যমুনা বিল্ডার্সের দেয়াল ভাংচুরে গ্রেফতার ২
রাজধানীর তুরাগ থানায় যমুনা বিল্ডার্সের
বাউন্ডারি ওয়াল ভাংচুরের মামলার ঘটনায় বুধবার কামারপাড়া এলাকা থেকে মোক্তার
হোসেন ও ১৪ ডিসেম্বর রাতে একই এলাকার সবুজ নামের ২ হামলাকারীকে গ্রেফতার
করেছে তুরাগ থানা পুলিশ। তবে মামলার প্রধান আসামি সুরুজ বাহিনীর প্রধান
কামারপাড়ার আতঙ্ক সুরুজ মেম্বার মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি দিচ্ছে। এ
ঘটনার পর থেকে বাদী চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।
মামলার এজাহার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, তুরাগ থানা এলাকার কামারপাড়া এলাকায় যমুনা বিল্ডার্সের বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণের সময় ৫ ডিসেম্বর এলাকার একদল সন্ত্রাসী ভাংচুর চালায় এবং বিভিন্ন মালামাল ছিনিয়ে নেয়। এ ঘটনায় হরিরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের ১নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার ও এলাকার আতঙ্ক নুরুল ইসলাম মোল্লা সুরুজ ওরফে সুরুজ মেম্বার, এনামুল হক, বাদল মিয়া, ফরহাদ মিয়াসহ অজ্ঞাতনামা ১০-১৫ জনকে আসামি করে ইঞ্জিনিয়ার মো. মিজানুর রহমান বাদী হয়ে ৫ ডিসেম্বর তুরাগ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। বুধবার বেলা ১১টার দিকে কামারপাড়া নতুন বাজার এলাকা থেকে দর্জি মোক্তার হোসেনকে ও ১৪ ডিসেম্বর একই এলাকা থেকে সবুজকে গ্রেফতার করে তুরাগ থানা পুলিশ।
এদিকে মামলা তুলে নিতে নানা চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে আসামিরা যমুনা গ্র“পের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, মামলার বাদী মিজানুর রহমান ও টঙ্গী জোনের যুগান্তরের স্টাফ রিপোর্টার সাব্বির আহমেদ সুবীরের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে মামলার প্রধান আসামি হরিরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের ১নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার নুরুল ইসলাম মোল্লা সুরুজ ওরফে সুরুজ মেম্বার ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী এলাকায় নানা ধরনের উস্কানিমূলক কথাবার্তা ও নানা কুৎসা রটাচ্ছে বলেও জানা গেছে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে যমুনা গ্র“পের জেনারেল ম্যানেজার (ইঞ্জিনিয়ারিং) আবুল হোসেন বলেন, আমাদের কামারপাড়া প্রকল্পে হামলাকারী ২ জনকে আটক করা হলেও প্রধান আসামি সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রধান সুরুজ মেম্বারই সব নাটের গুরু। সে জামিনে বেরিয়ে এসে অযথাই আমাদের প্রকল্পের কর্মকর্তাদের মামলা তুলে নিতে উল্টো হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। সুরুজ মেম্বারের বৈধ কোনো ব্যবসা না থাকলেও সে বিভিন্ন সালিশসহ ধান্ধা করে এলাকায় সমস্যা সৃষ্টি করে রাখে। আমি মনে করি এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় সুরুজ মেম্বারকে শিগগিরই আইনের আওয়ায় আনা উচিত।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে মামলার বাদী মিজানুর রহমান বলেন, মামলা করার পর থেকে সুরুজ মেম্বার ও গংরা মামলা তুলে নিতে আমাকে হুমকি-ধমকি দিচ্ছে। আমি জীবনের নিরাপত্তার কথা ভেবে ১৪ জানুয়ারি তুরাগ থানায় একটি জিডি করেছি। কামারপাড়া এলাকার সব অপকর্মের হোতা সুরুজ মেম্বার।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে তুরাগ থানার অফিসার ইনচার্জ মো. মাহবুবে খোদা বলেন, যমুনা বিল্ডার্সে হামলা ও লুটপাটের ঘটনায় জড়িত থাকায় ২ জনকে ইতিমধ্যে গ্রেফতার করেছি। তারা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। হামলার সঙ্গে বাকি যারা জড়িত তাদের প্রত্যেককে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হবে।
