বিদেশি ডিগ্রিধারীদের ৭৯ শতাংশই ফেল!
এবারও ভারতের ন্যাশনাল বোর্ড অব এক্সামিনেশনের (এনবিই) বাধ্যতামূলক পরীক্ষায় ফেল করেছেন বিদেশি ডিগ্রিধারী বেশির ভাগ চিকিৎসক। চিকিৎসার গুণগত মান বজায় রাখার স্বার্থে চিকিৎসকদের যোগ্যতা যাচাইয়ের জন্য এ পরীক্ষা নেয় এনবিই।
বিদেশি ডিগ্রিধারী ডাক্তাররা এনবিইর পরীক্ষায় পাস করার পরই কেবল ভারতে চিকিৎসক হিসেবে কাজ করার অনুমতি পান।
প্রচলতি ধারণা অনুযায়ী, বিদেশি ডিগ্রি থাকলেই সবাই ধরে নেয়, সংশ্লিষ্ট বিষয়ে নিশ্চয়ই ওই ব্যক্তির খুব ভালো জানাশোনা আছে। কিন্তু যোগ্যতার পরীক্ষায় চিকিৎসকদের ফেলের হার এ ধারণা পাল্টে দিয়েছে। এ বছর বিদেশি ডিগ্রিধারী চিকিৎসকদের মধ্যে মাত্র ২১ শতাংশ এনবিইর পরীক্ষায় পাস করেছেন। ২০১০ ও ২০১১ সালে পাসের হার ছিল ২৬ শতাংশ। ২০০৯ সালে পাস করেছিল মাত্র ১৬.০২ শতাংশ।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী গুলাম নবী জানান, বিদেশ থেকে চিকিৎসাবিদ্যায় ডিগ্রি পাওয়া ভারতীয় নাগরিকরা মেডিক্যাল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার (এমসিআই) নীতিমালা অনুসারে পর্যাপ্ত জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করেছেন কি না, তা নিশ্চিত করতেই এ পরীক্ষা নেওয়া হয়। এমসিআই অথবা রাষ্ট্রের অন্য কোনো মেডিক্যাল কাউন্সিল থেকে সাময়িক বা স্থায়ী যেকোনো ধরনের সনদ পেতে হলে তাঁদের এ পরীক্ষায় পাস করতে হবে।
তবে ভারতে কাজ করার অনুমতি পেতে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও নিউজিল্যান্ড থেকে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রিপ্রাপ্ত ভারতীয় ডাক্তারদের এ পরীক্ষায় অংশ নিতে হয় না। ভারতে বিদ্যমান তীব্র চিকিৎসক সংকট কাটাতে এ সুযোগের পরিধি আরো বাড়িয়েছে ভারত সরকার। গত বছরের ডিসেম্বরে সংশোধিত নীতি অনুসারে ওই পাঁচটি দেশের আন্ডার গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রিধারী ভারতীয়রাও কোনো সনদ ছাড়াই ভারতে কাজ করতে পারবেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, জাপান, ফ্রান্স, জার্মানি এবং অন্য ইউরোপীয় দেশ থেকে ডিগ্রিপ্রাপ্তদের ক্ষেত্রেও এ সুযোগ উন্মুক্ত করার চিন্তা করছে ভারত সরকার। ফলে বিপুলসংখ্যক ভারতীয় চিকিৎসক দেশে ফিরে আসতে উৎসাহী হবেন।
সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
প্রচলতি ধারণা অনুযায়ী, বিদেশি ডিগ্রি থাকলেই সবাই ধরে নেয়, সংশ্লিষ্ট বিষয়ে নিশ্চয়ই ওই ব্যক্তির খুব ভালো জানাশোনা আছে। কিন্তু যোগ্যতার পরীক্ষায় চিকিৎসকদের ফেলের হার এ ধারণা পাল্টে দিয়েছে। এ বছর বিদেশি ডিগ্রিধারী চিকিৎসকদের মধ্যে মাত্র ২১ শতাংশ এনবিইর পরীক্ষায় পাস করেছেন। ২০১০ ও ২০১১ সালে পাসের হার ছিল ২৬ শতাংশ। ২০০৯ সালে পাস করেছিল মাত্র ১৬.০২ শতাংশ।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী গুলাম নবী জানান, বিদেশ থেকে চিকিৎসাবিদ্যায় ডিগ্রি পাওয়া ভারতীয় নাগরিকরা মেডিক্যাল কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার (এমসিআই) নীতিমালা অনুসারে পর্যাপ্ত জ্ঞান ও দক্ষতা অর্জন করেছেন কি না, তা নিশ্চিত করতেই এ পরীক্ষা নেওয়া হয়। এমসিআই অথবা রাষ্ট্রের অন্য কোনো মেডিক্যাল কাউন্সিল থেকে সাময়িক বা স্থায়ী যেকোনো ধরনের সনদ পেতে হলে তাঁদের এ পরীক্ষায় পাস করতে হবে।
তবে ভারতে কাজ করার অনুমতি পেতে অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও নিউজিল্যান্ড থেকে পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রিপ্রাপ্ত ভারতীয় ডাক্তারদের এ পরীক্ষায় অংশ নিতে হয় না। ভারতে বিদ্যমান তীব্র চিকিৎসক সংকট কাটাতে এ সুযোগের পরিধি আরো বাড়িয়েছে ভারত সরকার। গত বছরের ডিসেম্বরে সংশোধিত নীতি অনুসারে ওই পাঁচটি দেশের আন্ডার গ্র্যাজুয়েট ডিগ্রিধারী ভারতীয়রাও কোনো সনদ ছাড়াই ভারতে কাজ করতে পারবেন। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, জাপান, ফ্রান্স, জার্মানি এবং অন্য ইউরোপীয় দেশ থেকে ডিগ্রিপ্রাপ্তদের ক্ষেত্রেও এ সুযোগ উন্মুক্ত করার চিন্তা করছে ভারত সরকার। ফলে বিপুলসংখ্যক ভারতীয় চিকিৎসক দেশে ফিরে আসতে উৎসাহী হবেন।
সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
No comments