় ৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালের শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ দিলীপ কুমার রায় বলেন, শীতজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়েছে। গড়ে প্রতিদিন শিশু ওয়ার্ডে ৫০ জন করে রোগী ভর্তি হচ্ছে। শীতজনিত রোগে শিশু ও বৃদ্ধরা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ শীতজনিত রোগে ২৫ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিকেল অফিসার জাহাঙ্গীর আলম জানান, এই হাসপাতালে ২৪ ঘণ্টায় নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে ৩৫ শিশু, ডায়রিয়ায় ২০ জন, অন্যান্য রোগে ৪৩ জন ভর্তি হয়েছে।
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা মোহাম্মদ মহসীন বলেন, গেলো ৩ দিনে কোল্ড ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ ঠান্ডাজনিত রোগে হাসপাতালে ২০টি শিশু ভর্তি হয়েছে। এ ছাড়া ৬০ শিশু চিকিৎসা নিয়েছে। ডায়রিয়া, হাঁপানি, সিওপিডিসহ ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে ১০-১২ জন প্রাপ্তবয়স্ক রোগীও হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। চিকিৎসা নিয়েছেন আরো ২০-৩০ জন।
আবহাওয়া অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল রাজশাহী ও চুয়াডাঙ্গায় ৫ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
নীলফামারী সদর আধুনিক হাসপাতালের শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ দিলীপ কুমার রায় বলেন, শীতজনিত রোগের প্রাদুর্ভাব বেড়েছে। গড়ে প্রতিদিন শিশু ওয়ার্ডে ৫০ জন করে রোগী ভর্তি হচ্ছে। শীতজনিত রোগে শিশু ও বৃদ্ধরা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। সৈয়দপুর ১০০ শয্যা হাসপাতালে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ শীতজনিত রোগে ২৫ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন।
কুড়িগ্রাম সদর হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিকেল অফিসার জাহাঙ্গীর আলম জানান, এই হাসপাতালে ২৪ ঘণ্টায় নিউমোনিয়া ও শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে ৩৫ শিশু, ডায়রিয়ায় ২০ জন, অন্যান্য রোগে ৪৩ জন ভর্তি হয়েছে।
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক চিকিৎসা কর্মকর্তা মোহাম্মদ মহসীন বলেন, গেলো ৩ দিনে কোল্ড ডায়রিয়া, নিউমোনিয়াসহ ঠান্ডাজনিত রোগে হাসপাতালে ২০টি শিশু ভর্তি হয়েছে। এ ছাড়া ৬০ শিশু চিকিৎসা নিয়েছে। ডায়রিয়া, হাঁপানি, সিওপিডিসহ ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে ১০-১২ জন প্রাপ্তবয়স্ক রোগীও হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন। চিকিৎসা নিয়েছেন আরো ২০-৩০ জন।
No comments