ছাত্রলীগের সন্দেহ-রোষে প্রাণ গেল পথচারীর
রাজধানীর পুরান ঢাকার জজ কোর্ট এলাকায় আজ রোববার সকালে ছাত্রদলকর্মী সন্দেহে ছাত্রলীগের কর্মীদের ধারালো অস্ত্রের আঘাতে এক পথচারী নিহত হয়েছেন। তাঁর নাম বিশ্বজিৎ দাস (২৪)।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ১৮ দলীয় জোটের ডাকা অবরোধ কর্মসূচির সমর্থনে আজ সকাল সোয়া নয়টার দিকে ঢাকা জজ কোর্ট এলাকা থেকে বিএনপি-জামায়াতের সমর্থিত আইনজীবীরা একটি মিছিল নিয়ে ভিক্টোরিয়া পার্কের কাছে গেলে একটি বোমার বিস্ফোরণ ঘটে। এ সময় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ও কবি কাজী নজরুল ইসলাম কলেজ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা আইনজীবীদের ধাওয়া করেন। ধাওয়া খেয়ে পথচারী বিশ্বজিৎ দাস দৌড়ে সেখানকার একটি ডেন্টাল ক্লিনিকে আশ্রয় নেন। তখন ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা তাঁকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে জখম করেন। গুরুতর আহত অবস্থায় বিশ্বজিেক এক রিকশাচালক পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। কর্তব্যরত চিকিত্সক বিশ্বজিেক মৃত ঘোষণা করেন। তাঁর লাশ হাসপাতালের মর্গে রাখা আছে।
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার আবু তানভীর সিদ্দিক বলেন, বিশ্বজিেক গুরুতর অবস্থায় এক রিকশাচালক হাসপাতালে নিয়ে আসেন। প্রচুর রক্ষক্ষরণের কারণে ১০ মিনিটের মাথায় মারা যান তিনি।
নিহত ব্যক্তির বড় ভাই উত্তম কুমার দাস প্রথম আলো ডটকমকে জানিয়েছেন, ৫৩ নম্বর ঋষিকেশ দাস লেনের বাসা থেকে আজ সকালে শাঁখারীবাজারে তাঁর টেইলার্সের দোকানে যাচ্ছিলেন বিশ্বজিত্। ভিক্টোরিয়া পার্ক এলাকায় ছাত্রদলের কর্মী মনে করে ছাত্রলীগের কর্মীরা তাঁকে কুপিয়েছে। বিশ্বজিত্ কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত নন বলেও তিনি দাবি করেন।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করে দুপুর দুইটা পর্যন্ত পুলিশের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সহকারী রেজিস্ট্রার আবু তানভীর সিদ্দিক বলেন, বিশ্বজিেক গুরুতর অবস্থায় এক রিকশাচালক হাসপাতালে নিয়ে আসেন। প্রচুর রক্ষক্ষরণের কারণে ১০ মিনিটের মাথায় মারা যান তিনি।
নিহত ব্যক্তির বড় ভাই উত্তম কুমার দাস প্রথম আলো ডটকমকে জানিয়েছেন, ৫৩ নম্বর ঋষিকেশ দাস লেনের বাসা থেকে আজ সকালে শাঁখারীবাজারে তাঁর টেইলার্সের দোকানে যাচ্ছিলেন বিশ্বজিত্। ভিক্টোরিয়া পার্ক এলাকায় ছাত্রদলের কর্মী মনে করে ছাত্রলীগের কর্মীরা তাঁকে কুপিয়েছে। বিশ্বজিত্ কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে যুক্ত নন বলেও তিনি দাবি করেন।
এ ব্যাপারে যোগাযোগ করে দুপুর দুইটা পর্যন্ত পুলিশের বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
No comments