গাজায় খালেদ মেশাল-ফিলিস্তিনের এক ইঞ্চি জমিও ছাড়ব না
গাজার নিয়ন্ত্রণকারী সংগঠন হামাসের প্রতিষ্ঠার ২৫তম বার্ষিকী উপলক্ষে গতকাল শনিবার ভাষণ দেন খালেদ মেশাল। এর আগে হামাস আয়োজিত শোভাযাত্রায় যোগ দেন তিনি। উভয় কর্মসূচিতে হাজারো মানুষ অংশ নেয়।
গাজা শহরের পশ্চিমাঞ্চলের আল-কাতিবা ভবন চত্বরে আয়োজিত সমাবেশে হামাসের প্রধান নেতা মেশাল বলেন, 'ফিলিস্তিনের মাটি শুধুই আমাদের। এর এক ইঞ্চি জমিও ছাড় দেওয়া হবে না। ইসরায়েলকেও স্বীকৃতি দেওয়া হবে না।'
হামাসের পলিটব্যুরোর প্রধান মেশাল ৪৫ বছর পর গত শুক্রবার প্রথমবারের মতো গাজা ভূখণ্ডে পা রাখেন। সেখানে তাঁর তিন দিন থাকার কথা আছে। গত মাসে ইসরায়েল-গাজার মধ্যে টানা আট দিনের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর ২১ নভেম্বর অস্ত্রবিরতি কার্যকর হয়েছে। এরই মধ্যে ২৯ নভেম্বর জাতিসংঘের পর্যবেক্ষক রাষ্ট্রের মর্যাদা পেয়েছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ। এ প্রেক্ষাপটে তাঁর গাজা প্রত্যাবর্তনকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। গাজার পর জেরুজালেম হয়ে হাইফা ও জাফফায় যাওয়ার কথা রয়েছে মেশালের।
ইসরায়েলি পত্রিকা হারেৎজ দাবি করেছে, পুরো ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হওয়ার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করছেন মেশাল। তাঁর গাজায় ফিরে আসায় স্বাগত জানিয়েছে ফাতাহ নেতৃত্বও। ২০০৭ সালে নির্বাচনে জয়ী হয়ে গাজার নিয়ন্ত্রণ নেয় হামাস। এর পর ফাতাহকে গাজা ছাড়তে বাধ্য করে তারা। ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন মনে করে।
২০১১ সালে হামাস ও ফাতাহর মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগ নেয় মিসর। তখন মেশাল এবং ফাতাহ নেতা ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস একে স্বাগত জানান। সাম্প্রতিক সংঘাত ও জাতিসংঘের স্বীকৃতি এ দুটি প্রতিদ্বন্দ্বী সংগঠনকে অনেকটা কাছে এনে দিয়েছে। হামাসের মতো ফাতাহ নেতৃত্বও অস্ত্রবিরতিকে ইহুদি রাষ্ট্রের ওপর ফিলিস্তিনের বিজয় বলে মনে করে। এ অবস্থায় মেশালের দেখানো পথে ঐক্য প্রতিষ্ঠা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সূত্র : এএফপি, বিবিসি।
হামাসের পলিটব্যুরোর প্রধান মেশাল ৪৫ বছর পর গত শুক্রবার প্রথমবারের মতো গাজা ভূখণ্ডে পা রাখেন। সেখানে তাঁর তিন দিন থাকার কথা আছে। গত মাসে ইসরায়েল-গাজার মধ্যে টানা আট দিনের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর ২১ নভেম্বর অস্ত্রবিরতি কার্যকর হয়েছে। এরই মধ্যে ২৯ নভেম্বর জাতিসংঘের পর্যবেক্ষক রাষ্ট্রের মর্যাদা পেয়েছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ। এ প্রেক্ষাপটে তাঁর গাজা প্রত্যাবর্তনকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। গাজার পর জেরুজালেম হয়ে হাইফা ও জাফফায় যাওয়ার কথা রয়েছে মেশালের।
ইসরায়েলি পত্রিকা হারেৎজ দাবি করেছে, পুরো ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হওয়ার ব্যাপারে চিন্তাভাবনা করছেন মেশাল। তাঁর গাজায় ফিরে আসায় স্বাগত জানিয়েছে ফাতাহ নেতৃত্বও। ২০০৭ সালে নির্বাচনে জয়ী হয়ে গাজার নিয়ন্ত্রণ নেয় হামাস। এর পর ফাতাহকে গাজা ছাড়তে বাধ্য করে তারা। ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন হামাসকে সন্ত্রাসী সংগঠন মনে করে।
২০১১ সালে হামাস ও ফাতাহর মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগ নেয় মিসর। তখন মেশাল এবং ফাতাহ নেতা ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস একে স্বাগত জানান। সাম্প্রতিক সংঘাত ও জাতিসংঘের স্বীকৃতি এ দুটি প্রতিদ্বন্দ্বী সংগঠনকে অনেকটা কাছে এনে দিয়েছে। হামাসের মতো ফাতাহ নেতৃত্বও অস্ত্রবিরতিকে ইহুদি রাষ্ট্রের ওপর ফিলিস্তিনের বিজয় বলে মনে করে। এ অবস্থায় মেশালের দেখানো পথে ঐক্য প্রতিষ্ঠা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। সূত্র : এএফপি, বিবিসি।
No comments