ভাইকে খুঁজতে গিয়ে নিখোঁজ ভাই, বাড়ি থেকে আটক বাবা
মেডিক্যাল
কলেজ শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহ হোসাইনের বাবা ও ভাইকে আটক করেছে পুলিশ। রাতে
থানায় ছোট ভাইয়ের খবর নিতে গিয়ে আটক হন আব্দুল্লাহ হাসান। পরবর্তীতে বাসায়
অভিযান চালিয়ে তাদের বাবা এবং মাকে থানায় ধরে নিয়ে যায় পুলিশ। মাকে থানা
থেকে ছেড়ে দিলেও পুলিশ আটকে রেখেছে বাবা এনায়েত উল্লাহকে।
রাজধানীর কল্যাণপুরস্থ ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস শেষ বর্ষের ছাত্র আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ হোসাইন গত সোমবার বিকেলে পরীক্ষা শেষে কলেজের সামনে থেকে নিখোঁজ হন। প্রত্যক্ষদর্শীরা তার পরিবারকে জানিয়েছেন, আব্দুল্লাহ হোসাইনকে স্থানীয় পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে। এই খবর পেয়ে তার বড় ভাই আব্দুল্লাহ হাসান বিভিন্ন থানা ও হাসপাতালে হোসাইনের সন্ধান করেন। রাতে মিরপুর থানায় গেলে পুলিশ তাকেও আটক করে। সে থেকেই তিনি থানায় আটক আছেন বলে পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন।
এদিকে, রাতে পুলিশ তার শ্যামলীর বাসায় তল্লাশী করে সেখান থেকে তার বাবা ও মাকে থানায় ধরে নিয়ে যায়। পরে তার মাকে ছেড়ে দিলেও ব্যবসায়ী বাবা এনায়েত উল্লাহকে থানায় আটকে রেখেছে পুলিশ।
হাসানের মা নার্গিস জাহান জানিয়েছেন, এক ছেলের নিখোঁজ সংবাদ ও আরেক ছেলেকে থানায় আটকে রাখার খবর শুনে আমরা যখন মর্মাহত হয়ে আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থণা করছি, তখন ভোর রাতে পুলিশ আমাদের বাসায় এসে মুচলেকার কথা বলে আমার স্বামী এনায়েত উল্লাহকেও আটক করে নিয়ে যায়।
তিনি বলেন, আমার নিরপরাধ দুই সন্তান এবং স্বামী যেন নিরাপদে বাসায় ফিরে আসে সেজন্য সরকার, প্রশাসন ও সাংবাদিক বন্ধুদের একান্ত সহযোগিতা কামনা করছি।
তিনি বলেন, ‘এখন আমি কী করবো কিছুই বুঝতে পারছি না। আমি সবার কাছে দোয়া চাই।’
এদিকে, ঘটনার ব্যাপারে মিরপুর থানায় যোগাযোগ করা হলে থানা পুলিশ তাদেরকে আটকের বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
তবে বেলা সোয়া দুইটায় মিরপুর থানার ডিউটি অফিসার এসআই আনোয়ার বলেছেন, এনায়েত উল্লাহ তাদের থানায় আছেন। কিন্তু হাসানের ব্যাপারে কিছু জানাতে পারেননি তিনি।
রাজধানীর কল্যাণপুরস্থ ইবনে সিনা মেডিকেল কলেজের এমবিবিএস শেষ বর্ষের ছাত্র আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ হোসাইন গত সোমবার বিকেলে পরীক্ষা শেষে কলেজের সামনে থেকে নিখোঁজ হন। প্রত্যক্ষদর্শীরা তার পরিবারকে জানিয়েছেন, আব্দুল্লাহ হোসাইনকে স্থানীয় পুলিশ ধরে নিয়ে গেছে। এই খবর পেয়ে তার বড় ভাই আব্দুল্লাহ হাসান বিভিন্ন থানা ও হাসপাতালে হোসাইনের সন্ধান করেন। রাতে মিরপুর থানায় গেলে পুলিশ তাকেও আটক করে। সে থেকেই তিনি থানায় আটক আছেন বলে পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন।
এদিকে, রাতে পুলিশ তার শ্যামলীর বাসায় তল্লাশী করে সেখান থেকে তার বাবা ও মাকে থানায় ধরে নিয়ে যায়। পরে তার মাকে ছেড়ে দিলেও ব্যবসায়ী বাবা এনায়েত উল্লাহকে থানায় আটকে রেখেছে পুলিশ।
হাসানের মা নার্গিস জাহান জানিয়েছেন, এক ছেলের নিখোঁজ সংবাদ ও আরেক ছেলেকে থানায় আটকে রাখার খবর শুনে আমরা যখন মর্মাহত হয়ে আল্লাহর কাছে সাহায্য প্রার্থণা করছি, তখন ভোর রাতে পুলিশ আমাদের বাসায় এসে মুচলেকার কথা বলে আমার স্বামী এনায়েত উল্লাহকেও আটক করে নিয়ে যায়।
তিনি বলেন, আমার নিরপরাধ দুই সন্তান এবং স্বামী যেন নিরাপদে বাসায় ফিরে আসে সেজন্য সরকার, প্রশাসন ও সাংবাদিক বন্ধুদের একান্ত সহযোগিতা কামনা করছি।
তিনি বলেন, ‘এখন আমি কী করবো কিছুই বুঝতে পারছি না। আমি সবার কাছে দোয়া চাই।’
এদিকে, ঘটনার ব্যাপারে মিরপুর থানায় যোগাযোগ করা হলে থানা পুলিশ তাদেরকে আটকের বিষয়টি অস্বীকার করেছে।
তবে বেলা সোয়া দুইটায় মিরপুর থানার ডিউটি অফিসার এসআই আনোয়ার বলেছেন, এনায়েত উল্লাহ তাদের থানায় আছেন। কিন্তু হাসানের ব্যাপারে কিছু জানাতে পারেননি তিনি।
No comments