হতে চেয়েছিলেন ডাক্তার, হলেন নায়িকা
বলিউডের সেনসেশনাল অভিনেত্রী বিপাশা ৩৯ বছরে পা রাখলেন আজ। তার জন্মদিনে স্বামী করণ সিং গ্রোভার একটি ভিডিও পোষ্ট করেছেন। ওই ভিডিওতে বিপাশাকে কেক কাটতে দেখা গিয়েছে।
ভিডিওর নিচে স্ত্রীকে ‘সুইট প্রিন্সেস’ বলে সম্বোধন করে একটি রোমান্টিক ম্যাসেজও দিয়েছেন করণ। এছাড়া জন্মদিনে অনেক তারকা-শিল্পীও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
বিপাশার জন্মদিনে তার সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য তুলে ধরা হলো। ছোটবেলায় মোটেই দেখতে সুন্দর দেখতে ছিলেন না বিপাশা। গায়ের রং এবং মোটা চেহারার জন্য বন্ধুরা অনেক সময় তাকে নিয়ে বিদ্রূপ মন্তব্য করত।
বিপাশার পরিবারের বিশেষ করে বাবা মা ও দুই বোনের সঙ্গে তার সম্পর্ক খুবই মধুর। কাজের ফাঁকেও পরিবারের জন্য সময় বের করে নেন তিনি।
অভিনয়ের চেয়ে তার ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে মিডিয়াতে বেশি চর্চা হয়েছে। প্রথমে দিনো মোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। পরে জন আব্রাহামের সঙ্গে বহু বছর প্রেম করেছেন। শেষ পর্যন্ত টিভি তারকা করণ সিং গ্রোভারের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন।
বলিউডে আসার পর ডাস্কি বিউটি নামে ডাকা হয় তাকে। কিন্তু ছোটবেলায় স্কুলের বন্ধুরা তাকে লেডি গুণ্ডা বলে ডাকত। তার রাগী রাগী স্বভাবের জন্য তাকে এই নাম দেয়া হয়েছিল।
বিপাশা প্রথমে ডাক্তার হতে চেয়েছিলেন। কারণ বিপাশা মনে করতেন যে তিনি দেখতে সুন্দর নন। কিন্তু নিয়তিতে তার ডাক্তার হওয়া যে লেখা ছিল না তা এখন জলের মতো পরিস্কার।
বিপাশা খেতে খুব ভালোবাসেন। ক্যারিয়ারের জন্য ডায়েট মেনে চলতে হয় ঠিকই। কিন্তু বাঙালী খাবার পেলে তখন আর ডায়েটের কথা ভাবেন না। বিশেষ করে পোস্ত, ভাত পেলে আর কিছু চাই না।
২০০১ সালে বলিউডে পা রাখেন তিনি। আব্বাস মাস্তানির ছবি ‘আজনাবি’তে নেগেটিভ চরিত্রে অভিনয় করে অনেক প্রশংসা পান। এরপর ‘রাজ’ ছবি তাকে আরো জনপ্রিয় করে তোলে। ফিল্ম ফেয়ার সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কারও পান তিনি।
বিপাশাকে শোবিজ জগতে নিয়ে আসেন মেহর জেসা। কলকাতায় এক হোটেলে বিপাশাকে দেখে তাকে মডেলিংয়ে আসার পরামর্শ দেন তিনি।
দেশে-বিদেশে অনেক ভক্ত তার। আর বিপাশা নিজে ভক্ত হলিউড অভিনেতা ব্র্যাড পিটের। ২০১১ ও ২০১২ সালে বিশ্বের সেক্সিয়েস্ট মহিলার প্রথম ৫০ জনের মধ্যে বিপাশার নামও ছিল। ২০১১ সালে তিনি ছিলেন আট নম্বরে। পরের বছর তেরোতে উঠে আসে তার নাম।
ভিডিওর নিচে স্ত্রীকে ‘সুইট প্রিন্সেস’ বলে সম্বোধন করে একটি রোমান্টিক ম্যাসেজও দিয়েছেন করণ। এছাড়া জন্মদিনে অনেক তারকা-শিল্পীও শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
বিপাশার জন্মদিনে তার সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য তুলে ধরা হলো। ছোটবেলায় মোটেই দেখতে সুন্দর দেখতে ছিলেন না বিপাশা। গায়ের রং এবং মোটা চেহারার জন্য বন্ধুরা অনেক সময় তাকে নিয়ে বিদ্রূপ মন্তব্য করত।
বিপাশার পরিবারের বিশেষ করে বাবা মা ও দুই বোনের সঙ্গে তার সম্পর্ক খুবই মধুর। কাজের ফাঁকেও পরিবারের জন্য সময় বের করে নেন তিনি।
অভিনয়ের চেয়ে তার ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে মিডিয়াতে বেশি চর্চা হয়েছে। প্রথমে দিনো মোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। পরে জন আব্রাহামের সঙ্গে বহু বছর প্রেম করেছেন। শেষ পর্যন্ত টিভি তারকা করণ সিং গ্রোভারের সঙ্গে গাঁটছড়া বাঁধেন।
বলিউডে আসার পর ডাস্কি বিউটি নামে ডাকা হয় তাকে। কিন্তু ছোটবেলায় স্কুলের বন্ধুরা তাকে লেডি গুণ্ডা বলে ডাকত। তার রাগী রাগী স্বভাবের জন্য তাকে এই নাম দেয়া হয়েছিল।
বিপাশা প্রথমে ডাক্তার হতে চেয়েছিলেন। কারণ বিপাশা মনে করতেন যে তিনি দেখতে সুন্দর নন। কিন্তু নিয়তিতে তার ডাক্তার হওয়া যে লেখা ছিল না তা এখন জলের মতো পরিস্কার।
বিপাশা খেতে খুব ভালোবাসেন। ক্যারিয়ারের জন্য ডায়েট মেনে চলতে হয় ঠিকই। কিন্তু বাঙালী খাবার পেলে তখন আর ডায়েটের কথা ভাবেন না। বিশেষ করে পোস্ত, ভাত পেলে আর কিছু চাই না।
২০০১ সালে বলিউডে পা রাখেন তিনি। আব্বাস মাস্তানির ছবি ‘আজনাবি’তে নেগেটিভ চরিত্রে অভিনয় করে অনেক প্রশংসা পান। এরপর ‘রাজ’ ছবি তাকে আরো জনপ্রিয় করে তোলে। ফিল্ম ফেয়ার সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কারও পান তিনি।
বিপাশাকে শোবিজ জগতে নিয়ে আসেন মেহর জেসা। কলকাতায় এক হোটেলে বিপাশাকে দেখে তাকে মডেলিংয়ে আসার পরামর্শ দেন তিনি।
দেশে-বিদেশে অনেক ভক্ত তার। আর বিপাশা নিজে ভক্ত হলিউড অভিনেতা ব্র্যাড পিটের। ২০১১ ও ২০১২ সালে বিশ্বের সেক্সিয়েস্ট মহিলার প্রথম ৫০ জনের মধ্যে বিপাশার নামও ছিল। ২০১১ সালে তিনি ছিলেন আট নম্বরে। পরের বছর তেরোতে উঠে আসে তার নাম।
No comments