ইরানে নিষেধাজ্ঞার আওতা থেকে চীন ও ভারতকে ছাড়
ইরানের ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞার আওতা থেকে চীন ও ভারতসহ ২০টি রাষ্ট্রকে ছয় মাসের ছাড় দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। ইরানের সঙ্গে তেল আমদানিসংক্রান্ত লেনদেন গুটিয়ে আনার সুযোগ দিতেই দেশগুলোকে এ ছাড় দেওয়া হয়েছে। গত শুক্রবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিলারি ক্লিনটন এ ঘোষণা দেন।
গত সেপ্টেম্বরে ইরান থেকে জ্বালানি তেল আমদানি করা অন্যতম দেশ জাপান ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ১০টি রাষ্ট্রকে এ ছাড় দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। গত শুক্রবারের ঘোষণার মাধ্যমে ইরান থেকে তেল আমদানি করা প্রধান ২০টি দেশের সবাইকে এ ছাড় দেওয়া হলো।
ওবামার সইয়ের মাধ্যমে গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের আইনে পরিণত হওয়া এ নিষেধাজ্ঞা থেকে এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো ছাড় পেল ওই ২০টি দেশ। ইরান থেকে তেল আমদানি ও দেশটির সঙ্গে আর্থিক লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে আইনটি জারি করা হয়। এর আওতায় ইরানের সঙ্গে আর্থিক লেনদেন করা কোনো প্রতিষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ ব্যবস্থার সঙ্গে কোনো লেনদেন করতে পারবে না।
ইরানের পরমাণু প্রকল্প বন্ধ করতে চাপ সৃষ্টি করাই মার্কিন এ নিষেধাজ্ঞার লক্ষ্য। পশ্চিমা দেশগুলোর সন্দেহ, পরমাণু প্রকল্পের আড়ালে পরমাণু অস্ত্র বানানোর চেষ্টা করছে ইরান। আর পশ্চিমা অভিযোগ অস্বীকার করে ইরান জানিয়েছে, তাদের পরমাণু প্রকল্পের উদ্দেশ্য বেসামরিক।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে হিলারি ক্লিনটন বলেছেন, 'পরমাণু প্রকল্প নিয়ে সৃষ্ট উদ্বেগ পুরোপুরি দূর না হওয়া পর্যন্ত ইরানের ওপর চাপ অব্যাহত রাখার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দক্ষিণ কোরিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও তাইওয়ানের জন্যও শুক্রবার 'ব্যতিক্রম' নামে পরিচিত এ নিষেধাজ্ঞা-ছাড় মঞ্জুর করেন হিলারি। ইরানের তেল আমদানির ওপর চলতি বছরের ১ জুলাই থেকে কার্যকর হওয়া যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউয়ের আরোপিত নিষেধাজ্ঞার কারণে এরই মধ্যে দেশটির তেল রপ্তানি ৫০ শতাংশ কমেছে। সূত্র : রয়টার্স।
ওবামার সইয়ের মাধ্যমে গত বছর যুক্তরাষ্ট্রের আইনে পরিণত হওয়া এ নিষেধাজ্ঞা থেকে এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো ছাড় পেল ওই ২০টি দেশ। ইরান থেকে তেল আমদানি ও দেশটির সঙ্গে আর্থিক লেনদেনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে আইনটি জারি করা হয়। এর আওতায় ইরানের সঙ্গে আর্থিক লেনদেন করা কোনো প্রতিষ্ঠান যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ ব্যবস্থার সঙ্গে কোনো লেনদেন করতে পারবে না।
ইরানের পরমাণু প্রকল্প বন্ধ করতে চাপ সৃষ্টি করাই মার্কিন এ নিষেধাজ্ঞার লক্ষ্য। পশ্চিমা দেশগুলোর সন্দেহ, পরমাণু প্রকল্পের আড়ালে পরমাণু অস্ত্র বানানোর চেষ্টা করছে ইরান। আর পশ্চিমা অভিযোগ অস্বীকার করে ইরান জানিয়েছে, তাদের পরমাণু প্রকল্পের উদ্দেশ্য বেসামরিক।
শুক্রবার এক বিবৃতিতে হিলারি ক্লিনটন বলেছেন, 'পরমাণু প্রকল্প নিয়ে সৃষ্ট উদ্বেগ পুরোপুরি দূর না হওয়া পর্যন্ত ইরানের ওপর চাপ অব্যাহত রাখার ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্র ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দক্ষিণ কোরিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও তাইওয়ানের জন্যও শুক্রবার 'ব্যতিক্রম' নামে পরিচিত এ নিষেধাজ্ঞা-ছাড় মঞ্জুর করেন হিলারি। ইরানের তেল আমদানির ওপর চলতি বছরের ১ জুলাই থেকে কার্যকর হওয়া যুক্তরাষ্ট্র ও ইইউয়ের আরোপিত নিষেধাজ্ঞার কারণে এরই মধ্যে দেশটির তেল রপ্তানি ৫০ শতাংশ কমেছে। সূত্র : রয়টার্স।
No comments