আফগানিস্তানে ব্যাংকে জঙ্গি হামলা নিহত ১৩
আফগানিস্তানের একটি ব্যাংকে তালেবান
জঙ্গিদের আত্মঘাতী বোমা হামলার পর নিরাপত্তারক্ষীদের সঙ্গে সংঘর্ষে পাঁচজন
সাধারণ নাগরিকসহ ১৩ জন নিহত ও ১৪ জন আহত হয়েছেন। দেশটির দক্ষিণাঞ্চলের
হেলমান্দ প্রদেশে বুধবার এ হামলার ঘটনা ঘটে। খবর আল-জাজিরা ও এএফপির।
খবরে বলা হয়, হেলমান্দের প্রধান শহর লস্কর গাহ-এর কাবুল ব্যাংকের একটি শাখায় সন্দেহভাজন তালেবান জঙ্গিরা আÍঘাতী বোমা হামলা করে। এরপর ব্যাংকের ওই শাখাটি দখল করে নেয় তারা। এ সময় অনেকেই ওই ব্যাংকের ভেতর আটকা পড়েন।
ব্যাংক দখলমুক্ত ও আটকেপড়াদের উদ্ধার করতে নিরাপত্তাকর্মীরা জঙ্গিদের ওপর পাল্টা গুলি ছোড়ে। বোমা হামলা ও পরে বন্দুকযুদ্ধে ১৩ জন নিহত হন। নিহতদের মধ্যে ৩ হামলাকারী, ৫ পুলিশ ও ৫ সাধারণ নাগরিক রয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ১৪ জন।
হেলমান্দ প্রশাসনের এক মুখপাত্র ওমর বলেন, ব্যাংকের গেটের কাছে এক জঙ্গি আত্মঘাতী বোমা হামলা চালায়। এ সুযোগে অন্য তিন জঙ্গি ব্যাংকের ভেতর ঢুকে পড়ে। এরপর তারা ভেতরে থাকা লোকজনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে। তিনি আরও বলেন, এটি ছিল সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন প্রদানের দিন। বেতন নিতে সব কর্মচারী জড়ো হয়েছিলেন। ঠিক সে সময় হামলার ঘটনা ঘটে।
হেলমান্দ পুলিশের মুখপাত্র ফরিদ আহমেদ ওবাইদ বলেন, আমরা জানতে পেরেছি, অন্তত চার তালেবান যোদ্ধা এ হামলায় অংশ নেয়। তাদের একজন আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণ ঘটায়। বাকিরা ব্যাংক দখলে নেয়। এ সময় নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে তালেবানদের বন্দুকযুদ্ধ হয়। তিনি আরও জানান, তিন তলা ভবনটির ওই ব্যাংকের ভেতর অনেকেই আটকা পড়েছেন। এখনও (বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টা) উদ্ধার অভিযান চলছে। একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, তিনি বিস্ফোরণ এবং পাল্টাপাল্টি গুলির শব্দ শুনেছেন। ব্যাংকের ভেতর থেকে পালিয়ে আসা কয়েক কর্মকর্তা জানান, ব্যাংকটির ভেতরে ভিড় ছিল। জঙ্গিরা যখন হামলা চালায়, তখন বেতন নিতে আসা কর্মচারী-কর্মকর্তারা ভয়ে এক জায়গায় জড়সড় হয়ে থাকেন। নগরের প্রধান হাসপাতালের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা আসলান নওয়াজ জানান, তাদের হাসপাতালে ওই ঘটনায় অন্তত ২০ জনকে আহতাবস্থায় ভর্তি করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে পাঁচজনের মৃতদেহও ওই হাসপাতালে রাখা আছে। একজন তালেবান মুখপাত্র এ হামলার দায় স্বীকার করেছেন। তিনি জানান, কাবুল ব্যাংকের ওই শাখায় ২০১০ সালে ব্যাপক অর্থ জালিয়াতি হয়েছে। তাই এ হামলা চালানো হয়েছে।
খবরে বলা হয়, হেলমান্দের প্রধান শহর লস্কর গাহ-এর কাবুল ব্যাংকের একটি শাখায় সন্দেহভাজন তালেবান জঙ্গিরা আÍঘাতী বোমা হামলা করে। এরপর ব্যাংকের ওই শাখাটি দখল করে নেয় তারা। এ সময় অনেকেই ওই ব্যাংকের ভেতর আটকা পড়েন।
ব্যাংক দখলমুক্ত ও আটকেপড়াদের উদ্ধার করতে নিরাপত্তাকর্মীরা জঙ্গিদের ওপর পাল্টা গুলি ছোড়ে। বোমা হামলা ও পরে বন্দুকযুদ্ধে ১৩ জন নিহত হন। নিহতদের মধ্যে ৩ হামলাকারী, ৫ পুলিশ ও ৫ সাধারণ নাগরিক রয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ১৪ জন।
হেলমান্দ প্রশাসনের এক মুখপাত্র ওমর বলেন, ব্যাংকের গেটের কাছে এক জঙ্গি আত্মঘাতী বোমা হামলা চালায়। এ সুযোগে অন্য তিন জঙ্গি ব্যাংকের ভেতর ঢুকে পড়ে। এরপর তারা ভেতরে থাকা লোকজনকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে। তিনি আরও বলেন, এটি ছিল সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন প্রদানের দিন। বেতন নিতে সব কর্মচারী জড়ো হয়েছিলেন। ঠিক সে সময় হামলার ঘটনা ঘটে।
হেলমান্দ পুলিশের মুখপাত্র ফরিদ আহমেদ ওবাইদ বলেন, আমরা জানতে পেরেছি, অন্তত চার তালেবান যোদ্ধা এ হামলায় অংশ নেয়। তাদের একজন আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণ ঘটায়। বাকিরা ব্যাংক দখলে নেয়। এ সময় নিরাপত্তাকর্মীদের সঙ্গে তালেবানদের বন্দুকযুদ্ধ হয়। তিনি আরও জানান, তিন তলা ভবনটির ওই ব্যাংকের ভেতর অনেকেই আটকা পড়েছেন। এখনও (বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ৭টা) উদ্ধার অভিযান চলছে। একজন প্রত্যক্ষদর্শী জানান, তিনি বিস্ফোরণ এবং পাল্টাপাল্টি গুলির শব্দ শুনেছেন। ব্যাংকের ভেতর থেকে পালিয়ে আসা কয়েক কর্মকর্তা জানান, ব্যাংকটির ভেতরে ভিড় ছিল। জঙ্গিরা যখন হামলা চালায়, তখন বেতন নিতে আসা কর্মচারী-কর্মকর্তারা ভয়ে এক জায়গায় জড়সড় হয়ে থাকেন। নগরের প্রধান হাসপাতালের প্রধান চিকিৎসা কর্মকর্তা আসলান নওয়াজ জানান, তাদের হাসপাতালে ওই ঘটনায় অন্তত ২০ জনকে আহতাবস্থায় ভর্তি করা হয়েছে। নিহতদের মধ্যে পাঁচজনের মৃতদেহও ওই হাসপাতালে রাখা আছে। একজন তালেবান মুখপাত্র এ হামলার দায় স্বীকার করেছেন। তিনি জানান, কাবুল ব্যাংকের ওই শাখায় ২০১০ সালে ব্যাপক অর্থ জালিয়াতি হয়েছে। তাই এ হামলা চালানো হয়েছে।
No comments