সংকট উত্তরণে গণতন্ত্রের পথে ফিরে আসার আহবান বিশিষ্টজনদের
দেশে
গণতন্ত্র না থাকায় জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটছে বলে অভিমত ব্যক্ত করেছেন দেশের
বিশিষ্টজন ও রাজনীতিকরা। আজ শুক্রবার এক আলোচনা সভায় তারা বলেন, এটা দেশের
জন্য শুভ লক্ষণ নয়। এ অবস্থা চলতে থাকলে দেশ একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত
হবে। তারা এ ভয়ঙ্কর অবস্থা থেকে উত্তরণে সরকারকে নরম হওয়ার পরামর্শ দিয়ে
বলেছেন, গণতন্ত্রের পথে ফিরে আসুন। দলমতের সবাইকে নিয়ে আলোচনায় বসুন। একটি
জাতীয় সরকার গঠন করে নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন।
আজ রাজধানীর রমনা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনিস্টিটিউশন মিলনায়তনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান কাজী জাফর আহমদের নাগরিক স্মরণসভায় তারা এ কথা বলেন। এতে স্মরণসভার আহবায়ক সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিকল্পধারার সভাপতি ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা করেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ও নজরুল ইসলাম খান, সাবেক মন্ত্রী ড. মিজানুর রহমান শেলী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব উল্লাহ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও কলামিস্ট ড. তারেক শামসুর রহমান, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, বিএনপির সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. সৈয়দ সফিউল্লাহ, জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ড. ফজলে রাব্বী মিয়া, ভাসানী অনুসারী পরিষদের নির্বাহী চেয়ারম্যান অধ্যাপক জসিম উদ্দিন প্রমুখ।
স্মরণসভা কমিটির সদস্য সচিব সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহর সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন, জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও সাবেকমন্ত্রী মোস্তাফা জামাল হায়দার। কাজী জাফর আহমদের মেয়ে কাজী জয়া তার বাবার জন্য সবার দোয়া কামনা করেন। সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, লেবারপার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, মহাসচিব হামদুল্লাহ আল মেহেদী, ন্যাপ-ভাসানীর চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আজহারুল ইসলাম, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব গোলাম মোস্তফা আকন, উপদেষ্টা অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আবু, এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, জাগপার সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুৎফর রহমান, বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব এম গোলাম মোস্তাফা ভুঁইয়া, বিএনপির সহ-দফতর সম্পাদক শামীমুর রহমান শামীম, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক এমপি আহসান হাবীব লিংকন, ইয়ার আহমেদ সেলিম, মাওলানা রুহুল আমিন, অ্যাডভোকেট শফিউদ্দিন ভুঁইয়া, লুৎফর রহমান চৌধুরী, জাফর উল্লাহ চৌধুরী, খালেকুজ্জামান চৌধুরী, ভাইস-চেয়ারম্যান কাজী মোহাম্মদ ইকবাল, যুগ্ম-মহাসচিব এ এস এম শামীম, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মোহাম্মদ নজরুল প্রমুখ।
বি. চৌধুরী বলেন, একটি তথাকথিত নির্বাচনের মাধ্যমে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় রয়েছে। নির্বাচনের আগে বলা হয়েছিলো এটি নিয়ম রক্ষার নির্বাচন। কিন্তু সেটি আর শুদ্ধ করা হয়নি। এটা দেশের জন্য শুভ হয়নি। দেশে একের পর এক অঘটন ঘটছে। তিনি বলেন, এ অবস্থা থেকে উত্তরণে ঐক্যবদ্ধ জাতির বিকল্প নেই। তিনি সরকারকে নরম হওয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, জনগণের কাছে ফিরে আসুন, মাটিতে নেমে আসুন। সবাইকে নিয়ে আলোচনায় বসে একটি জাতীয় সরকার গঠন করে সঠিক নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। তিনি কাজী জাফর আহমদের বনার্ঢ্য জীবন তুলে ধরে বলেন, তিনি বেঁচে থাকলে অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যেতেন।
