সিবিআইকে প্রভাবমুক্ত থেকে কাজের আহ্বান মনমোহনের
ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং দেশটির কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থাকে (সিবিআই) সব ধরনের ভয়ভীতি ও প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন। নয়াদিল্লিতে সংস্থাটির নতুন একটি সদর দপ্তর উদ্বোধনকালে তিনি এ আহ্বান জানান। সেই সঙ্গে সংস্থার হাতে থাকা উচ্চপর্যায়ের মামলাগুলো দ্রুততার সঙ্গে নিষ্পত্তিরও আহ্বান জানান তিনি।
সম্প্রতি কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন সরকারের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। এতে মনমোহনের ‘মি. ক্লিন’ ভাবমূর্তিতেও কিছুটা চির ধরে। কেন্দ্রীয় এই গোয়েন্দা সংস্থা ভারতের দ্বিতীয় প্রজন্মের ফোনের লাইসেন্স বরাদ্দ ও কমনওয়েলথ গেম-সংশ্লিষ্ট দুটি উচ্চপর্যায়ের দুর্নীতি মামলা তদন্ত করছে। এই প্রেক্ষাপটে সংস্থাটি সিডব্লিউজি অর্গানাইজেশন কমিটির সুরেশ কালমাদি ও টুজি মামলায় সাবেক টেলিকমমন্ত্রী এ রাজাকে গ্রেপ্তার করে। স্পষ্টভাবে উল্লেখ না করলেও মনমোহন পরোক্ষভাবে এসব মামলার কথাই আলোচনা করেন।
মনমোহন বলেন, সিবিআই বর্তমানে বেশ কয়েকটি উচ্চপর্যায়ের দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করছে। এসব অভিযোগ সম্পর্কে জনগণের ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে। মামলাগুলো সংস্থাটির জন্য এক কঠিন পরীক্ষা। তিনি বলেন, ‘আমাদের সমাজব্যবস্থা মুক্ত। সব ইস্যুতেই এখানে অনেক মত ও দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। সিবিআইকে এগুলো সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হতে হবে। কিন্তু সঠিক ও সত্যকেই গ্রহণ করতে হবে। দ্রুততার সঙ্গে এসব উচ্চপর্যায়ের মামলা যেমন নিষ্পত্তি করতে হবে, তেমনি কোনো নিরপরাধ ব্যক্তি যাতে হয়রানির শিকার না হন, সেদিকেও লক্ষ রাখতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এসব মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য আরও ৭১টি বিশেষ আদালত বসানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৬৪টির জন্য বরাদ্দও হয়ে গেছে। বাকি ১৬টির ব্যাপারে আলাপ-আলোচনা চলছে। তাঁর সরকার সিবিআইকে নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে প্রয়োজনীয় স্বাধীনতা ও চাপমুক্তভাবে কাজ চালিয়ে যাওয়ার সহযোগিতা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সেই সঙ্গে প্রয়োজনীয় লোকবল, অর্থ ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতাও সংস্থাটিকে দেওয়া হবে।
সিবিআইয়ের নতুন সদর দপ্তরটির জন্য ১৮৬ কোটি রুপি ব্যয়ে ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। সরকারি প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল বিল্ডিংস কনস্ট্রাকশন কোম্পানি ১১ তলাবিশিষ্ট এই ভবন নির্মাণ করছে।
সম্প্রতি কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন সরকারের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী ব্যক্তির বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে। এতে মনমোহনের ‘মি. ক্লিন’ ভাবমূর্তিতেও কিছুটা চির ধরে। কেন্দ্রীয় এই গোয়েন্দা সংস্থা ভারতের দ্বিতীয় প্রজন্মের ফোনের লাইসেন্স বরাদ্দ ও কমনওয়েলথ গেম-সংশ্লিষ্ট দুটি উচ্চপর্যায়ের দুর্নীতি মামলা তদন্ত করছে। এই প্রেক্ষাপটে সংস্থাটি সিডব্লিউজি অর্গানাইজেশন কমিটির সুরেশ কালমাদি ও টুজি মামলায় সাবেক টেলিকমমন্ত্রী এ রাজাকে গ্রেপ্তার করে। স্পষ্টভাবে উল্লেখ না করলেও মনমোহন পরোক্ষভাবে এসব মামলার কথাই আলোচনা করেন।
মনমোহন বলেন, সিবিআই বর্তমানে বেশ কয়েকটি উচ্চপর্যায়ের দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করছে। এসব অভিযোগ সম্পর্কে জনগণের ব্যাপক আগ্রহ রয়েছে। মামলাগুলো সংস্থাটির জন্য এক কঠিন পরীক্ষা। তিনি বলেন, ‘আমাদের সমাজব্যবস্থা মুক্ত। সব ইস্যুতেই এখানে অনেক মত ও দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। সিবিআইকে এগুলো সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হতে হবে। কিন্তু সঠিক ও সত্যকেই গ্রহণ করতে হবে। দ্রুততার সঙ্গে এসব উচ্চপর্যায়ের মামলা যেমন নিষ্পত্তি করতে হবে, তেমনি কোনো নিরপরাধ ব্যক্তি যাতে হয়রানির শিকার না হন, সেদিকেও লক্ষ রাখতে হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, এসব মামলা দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য আরও ৭১টি বিশেষ আদালত বসানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৬৪টির জন্য বরাদ্দও হয়ে গেছে। বাকি ১৬টির ব্যাপারে আলাপ-আলোচনা চলছে। তাঁর সরকার সিবিআইকে নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে প্রয়োজনীয় স্বাধীনতা ও চাপমুক্তভাবে কাজ চালিয়ে যাওয়ার সহযোগিতা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সেই সঙ্গে প্রয়োজনীয় লোকবল, অর্থ ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতাও সংস্থাটিকে দেওয়া হবে।
সিবিআইয়ের নতুন সদর দপ্তরটির জন্য ১৮৬ কোটি রুপি ব্যয়ে ভবন নির্মাণ করা হচ্ছে। সরকারি প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল বিল্ডিংস কনস্ট্রাকশন কোম্পানি ১১ তলাবিশিষ্ট এই ভবন নির্মাণ করছে।
No comments