শিগগিরই নয় মধুচন্দ্রিমা
বিয়ের পালা শেষ। এবার মধুচন্দ্রিমা। সংগত কারণেই ব্রিটিশ রাজপরিবারের নবদম্পতির অগণিত ভক্ত-অনুরাগীর কৌতূহল এখন এদিকে। চারদিকে এখন ফিসফাস, হাজারও প্রশ্ন—মধুচন্দ্রিমা যাপনে কোথায় যাচ্ছেন প্রিন্স উইলিয়াম ও কেট মিডলটন?
এ ব্যাপারে গতকাল শনিবার তাঁদের সেন্ট জেমসেস প্যালেস কার্যালয় থেকে জানানো হয়, শিগগিরই মধুচন্দ্রিমায় যাচ্ছেন না এই নবদম্পতি। বিবৃতিতে বলা হয়, এই সপ্তাহ একান্তে কোথাও কাটাবেন উইলিয়াম ও কেট। তারপর ভবিষ্যতে কোনো একসময় তাঁরা মধুচন্দ্রিমায় যাবেন।
রাজকীয় বিমানবাহিনীর পাইলট প্রিন্স উইলিয়ামের দুই সপ্তাহের ছুটি শেষ হতে আর দেরি নেই। ওয়েলসের অ্যাঙ্গেলসি দ্বীপে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। ছুটি শেষে তাঁকে ফিরে যেতে হবে সেখানে। কাজেই উইলিয়াম ও কেটের মধুচন্দ্রিমা যাপনের বিষয়টি সাধারণ মানুষের কাছে স্রেফ ধোঁয়াশা।
তবে সহসা মধুচন্দ্রিমায় না গেলেও রাজপরিবারের নবদম্পতির এখন সময় কাটছে আনন্দ-ফুর্তির ধুমে। বিয়ের প্রথম রাতে বাকিংহাম প্রাসাদে নৈশভোজ ও নাচের উৎসবে যোগ দেন তাঁরা। এতে তাঁদের কাছের বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সদস্য মিলে অন্তত ৩০০ জন অংশ নেন।
উৎসবে সাদা গাউন পরে যোগ দেন কেট। রাত তিনটা পর্যন্ত উৎসব চলে। কেটের বিয়ের পোশাকের মতো ওই গাউনেরও নকশাকার ছিলেন সারাহ বার্টন। উৎসবের আগে উইলিয়ামের বাবা প্রিন্স চার্লসের আয়োজনে নবদম্পতিকে অভ্যর্থনা জানানো হয়।
গতকাল সকালে হেলিকপ্টারে করে বাকিংহাম প্রাসাদ ছেড়ে যান কেট ও উইলিয়াম। রাজপরিবারের একজন মুখপাত্র প্যাডি হারভারসন জানান, ওয়েলসেই উইলিয়াম ও কেটের স্থায়ীভাবে থাকার কথা। সেটাই স্বাভাবিক। তিনি বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হলো, এই মুহূর্তে উইলিয়াম কিন্তু সিংহাসনের উত্তরাধিকারী নন। উত্তরাধিকারী হিসেবে তিনি দ্বিতীয় সারিতে আছেন। তিনি রাজকীয় বিমানবাহিনীর একজন সদস্য। সেটাই তাঁর আসল কাজ।’
প্রিন্স উইলিয়াম ও কেট মিডলটনের বিয়েতে শুভকামনা জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার একজন মুখপাত্র এ কথা জানান। তিনি বলেন, ‘সারা জীবন তাঁরা সুখে-শান্তিতে থাকুন। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের পক্ষ থেকে তাঁদের প্রতি অভিনন্দন।’
এ ব্যাপারে গতকাল শনিবার তাঁদের সেন্ট জেমসেস প্যালেস কার্যালয় থেকে জানানো হয়, শিগগিরই মধুচন্দ্রিমায় যাচ্ছেন না এই নবদম্পতি। বিবৃতিতে বলা হয়, এই সপ্তাহ একান্তে কোথাও কাটাবেন উইলিয়াম ও কেট। তারপর ভবিষ্যতে কোনো একসময় তাঁরা মধুচন্দ্রিমায় যাবেন।
রাজকীয় বিমানবাহিনীর পাইলট প্রিন্স উইলিয়ামের দুই সপ্তাহের ছুটি শেষ হতে আর দেরি নেই। ওয়েলসের অ্যাঙ্গেলসি দ্বীপে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি। ছুটি শেষে তাঁকে ফিরে যেতে হবে সেখানে। কাজেই উইলিয়াম ও কেটের মধুচন্দ্রিমা যাপনের বিষয়টি সাধারণ মানুষের কাছে স্রেফ ধোঁয়াশা।
তবে সহসা মধুচন্দ্রিমায় না গেলেও রাজপরিবারের নবদম্পতির এখন সময় কাটছে আনন্দ-ফুর্তির ধুমে। বিয়ের প্রথম রাতে বাকিংহাম প্রাসাদে নৈশভোজ ও নাচের উৎসবে যোগ দেন তাঁরা। এতে তাঁদের কাছের বন্ধুবান্ধব ও পরিবারের সদস্য মিলে অন্তত ৩০০ জন অংশ নেন।
উৎসবে সাদা গাউন পরে যোগ দেন কেট। রাত তিনটা পর্যন্ত উৎসব চলে। কেটের বিয়ের পোশাকের মতো ওই গাউনেরও নকশাকার ছিলেন সারাহ বার্টন। উৎসবের আগে উইলিয়ামের বাবা প্রিন্স চার্লসের আয়োজনে নবদম্পতিকে অভ্যর্থনা জানানো হয়।
গতকাল সকালে হেলিকপ্টারে করে বাকিংহাম প্রাসাদ ছেড়ে যান কেট ও উইলিয়াম। রাজপরিবারের একজন মুখপাত্র প্যাডি হারভারসন জানান, ওয়েলসেই উইলিয়াম ও কেটের স্থায়ীভাবে থাকার কথা। সেটাই স্বাভাবিক। তিনি বলেন, ‘গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হলো, এই মুহূর্তে উইলিয়াম কিন্তু সিংহাসনের উত্তরাধিকারী নন। উত্তরাধিকারী হিসেবে তিনি দ্বিতীয় সারিতে আছেন। তিনি রাজকীয় বিমানবাহিনীর একজন সদস্য। সেটাই তাঁর আসল কাজ।’
প্রিন্স উইলিয়াম ও কেট মিডলটনের বিয়েতে শুভকামনা জানিয়েছে হোয়াইট হাউস। মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার একজন মুখপাত্র এ কথা জানান। তিনি বলেন, ‘সারা জীবন তাঁরা সুখে-শান্তিতে থাকুন। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের পক্ষ থেকে তাঁদের প্রতি অভিনন্দন।’
No comments