বিজয়ী হলে ক্ষমতার চাবি থাকবে আমার হাতে: সু চি
মিয়ানমারের
বিরোধীদলীয় নেত্রী অং সান সু চি বলেছেন, ৮ নভেম্বরের (রোববার) নির্বাচনে
তাঁর দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) বিজয়ী হলে মূল ক্ষমতা তাঁর
হাতেই থাকবে। নির্বাচনে ভোট গ্রহণের আগে গতকাল বৃহস্পতিবার ইয়াঙ্গুনে
সর্বশেষ সংবাদ সম্মেলনে সু চি এ কথা বলেন। খবর বিবিসির।
মিয়ানমারে ২৫ বছরের মধ্যে এটাই প্রথম প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হতে যাচ্ছে। ৯০টির বেশি দল অংশ নিচ্ছে এই নির্বাচনে। নির্বাচনে এনএলডি ভালো ফল করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে সংবিধান অনুসারে, এনএলডি বিজয়ী হলেও প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন না সু চি। সংবিধানের একটি ধারায় বলা হয়েছে, যাঁর স্বামী বা স্ত্রী এবং সন্তানেরা বিদেশি, তিনি প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিতে পারবেন না। সু চির স্বামী ও দুই সন্তান ব্রিটিশ নাগরিক। অভিযোগ রয়েছে, সু চির প্রেসিডেন্ট হওয়া ঠেকাতেই জান্তা সমর্থনপুষ্ট সরকার সংবিধানে এই ধারা যুক্ত করেছে।
ইয়াঙ্গুনে বিবিসির প্রতিবেদক জোনাহ ফিশার বলছেন, এখন পর্যন্ত সবচেয়ে স্পষ্ট এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে সু চি যেকোনো উপায়ে সরকার পরিচালনায় তাঁর আগ্রহের কথা প্রকাশ করলেন।
সংবাদ সম্মেলনে সু চি বলেন, ‘আমার ক্ষমতা প্রেসিডেন্টের চেয়ে বেশি থাকবে। এটা খুবই সাধারণ বার্তা।’
যদিও মিয়ানমারের সংবিধানের ৫৮ ধারায় বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট হবেন দেশটির সব নাগরিকের চেয়ে অগ্রগণ্য ব্যক্তি।
নির্বাচনী প্রক্রিয়ার সমালোচনা করে সু চি বলেন, অনিয়ম ও বিশৃঙ্খলা মোকাবিলা করতে নির্বাচন কমিশন ব্যর্থ হয়েছে। যে পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, তাকে অবাধ ও মুক্ত বলা চলে না।
সু চির বক্তব্যে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিমদের প্রসঙ্গও সংক্ষিপ্তভাবে আসে। তবে পরিস্থিতিকে অতিরঞ্জিত করা ঠিক নয় বলে উল্লেখ করেন তিনি।
প্রসঙ্গত, মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের নাগরিক মনে করা হয় না। তাদের ভোটাধিকার নেই। রোহিঙ্গাদের বিষয় ঠিকমতো তুলে না আনায় সু চির সমালোচনা রয়েছে।
বর্তমান সংবিধান অনুসারে, মিয়ানমারের পার্লামেন্টের ২৫ শতাংশ আসন সেনাবাহিনীর সদস্যদের জন্য বরাদ্দ। সরকার গঠন করতে হলে এনএলডি বা অন্য কোনো দলকে বাকি আসনগুলোর অন্তত দুই-তৃতীয়াংশ পেতে হবে।
মিয়ানমারে ২৫ বছরের মধ্যে এটাই প্রথম প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ নির্বাচন হতে যাচ্ছে। ৯০টির বেশি দল অংশ নিচ্ছে এই নির্বাচনে। নির্বাচনে এনএলডি ভালো ফল করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে সংবিধান অনুসারে, এনএলডি বিজয়ী হলেও প্রেসিডেন্ট হতে পারবেন না সু চি। সংবিধানের একটি ধারায় বলা হয়েছে, যাঁর স্বামী বা স্ত্রী এবং সন্তানেরা বিদেশি, তিনি প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিতে পারবেন না। সু চির স্বামী ও দুই সন্তান ব্রিটিশ নাগরিক। অভিযোগ রয়েছে, সু চির প্রেসিডেন্ট হওয়া ঠেকাতেই জান্তা সমর্থনপুষ্ট সরকার সংবিধানে এই ধারা যুক্ত করেছে।
ইয়াঙ্গুনে বিবিসির প্রতিবেদক জোনাহ ফিশার বলছেন, এখন পর্যন্ত সবচেয়ে স্পষ্ট এই মন্তব্যের মধ্য দিয়ে সু চি যেকোনো উপায়ে সরকার পরিচালনায় তাঁর আগ্রহের কথা প্রকাশ করলেন।
সংবাদ সম্মেলনে সু চি বলেন, ‘আমার ক্ষমতা প্রেসিডেন্টের চেয়ে বেশি থাকবে। এটা খুবই সাধারণ বার্তা।’
যদিও মিয়ানমারের সংবিধানের ৫৮ ধারায় বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট হবেন দেশটির সব নাগরিকের চেয়ে অগ্রগণ্য ব্যক্তি।
নির্বাচনী প্রক্রিয়ার সমালোচনা করে সু চি বলেন, অনিয়ম ও বিশৃঙ্খলা মোকাবিলা করতে নির্বাচন কমিশন ব্যর্থ হয়েছে। যে পরিবেশে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, তাকে অবাধ ও মুক্ত বলা চলে না।
সু চির বক্তব্যে সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিমদের প্রসঙ্গও সংক্ষিপ্তভাবে আসে। তবে পরিস্থিতিকে অতিরঞ্জিত করা ঠিক নয় বলে উল্লেখ করেন তিনি।
প্রসঙ্গত, মিয়ানমারে রোহিঙ্গাদের নাগরিক মনে করা হয় না। তাদের ভোটাধিকার নেই। রোহিঙ্গাদের বিষয় ঠিকমতো তুলে না আনায় সু চির সমালোচনা রয়েছে।
বর্তমান সংবিধান অনুসারে, মিয়ানমারের পার্লামেন্টের ২৫ শতাংশ আসন সেনাবাহিনীর সদস্যদের জন্য বরাদ্দ। সরকার গঠন করতে হলে এনএলডি বা অন্য কোনো দলকে বাকি আসনগুলোর অন্তত দুই-তৃতীয়াংশ পেতে হবে।
No comments