মামলার এজাহার ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, তুরাগ থানা এলাকার কামারপাড়া এলাকায় যমুনা বিল্ডার্সের বাউন্ডারি ওয়াল নির্মাণের সময় ৫ ডিসেম্বর এলাকার একদল সন্ত্রাসী ভাংচুর চালায় এবং বিভিন্ন মালামাল ছিনিয়ে নেয়। এ ঘটনায় হরিরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের ১নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার ও এলাকার আতঙ্ক নুরুল ইসলাম মোল্লা সুরুজ ওরফে সুরুজ মেম্বার, এনামুল হক, বাদল মিয়া, ফরহাদ মিয়াসহ অজ্ঞাতনামা ১০-১৫ জনকে আসামি করে ইঞ্জিনিয়ার মো. মিজানুর রহমান বাদী হয়ে ৫ ডিসেম্বর তুরাগ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। বুধবার বেলা ১১টার দিকে কামারপাড়া নতুন বাজার এলাকা থেকে দর্জি মোক্তার হোসেনকে ও ১৪ ডিসেম্বর একই এলাকা থেকে সবুজকে গ্রেফতার করে তুরাগ থানা পুলিশ।
এদিকে মামলা তুলে নিতে নানা চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়ে আসামিরা যমুনা গ্র“পের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম, মামলার বাদী মিজানুর রহমান ও টঙ্গী জোনের যুগান্তরের স্টাফ রিপোর্টার সাব্বির আহমেদ সুবীরের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে মামলার প্রধান আসামি হরিরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের ১নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার নুরুল ইসলাম মোল্লা সুরুজ ওরফে সুরুজ মেম্বার ও তার সন্ত্রাসী বাহিনী এলাকায় নানা ধরনের উস্কানিমূলক কথাবার্তা ও নানা কুৎসা রটাচ্ছে বলেও জানা গেছে।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে যমুনা গ্র“পের জেনারেল ম্যানেজার (ইঞ্জিনিয়ারিং) আবুল হোসেন বলেন, আমাদের কামারপাড়া প্রকল্পে হামলাকারী ২ জনকে আটক করা হলেও প্রধান আসামি সন্ত্রাসী বাহিনীর প্রধান সুরুজ মেম্বারই সব নাটের গুরু। সে জামিনে বেরিয়ে এসে অযথাই আমাদের প্রকল্পের কর্মকর্তাদের মামলা তুলে নিতে উল্টো হুমকি দিয়ে যাচ্ছে। সুরুজ মেম্বারের বৈধ কোনো ব্যবসা না থাকলেও সে বিভিন্ন সালিশসহ ধান্ধা করে এলাকায় সমস্যা সৃষ্টি করে রাখে। আমি মনে করি এলাকার শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় সুরুজ মেম্বারকে শিগগিরই আইনের আওয়ায় আনা উচিত।
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে মামলার বাদী মিজানুর রহমান বলেন, মামলা করার পর থেকে সুরুজ মেম্বার ও গংরা মামলা তুলে নিতে আমাকে হুমকি-ধমকি দিচ্ছে। আমি জীবনের নিরাপত্তার কথা ভেবে ১৪ জানুয়ারি তুরাগ থানায় একটি জিডি করেছি। কামারপাড়া এলাকার সব অপকর্মের হোতা সুরুজ মেম্বার।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে তুরাগ থানার অফিসার ইনচার্জ মো. মাহবুবে খোদা বলেন, যমুনা বিল্ডার্সে হামলা ও লুটপাটের ঘটনায় জড়িত থাকায় ২ জনকে ইতিমধ্যে গ্রেফতার করেছি। তারা প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছে। হামলার সঙ্গে বাকি যারা জড়িত তাদের প্রত্যেককে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হবে।
No comments