পুঁজিবাজার তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ একটি ইতিহাস
শেয়ারবাজারের কারসাজি নিয়ে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন প্রকাশকে একটি ইতিহাস হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন বাজারসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। এটিকে প্রশংসিত কাজ হিসেবে মনে করছেন অনেকে। প্রতিবেদনের সুপারিশ অনুযায়ী দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তির দাবি করছেন অনেকে। তবে ছোট অপরাধীদের ধরতে গিয়ে বড় অপরাধীরা যাতে পার পেয়ে না যায়, সেদিকে নজর রাখার আহ্বান জানান তাঁরা।
গত বছরের ডিসেম্বর ও এ বছরের জানুয়ারিতে শেয়ারবাজারে ভয়াবহ ধসের ঘটনা ঘটে। এর পরিপ্রেক্ষিতে কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। দীর্ঘ দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে তদন্ত শেষে কমিটি গত ৭ এপ্রিল অর্থমন্ত্রীর কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়।
অবশেষে গতকাল শনিবার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সংবাদ সম্মেলন করে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেন।
এ ব্যাপারে শেয়ারবাজার বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক সালাহউদ্দিন আহমেদ খান বলেন, দেরিতে হলেও তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার। বিষয়টি বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করেন তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমেদের মতে, স্টক এক্সচেঞ্জ ডিমিউচুয়ালাইজেশন সময়ের ব্যাপার। তাই তাত্ক্ষণিকভাবে কোনো ব্যবস্থা নিলে ভালো হতো।
বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মিজান উর রশিদ চৌধুরী বলেন, ‘তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক বা না হোক প্রতিবেদন প্রকাশে আশার আলো দেখছি।’ তাঁর মতে, তদন্ত প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখার বিষয়টি একটি ইতিহাস। তিনি দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তি দাবি করেন। তাঁদের বিচার না হলে আবারও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এ ব্যাপারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম বলেন, শেয়ারবাজার কারসাজির ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ায় একটি বিতর্কের অবসান ঘটল। গোটা তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশের ইতিহাস অনেক কম, যা রীতিমতো একটি সাহসী পদক্ষেপও।
আহসানুল ইসলাম প্রতিবেদনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের পক্ষে মত দেন। তবে মূল ইস্যু থেকে যাতে দূরে সরে না যাওয়া হয়, সে বিষয়টি খেয়াল রাখার ব্যাপারে মত দেন তিনি। একই সঙ্গে তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী আরও অধিকতর তদন্তেরও দাবি জানান তিনি।
বিও হিসাবধারীদের টিন নম্বর বাধ্যতামূলক করার ব্যাপারে আহসানুল ইসলাম বলেন, ব্যাংক হিসাবের মতো বিও হিসাবও একই ধরনের হওয়া উচিত।
গত বছরের ডিসেম্বর ও এ বছরের জানুয়ারিতে শেয়ারবাজারে ভয়াবহ ধসের ঘটনা ঘটে। এর পরিপ্রেক্ষিতে কৃষি ব্যাংকের চেয়ারম্যান খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদকে প্রধান করে চার সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। দীর্ঘ দুই মাসেরও বেশি সময় ধরে তদন্ত শেষে কমিটি গত ৭ এপ্রিল অর্থমন্ত্রীর কাছে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়।
অবশেষে গতকাল শনিবার অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সংবাদ সম্মেলন করে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেন।
এ ব্যাপারে শেয়ারবাজার বিশ্লেষক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক সালাহউদ্দিন আহমেদ খান বলেন, দেরিতে হলেও তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ অবশ্যই প্রশংসার দাবিদার। বিষয়টি বাজারে ইতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে বলে মনে করেন তিনি।
সালাহউদ্দিন আহমেদের মতে, স্টক এক্সচেঞ্জ ডিমিউচুয়ালাইজেশন সময়ের ব্যাপার। তাই তাত্ক্ষণিকভাবে কোনো ব্যবস্থা নিলে ভালো হতো।
বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের আহ্বায়ক মিজান উর রশিদ চৌধুরী বলেন, ‘তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক বা না হোক প্রতিবেদন প্রকাশে আশার আলো দেখছি।’ তাঁর মতে, তদন্ত প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখার বিষয়টি একটি ইতিহাস। তিনি দায়ী ব্যক্তিদের শাস্তি দাবি করেন। তাঁদের বিচার না হলে আবারও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
এ ব্যাপারে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি আহসানুল ইসলাম বলেন, শেয়ারবাজার কারসাজির ঘটনার তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ায় একটি বিতর্কের অবসান ঘটল। গোটা তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশের ইতিহাস অনেক কম, যা রীতিমতো একটি সাহসী পদক্ষেপও।
আহসানুল ইসলাম প্রতিবেদনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের পক্ষে মত দেন। তবে মূল ইস্যু থেকে যাতে দূরে সরে না যাওয়া হয়, সে বিষয়টি খেয়াল রাখার ব্যাপারে মত দেন তিনি। একই সঙ্গে তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী আরও অধিকতর তদন্তেরও দাবি জানান তিনি।
বিও হিসাবধারীদের টিন নম্বর বাধ্যতামূলক করার ব্যাপারে আহসানুল ইসলাম বলেন, ব্যাংক হিসাবের মতো বিও হিসাবও একই ধরনের হওয়া উচিত।
No comments