এমাজউদ্দীন আহমদ বলেন, দেশের রাজনীতি এখন অরাজনৈতিক ব্যক্তিদের হাতে চলে গেছে। যারা ক্ষমতায় আছেন তারা নিজেদের জনগনের প্রতিনিধি বলে মনে করেননা। রাষ্ট্রের সুবিধা নেয়াই তাদের লক্ষ্য। নীতিনৈতিকতা তাদের নেই। এভাবে আমরা অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা একটু একটু করে হারাতে বসেছি। তিনি আরো বলেন, দেশে রাজনীতি না থাকলে জঙ্গিবাদের উত্থান হবেই। এটি হলে দেশ ক্রমান্বয়ে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রের দিকে যাবে। কিন্তু আমরা এটি চাইনা। তিনি কাজী জাফর আহমদকে একটি বটবৃক্ষ উল্লেখ করে বলেন, তিনি এমন এক সময় চলে গেছেন যখন তাকে খুব বেশি প্রয়োজন ছিলো।
ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, রাজনীতি দিন দিন রাজনৈতিক ব্যক্তিদের হাত থেকে চলে যাচ্ছে। গণতন্ত্র না থাকলে জঙ্গীবাদ হবেই। কিন্তু আমরা এটা চাই না।
তিনি সরকারের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, আপনারা একা জঙ্গিবাদ দমন করতে পারবেন না। কারণ আওয়ামী লীগের মধ্যেও জঙ্গি রয়েছে। এ থেকে বাঁচতে হলে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনুন। রাজনীতি করার সুযোগ দিন। দলমত নির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে জাতীয় পর্যায়ে একটি আলোচনার ব্যবস্থা করুন। দোষারোপের রাজনীতি বাদ দিয়ে আসুন একসাথে মিলে জঙ্গিবাদ দমন করি।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, দেশের মানুষের আজ কোনো অধিকার নেই। গণতন্ত্র নেই।
তিনি আরো বলেন, আশুলিয়ায় মাত্র দুজন লোক পাঁচজন পুলিশের উপর হামলা করলো। তাদের কাছে নাকি অস্ত্র থাকলেও গুলি ছিল না। অথচ পুলিশ বিএনপির মিছিলে নির্বিচারে গুলি করতে থাকে। পুলিশের কাছে গুলি কেন ছিল না সেজন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে জবাবদিহি করতে হবে।
ড. মিজানুর রহমান শেলী বলেন, কাজী জাফর আহমদ পরিশিলিত রাজনীতি করতেন। কিন্তু বর্তমানে সংকীর্ণমনাদের হাতে চলে গেছে রাজনীতি। এ থেকে উত্তরণ ছাড়া দেশের প্রকৃত স্বাধীনতা ভোগ করা যাবে না।
ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, দেশকে পরিকল্পিতভাবে সংঘাতের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এক পক্ষ আরেক পক্ষকে শেষ করে দেয়ার ঘোষণা দিচ্ছে। এটা জাতীর জন্য অশনিসংকেত। জঙ্গিবাদ হানাহানি বন্ধে জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সভায় বক্তারা আরো বলেন, কাজী জাফর আহমদ একজন নিবেদিতপ্রাণ রাজনৈতিক কর্মী ছিলেন। তিনি সহজেই জনগনের মাঝে মিশে যেতে পারতেন। জনগণ ও দেশের জন্য তার ভালোবাসা ছিলো প্রবল। দেশে গণতন্ত্র না থাকায় তার মতো রাজনীতিবিদ গড়ে ওঠার পরিবেশ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
আজ রাজধানীর রমনা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনিস্টিটিউশন মিলনায়তনে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও জাতীয় পার্টির একাংশের চেয়ারম্যান কাজী জাফর আহমদের নাগরিক স্মরণসভায় তারা এ কথা বলেন। এতে স্মরণসভার আহবায়ক সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিকল্পধারার সভাপতি ডা. এ কিউ এম বদরুদ্দোজা চৌধুরীর সভাপতিত্বে আলোচনা করেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক এমাজউদ্দীন আহমদ, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ ও নজরুল ইসলাম খান, সাবেক মন্ত্রী ড. মিজানুর রহমান শেলী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব উল্লাহ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও কলামিস্ট ড. তারেক শামসুর রহমান, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টির (জাগপা) সভাপতি শফিউল আলম প্রধান, বিএনপির সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট নিতাই রায় চৌধুরী, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. সৈয়দ সফিউল্লাহ, জাতীয় পার্টির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ড. ফজলে রাব্বী মিয়া, ভাসানী অনুসারী পরিষদের নির্বাহী চেয়ারম্যান অধ্যাপক জসিম উদ্দিন প্রমুখ।
