আইনমন্ত্রীর বক্তব্য আদালত অবমাননার সামিল : খন্দকার মাহবুব
সুপ্রিম
কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেছেন,
উচ্চ আদালতের বিভক্ত রায় ও দীর্ঘদিন রায় না লেখার বিষয়ে আইনমন্ত্রী আনিসুল
হক যে বক্তব্য দিয়েছেন তা চরম আদালত অবমাননার সামিল এবং উচ্চ আদালতের
প্রতি কটাক্ষ করার সামিল।
তিনি বলেন, আমি মনে করি, আইনমন্ত্রী একজন বিজ্ঞ আইনজীবী হয়ে এ বক্তব্য দিতে পারে না । যদি দিয়ে থাকে তবে তিনি তা প্রত্যাহার করবেন। অন্যথায় প্রধান বিচারপতি এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিবেন বলে আমি আশা করি।
উল্লেখ্য সোমবার এক অনুষ্ঠানে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কামারুজ্জামানের রিখিত রায় প্রকাশের বিষয়ে আইনমন্ত্রীর দেয়া বক্তব্য “বিভক্ত রায় ও রায় না লেখা ষড়যন্ত্রের অংশ হতে পারে” একটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
এ বিষয়ে খন্দকার মাহবুব হোসেন সুপ্রিম কোর্ট বার অডিটোরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আইনমন্ত্রীর বক্তব্যের প্রেক্ষিতে আইনজীবীদের মধ্যে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি আজ সকালে অনেক আইনজীবী আমাকে জানিয়েছেন।
তিনি আরো বলেন, অনেক সময় উচ্চ আদালতে বিভক্ত রায় হয় এবং রায় লেখার ক্ষেত্রে দীর্ঘ সময় নেয়ার নজির আছে। বিভক্ত রায় এবং রায় না লেখা ষড়যন্ত্র এই বক্তব্য চরম আদালত অবমাননামুলক । হাইকোর্ট ও আপিল বিভাগে বহু মামলা রয়েছে যা দীর্ঘদিন পর রায় প্রকাশিত হয়েছে। ১৬ মাস পরে তত্তাবধায়ক সরকার মামলার রায়, আব্দুল কাদের মোল্লার রিভিউ মামলার রায় ১১ মাস পর, ফতোয়া মামলার রায় ৪৪ মাস পর প্রকাশিত হয়।
তিনি বলেন, আমি মনে করি, আইনমন্ত্রী একজন বিজ্ঞ আইনজীবী হয়ে এ বক্তব্য দিতে পারে না । যদি দিয়ে থাকে তবে তিনি তা প্রত্যাহার করবেন। অন্যথায় প্রধান বিচারপতি এ বিষয়ে পদক্ষেপ নিবেন বলে আমি আশা করি।
উল্লেখ্য সোমবার এক অনুষ্ঠানে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কামারুজ্জামানের রিখিত রায় প্রকাশের বিষয়ে আইনমন্ত্রীর দেয়া বক্তব্য “বিভক্ত রায় ও রায় না লেখা ষড়যন্ত্রের অংশ হতে পারে” একটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
এ বিষয়ে খন্দকার মাহবুব হোসেন সুপ্রিম কোর্ট বার অডিটোরিয়ামে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, আইনমন্ত্রীর বক্তব্যের প্রেক্ষিতে আইনজীবীদের মধ্যে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি আজ সকালে অনেক আইনজীবী আমাকে জানিয়েছেন।
তিনি আরো বলেন, অনেক সময় উচ্চ আদালতে বিভক্ত রায় হয় এবং রায় লেখার ক্ষেত্রে দীর্ঘ সময় নেয়ার নজির আছে। বিভক্ত রায় এবং রায় না লেখা ষড়যন্ত্র এই বক্তব্য চরম আদালত অবমাননামুলক । হাইকোর্ট ও আপিল বিভাগে বহু মামলা রয়েছে যা দীর্ঘদিন পর রায় প্রকাশিত হয়েছে। ১৬ মাস পরে তত্তাবধায়ক সরকার মামলার রায়, আব্দুল কাদের মোল্লার রিভিউ মামলার রায় ১১ মাস পর, ফতোয়া মামলার রায় ৪৪ মাস পর প্রকাশিত হয়।
No comments