পুরুষাঙ্গ দিয়ে ট্রাক্টর টানলেন সন্ন্যাসী
ইন্টারনেটের কল্যাণে আমরা অনেক সময়ই নিজের দাঁত কিংবা চুল দিয়ে ভারি যানবাহন টেনে আনার ছবি দেখে থাকি।
কিন্তু সম্প্রতি নিজের পুরুষাঙ্গ দিয়ে ট্রাক্টর টেনে আলোড়ন সৃষ্টি করলেন ভারতের প্রদেশের এলাহাবাদের এক হিন্দু সন্ন্যাসী। খবর ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের।
গত দুই জানুয়ারি থেকে উত্তরপ্রদেশের প্রায়াগে গঙ্গা, যমুনা ও সরস্বতী এ তিন নদীর মোহনায় শুরু হয়ে গেলো দেড়মাসব্যাপী মাঘমেলা।
এটি ভারতের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় সম্মেলন কুম্ভমেলার একটি সংক্ষিপ্ত ভার্সন।
এ ধর্মীয় উৎসবে হিন্দুধর্মের হাজারহাজার সাধু-সন্ন্যাসী, ভক্ত-অনুসারীরা অংশগ্রহণ করে থাকেন।
শুধুমাত্র মাঘমাস থেকে এ অনুষ্ঠানটি শুরু হয়। ধর্মীয় স্নানের পাশাপাশি ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অসংখ্য হিন্দু সন্ন্যাসী অনেক ধরনের ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান পালন করার জন্য এ মেলায় আসেন।
আচার অনুষ্ঠানের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত আছে নিজেদের আধ্যাত্মিক ক্ষমতা ও যোগব্যায়ামের দক্ষতা দেখানোর জন্য নানা ক্রিয়াকলাপ।
এরই অংশ হিসেবে বিপুলসংখ্যক দর্শনার্থীদের সামনে এক হিন্দু সন্ন্যাসী সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে নিজের পুরুষাঙ্গের সাথে দড়ি দিয়ে বেধে ট্রাক্টরকে কিছুদূর টেনে নিয়ে যান।
গত কয়েকদিন ধরে ছবিটি ইন্টারনেটে ভাইরাল হয়ে দেখা যাচ্ছে।
কিন্তু সম্প্রতি নিজের পুরুষাঙ্গ দিয়ে ট্রাক্টর টেনে আলোড়ন সৃষ্টি করলেন ভারতের প্রদেশের এলাহাবাদের এক হিন্দু সন্ন্যাসী। খবর ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের।
গত দুই জানুয়ারি থেকে উত্তরপ্রদেশের প্রায়াগে গঙ্গা, যমুনা ও সরস্বতী এ তিন নদীর মোহনায় শুরু হয়ে গেলো দেড়মাসব্যাপী মাঘমেলা।
এটি ভারতের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় সম্মেলন কুম্ভমেলার একটি সংক্ষিপ্ত ভার্সন।
এ ধর্মীয় উৎসবে হিন্দুধর্মের হাজারহাজার সাধু-সন্ন্যাসী, ভক্ত-অনুসারীরা অংশগ্রহণ করে থাকেন।
শুধুমাত্র মাঘমাস থেকে এ অনুষ্ঠানটি শুরু হয়। ধর্মীয় স্নানের পাশাপাশি ভারতের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অসংখ্য হিন্দু সন্ন্যাসী অনেক ধরনের ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান পালন করার জন্য এ মেলায় আসেন।
আচার অনুষ্ঠানের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত আছে নিজেদের আধ্যাত্মিক ক্ষমতা ও যোগব্যায়ামের দক্ষতা দেখানোর জন্য নানা ক্রিয়াকলাপ।
এরই অংশ হিসেবে বিপুলসংখ্যক দর্শনার্থীদের সামনে এক হিন্দু সন্ন্যাসী সম্পূর্ণ নগ্ন হয়ে নিজের পুরুষাঙ্গের সাথে দড়ি দিয়ে বেধে ট্রাক্টরকে কিছুদূর টেনে নিয়ে যান।
গত কয়েকদিন ধরে ছবিটি ইন্টারনেটে ভাইরাল হয়ে দেখা যাচ্ছে।
No comments