স্মরণসভা কমিটির সদস্য সচিব সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহর সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন, জাতীয় পার্টির মহাসচিব ও সাবেকমন্ত্রী মোস্তাফা জামাল হায়দার। কাজী জাফর আহমদের মেয়ে কাজী জয়া তার বাবার জন্য সবার দোয়া কামনা করেন। সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, বিএনপির ভাইস-চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, লেবারপার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, মহাসচিব হামদুল্লাহ আল মেহেদী, ন্যাপ-ভাসানীর চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আজহারুল ইসলাম, ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব গোলাম মোস্তফা আকন, উপদেষ্টা অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আবু, এনপিপির চেয়ারম্যান ড. ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, জাগপার সাধারণ সম্পাদক খন্দকার লুৎফর রহমান, বাংলাদেশ ন্যাপের মহাসচিব এম গোলাম মোস্তাফা ভুঁইয়া, বিএনপির সহ-দফতর সম্পাদক শামীমুর রহমান শামীম, জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সাবেক এমপি আহসান হাবীব লিংকন, ইয়ার আহমেদ সেলিম, মাওলানা রুহুল আমিন, অ্যাডভোকেট শফিউদ্দিন ভুঁইয়া, লুৎফর রহমান চৌধুরী, জাফর উল্লাহ চৌধুরী, খালেকুজ্জামান চৌধুরী, ভাইস-চেয়ারম্যান কাজী মোহাম্মদ ইকবাল, যুগ্ম-মহাসচিব এ এস এম শামীম, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মোহাম্মদ নজরুল প্রমুখ।
বি. চৌধুরী বলেন, একটি তথাকথিত নির্বাচনের মাধ্যমে বর্তমান সরকার ক্ষমতায় রয়েছে। নির্বাচনের আগে বলা হয়েছিলো এটি নিয়ম রক্ষার নির্বাচন। কিন্তু সেটি আর শুদ্ধ করা হয়নি। এটা দেশের জন্য শুভ হয়নি। দেশে একের পর এক অঘটন ঘটছে। তিনি বলেন, এ অবস্থা থেকে উত্তরণে ঐক্যবদ্ধ জাতির বিকল্প নেই। তিনি সরকারকে নরম হওয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, জনগণের কাছে ফিরে আসুন, মাটিতে নেমে আসুন। সবাইকে নিয়ে আলোচনায় বসে একটি জাতীয় সরকার গঠন করে সঠিক নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন। তিনি কাজী জাফর আহমদের বনার্ঢ্য জীবন তুলে ধরে বলেন, তিনি বেঁচে থাকলে অন্যায়ের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালিয়ে যেতেন।
এমাজউদ্দীন আহমদ বলেন, দেশের রাজনীতি এখন অরাজনৈতিক ব্যক্তিদের হাতে চলে গেছে। যারা ক্ষমতায় আছেন তারা নিজেদের জনগনের প্রতিনিধি বলে মনে করেননা। রাষ্ট্রের সুবিধা নেয়াই তাদের লক্ষ্য। নীতিনৈতিকতা তাদের নেই। এভাবে আমরা অনেক রক্তের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতা একটু একটু করে হারাতে বসেছি। তিনি আরো বলেন, দেশে রাজনীতি না থাকলে জঙ্গিবাদের উত্থান হবেই। এটি হলে দেশ ক্রমান্বয়ে একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রের দিকে যাবে। কিন্তু আমরা এটি চাইনা। তিনি কাজী জাফর আহমদকে একটি বটবৃক্ষ উল্লেখ করে বলেন, তিনি এমন এক সময় চলে গেছেন যখন তাকে খুব বেশি প্রয়োজন ছিলো।
ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বলেন, রাজনীতি দিন দিন রাজনৈতিক ব্যক্তিদের হাত থেকে চলে যাচ্ছে। গণতন্ত্র না থাকলে জঙ্গীবাদ হবেই। কিন্তু আমরা এটা চাই না।
তিনি সরকারের প্রতি আহবান জানিয়ে বলেন, আপনারা একা জঙ্গিবাদ দমন করতে পারবেন না। কারণ আওয়ামী লীগের মধ্যেও জঙ্গি রয়েছে। এ থেকে বাঁচতে হলে গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনুন। রাজনীতি করার সুযোগ দিন। দলমত নির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে জাতীয় পর্যায়ে একটি আলোচনার ব্যবস্থা করুন। দোষারোপের রাজনীতি বাদ দিয়ে আসুন একসাথে মিলে জঙ্গিবাদ দমন করি।
নজরুল ইসলাম খান বলেন, দেশের মানুষের আজ কোনো অধিকার নেই। গণতন্ত্র নেই।
তিনি আরো বলেন, আশুলিয়ায় মাত্র দুজন লোক পাঁচজন পুলিশের উপর হামলা করলো। তাদের কাছে নাকি অস্ত্র থাকলেও গুলি ছিল না। অথচ পুলিশ বিএনপির মিছিলে নির্বিচারে গুলি করতে থাকে। পুলিশের কাছে গুলি কেন ছিল না সেজন্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে জবাবদিহি করতে হবে।
ড. মিজানুর রহমান শেলী বলেন, কাজী জাফর আহমদ পরিশিলিত রাজনীতি করতেন। কিন্তু বর্তমানে সংকীর্ণমনাদের হাতে চলে গেছে রাজনীতি। এ থেকে উত্তরণ ছাড়া দেশের প্রকৃত স্বাধীনতা ভোগ করা যাবে না।
ড. মাহবুব উল্লাহ বলেন, দেশকে পরিকল্পিতভাবে সংঘাতের দিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। এক পক্ষ আরেক পক্ষকে শেষ করে দেয়ার ঘোষণা দিচ্ছে। এটা জাতীর জন্য অশনিসংকেত। জঙ্গিবাদ হানাহানি বন্ধে জাতীয় ঐক্য প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন তিনি।
সভায় বক্তারা আরো বলেন, কাজী জাফর আহমদ একজন নিবেদিতপ্রাণ রাজনৈতিক কর্মী ছিলেন। তিনি সহজেই জনগনের মাঝে মিশে যেতে পারতেন। জনগণ ও দেশের জন্য তার ভালোবাসা ছিলো প্রবল। দেশে গণতন্ত্র না থাকায় তার মতো রাজনীতিবিদ গড়ে ওঠার পরিবেশ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
No comments