অধিনায়কত্ব ছাড়লেন চিগুম্বুরা
অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিলেন এলটন চিগুম্বুরা। অধিনায়কত্বের চাপ কাঁধ থেকে নামিয়ে নিজের ফর্মের দিকে মনোযোগ দিতে চান। গত বছরের মে মাসে প্রসপার উতসেয়ার উত্তরসূরি হিসেবে জিম্বাবুয়ের অধিনায়কত্বের দায়িত্ব নেন চিগুম্বুরা। এর পর থেকেই ফর্ম হারিয়ে নিজেকে খুঁজে ফিরছেন এই অলরাউন্ডার।
অধিনায়ক নিজে ফর্মের সঙ্গে ধুঁকতে থাকলে অবধারিতভাবেই এর প্রভাব পড়ে দলের পারফরম্যান্সে। বিশ্বকাপে দলের হতাশাজনক পারফরম্যান্সের কারণে ব্যাপক সমালোচনা হজম করতে হয়েছে তাঁকে।
দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন ২০ ম্যাচে। তাতে ৮ জয়ের বিপরীতে হার ১২ ম্যাচে। ক্রিকেটার চিগুম্বুরা আরও বেশি ব্যর্থ। ১২৮ ম্যাচের ওয়ানডে ক্যারিয়ারে বল হাতে উইকেট যেখানে ৮১টি, সেখানে অধিনায়কত্বের ২০ ম্যাচে উইকেট মাত্র ২টি! দলের সাধারণ সদস্য হিসেবে ব্যাট হাতে গড় ২৪.৩৫ হলেও অধিনায়ক হিসেবে গড় ২১.০৬! সর্বোচ্চ ইনিংসটি ৪১ রানের।
অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিয়েই খুঁজে নিতে চাইছেন এর সমাধান, ‘বিশ্বকাপ থেকে ফিরেই আমি এ নিয়ে ভেবেছি। আমি আমার পরিবার এবং বন্ধুদের সঙ্গেও পরামর্শ করেছি। কেউ কেউ হয়তো মনে করবেন, আমার থেকে যাওয়াটা উচিত ছিল। তবে অন্যরা আমার সঙ্গে একমতও হবেন, এই মুহূর্তে আমার প্রয়োজন নিজের খেলায় মনোযোগ দেওয়া। অন্য একজন দলকে নেতৃত্ব দিক।’ চিগুম্বুরার ছেড়ে দেওয়া দায়িত্ব উঠতে পারে ওপেনিং ব্যাটসম্যান হ্যামিল্টন মাসাকাদজা কিংবা ব্রেন্ডন টেলরের কাঁধে।
এদিকে সমালোচনা যতই হোক, পিটার চিঙ্গোকার কাঁধেই থাকছে জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট। জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের সভাপতি হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন সেই ১৯৯২ সাল থেকে দায়িত্ব পালন করে আসা চিঙ্গোকা। ২০০৫ সালে হিথ স্ট্রিক, ফ্লাওয়ার ভাইয়েরাসহ জিম্বাবুয়ের সিনিয়র ক্রিকেটারের বিদ্রোহের অন্যতম লক্ষ্যবস্তু ছিলেন এই চিঙ্গোকা, যিনি স্বৈরশাসক রবার্ট মুগাবের খুব ঘনিষ্ঠ।
অধিনায়ক নিজে ফর্মের সঙ্গে ধুঁকতে থাকলে অবধারিতভাবেই এর প্রভাব পড়ে দলের পারফরম্যান্সে। বিশ্বকাপে দলের হতাশাজনক পারফরম্যান্সের কারণে ব্যাপক সমালোচনা হজম করতে হয়েছে তাঁকে।
দলকে নেতৃত্ব দিয়েছেন ২০ ম্যাচে। তাতে ৮ জয়ের বিপরীতে হার ১২ ম্যাচে। ক্রিকেটার চিগুম্বুরা আরও বেশি ব্যর্থ। ১২৮ ম্যাচের ওয়ানডে ক্যারিয়ারে বল হাতে উইকেট যেখানে ৮১টি, সেখানে অধিনায়কত্বের ২০ ম্যাচে উইকেট মাত্র ২টি! দলের সাধারণ সদস্য হিসেবে ব্যাট হাতে গড় ২৪.৩৫ হলেও অধিনায়ক হিসেবে গড় ২১.০৬! সর্বোচ্চ ইনিংসটি ৪১ রানের।
অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিয়েই খুঁজে নিতে চাইছেন এর সমাধান, ‘বিশ্বকাপ থেকে ফিরেই আমি এ নিয়ে ভেবেছি। আমি আমার পরিবার এবং বন্ধুদের সঙ্গেও পরামর্শ করেছি। কেউ কেউ হয়তো মনে করবেন, আমার থেকে যাওয়াটা উচিত ছিল। তবে অন্যরা আমার সঙ্গে একমতও হবেন, এই মুহূর্তে আমার প্রয়োজন নিজের খেলায় মনোযোগ দেওয়া। অন্য একজন দলকে নেতৃত্ব দিক।’ চিগুম্বুরার ছেড়ে দেওয়া দায়িত্ব উঠতে পারে ওপেনিং ব্যাটসম্যান হ্যামিল্টন মাসাকাদজা কিংবা ব্রেন্ডন টেলরের কাঁধে।
এদিকে সমালোচনা যতই হোক, পিটার চিঙ্গোকার কাঁধেই থাকছে জিম্বাবুয়ের ক্রিকেট। জিম্বাবুয়ে ক্রিকেটের সভাপতি হিসেবে পুনর্নির্বাচিত হয়েছেন সেই ১৯৯২ সাল থেকে দায়িত্ব পালন করে আসা চিঙ্গোকা। ২০০৫ সালে হিথ স্ট্রিক, ফ্লাওয়ার ভাইয়েরাসহ জিম্বাবুয়ের সিনিয়র ক্রিকেটারের বিদ্রোহের অন্যতম লক্ষ্যবস্তু ছিলেন এই চিঙ্গোকা, যিনি স্বৈরশাসক রবার্ট মুগাবের খুব ঘনিষ্ঠ।
No comments