পারস্য উপসাগরে আবার মোতায়েন হচ্ছে ফরাসি রণতরী
ইরাক ও সিরিয়ার ইসলামিক স্টেটের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সহায়তার জন্য পারস্য উপসাগরে একটি রণতরী মোতায়েন করতে যাচ্ছে ফ্রান্স। ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাসোয়াঁ ওঁলাদ বৃহস্পতিবার এ ঘোষণা দিয়েছেন।
প্যারিসে দেশটির নতুন নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা প্রতিরক্ষা ভবন উদ্বোধনকালে ওঁলাদ জানান, দেশটির একমাত্র রণতরী চার্লস দা গল মোতায়েন করা হবে এবং এতে আইএসের বিরুদ্ধে লড়াই আরো গতি পাবে। তবে রণতরীটি কখন ফ্রান্সের ভূমধ্যসাগরের তৌলন বন্দর থেকে যাত্রা করবে তা জানানটি তিনি।
ফ্রান্সের একমাত্র এই রণতরীটি এর আগে গত ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত পারস্য উপসাগরে মোতায়েন ছিল। এ সময় রণতরীটি থেকে দৈনিক ১৫ থেকে ২০ দফা বিমান হামলা চালানো হয় বলে জানিয়েছে ফরাসি সামরিক বাহিনী।
এছাড়া আইএস বিরোধী অভিযানে ফ্রান্সের ১২টি জঙ্গি বিমান সংযুক্ত আরব আমিরাত ও জর্ডানে মোতায়েন রয়েছে।
ফ্রান্সের নতুন প্রতিরক্ষা ভবনটি নির্মাণের উদ্দেশ্য সেনাবাহিনী, বিমান বাহিনী এবং নৌবাহিনীর সদর দপ্তরকে একই ছাদের নীচে নিয়ে এসে বিদেশে ফ্রান্সের সামরিক অভিযান পরিচালনা করা সহজতর করা। এর আগে সামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে কর্মরত ৯৩০০ সদস্য বিভিন্ন স্থানে বহু ভবনে বিক্ষিপ্ত অবস্থায় ছিলেন। নতুন ভবনটি তৈরিতে খরচ হয়েছে ৪৬০ কোটি ডলার। এক বলা হচ্ছে ‘ফরাসি পেন্টাগন’।
প্যারিসে দেশটির নতুন নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা প্রতিরক্ষা ভবন উদ্বোধনকালে ওঁলাদ জানান, দেশটির একমাত্র রণতরী চার্লস দা গল মোতায়েন করা হবে এবং এতে আইএসের বিরুদ্ধে লড়াই আরো গতি পাবে। তবে রণতরীটি কখন ফ্রান্সের ভূমধ্যসাগরের তৌলন বন্দর থেকে যাত্রা করবে তা জানানটি তিনি।
ফ্রান্সের একমাত্র এই রণতরীটি এর আগে গত ফেব্রুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত পারস্য উপসাগরে মোতায়েন ছিল। এ সময় রণতরীটি থেকে দৈনিক ১৫ থেকে ২০ দফা বিমান হামলা চালানো হয় বলে জানিয়েছে ফরাসি সামরিক বাহিনী।
এছাড়া আইএস বিরোধী অভিযানে ফ্রান্সের ১২টি জঙ্গি বিমান সংযুক্ত আরব আমিরাত ও জর্ডানে মোতায়েন রয়েছে।
ফ্রান্সের নতুন প্রতিরক্ষা ভবনটি নির্মাণের উদ্দেশ্য সেনাবাহিনী, বিমান বাহিনী এবং নৌবাহিনীর সদর দপ্তরকে একই ছাদের নীচে নিয়ে এসে বিদেশে ফ্রান্সের সামরিক অভিযান পরিচালনা করা সহজতর করা। এর আগে সামরিক বাহিনীর সদর দপ্তরে কর্মরত ৯৩০০ সদস্য বিভিন্ন স্থানে বহু ভবনে বিক্ষিপ্ত অবস্থায় ছিলেন। নতুন ভবনটি তৈরিতে খরচ হয়েছে ৪৬০ কোটি ডলার। এক বলা হচ্ছে ‘ফরাসি পেন্টাগন’।
No comments