সমালোচনার জবাব দিলেন ধোনি
দুর্মুখদের মুখে কুলুপ এঁটে দিলেন ভারত অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। পুরো বিশ্বকাপে প্রতিটি পদক্ষেপে দারুণ সমালোচিত ধোনি কাল অপরাজিত ৯১ রানের এক অধিনায়কোচিত ইনিংস খেলে ভারতকে বিশ্বকাপ এনে দিলেন। সেই সঙ্গে তাঁর সব সমালোচনাকে করে দিলেন স্তব্ধ।
বিশ্বকাপ জয়ের বাঁধভাঙা আনন্দের মধ্যেই তিনি বলতে ভোলেননি, বিশ্বকাপ জিততে না পারলে শনিবারের ফাইনালের দল নিয়ে নেওয়া তাঁর অন্তত দুটি সিদ্ধান্ত সমালোচনার তোপের মধ্যে পড়ত।
‘আজ ফাইনালে খেলতে নামার আগে আমি অন্তত দুটি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, যার কারণে নিশ্চিতভাবেই আমার দিকে তোপ দাগতেন সমালোচকেরা।’ বলেছেন ধোনি।
তিনি আরও বলেন, ‘গতকাল প্রথম একাদশে শ্রীশান্তকে নেওয়া হয়েছিল এবং ব্যাটিংয়ের সময় যুবরাজকে আগে না পাঠিয়ে আমি একটু আগে ব্যাট করতে নেমেছিলাম। যুবরাজ পুরো বিশ্বকাপেই দারুণ ফর্মে ছিল। তাই আমি ওর আগে ব্যাটিংয়ে নেমে যদি ব্যর্থ হতাম, তাহলে অবশ্যই আমাকে সমালোচিত হতে হতো।’
ধোনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘পুরো বিশ্বকাপেই বিভিন্ন সিদ্ধান্তের কারণে আমাকে সমালোচনার তীর বিদ্ধ করেছে। বিশ্বকাপ জিতে সেই সমালোচনাগুলোর জবাব আমি ভালোমতোই দিতে পেরেছি।’
‘আমি সব সময়ই চেয়েছি তুলনামূলক তরুণদের ব্যাটিংয়ে আগে পাঠাতে, যেন অভিজ্ঞরা পরের দিকে সব চাপ নিজেদের কাঁধে নিয়ে নিতে পারে। কালকের ফাইনালে কোহলির আউটের পর আমার মনে হয়েছে, সময় এসেছে দায়িত্বটা নিজের কাঁধে তুলে নেওয়ার। ওটা ছিল, নিজের কাছেই নিজেকে প্রমাণের চেষ্টা।’ ফাইনালে নিজের যুবরাজের আগে নামা প্রসঙ্গে এ কথাই বলেছেন ধোনি।
তিনি বলেন, ‘আমার ফাইনালের পারফরম্যান্সকে সব সমালোচকদের মুখের ওপর “শাট আপ” জাতীয় কোনো কথা ভাবলেও ভাবতে পারেন, তবে ভারতে এভাবে জবাব দেওয়াটা গ্রহণযোগ্য সংস্কৃতি নয়।’
তিনি ভারতের দক্ষিণ আফ্রিকান কোচ গ্যারি কারস্টেন ও সব জ্যেষ্ঠ খেলোয়াড়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, ‘সত্যিই গ্যারি, শচীন, শেবাগ, হরভজন ও জহিরদের মতো জ্যেষ্ঠ খেলোয়াড়েরা আমাকে পুরো বিশ্বকাপেই দারুণ সহায়তা করেছেন। আমি তাঁদের প্রতি দারুণ কৃতজ্ঞ।’
বিশ্বকাপে ভারত একটি ইউনিট হিসেবে খেলে সাফল্য পেয়েছে বলে মনে করেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। তিনি বলেন, ‘গত ৩০-৩৫ দিন আমার জীবনের সবচেয়ে স্মরণীয় অধ্যায়। আমরা সবাই একসঙ্গে থেকেছি, খেলেছি। সবাই একমন হয়ে বিশ্বকাপ জয়ের কথা ভেবেছি। শেষ পর্যন্ত আমরা সফল হয়েছি।’
বিশ্বকাপ জয়ের বাঁধভাঙা আনন্দের মধ্যেই তিনি বলতে ভোলেননি, বিশ্বকাপ জিততে না পারলে শনিবারের ফাইনালের দল নিয়ে নেওয়া তাঁর অন্তত দুটি সিদ্ধান্ত সমালোচনার তোপের মধ্যে পড়ত।
‘আজ ফাইনালে খেলতে নামার আগে আমি অন্তত দুটি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, যার কারণে নিশ্চিতভাবেই আমার দিকে তোপ দাগতেন সমালোচকেরা।’ বলেছেন ধোনি।
তিনি আরও বলেন, ‘গতকাল প্রথম একাদশে শ্রীশান্তকে নেওয়া হয়েছিল এবং ব্যাটিংয়ের সময় যুবরাজকে আগে না পাঠিয়ে আমি একটু আগে ব্যাট করতে নেমেছিলাম। যুবরাজ পুরো বিশ্বকাপেই দারুণ ফর্মে ছিল। তাই আমি ওর আগে ব্যাটিংয়ে নেমে যদি ব্যর্থ হতাম, তাহলে অবশ্যই আমাকে সমালোচিত হতে হতো।’
ধোনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘পুরো বিশ্বকাপেই বিভিন্ন সিদ্ধান্তের কারণে আমাকে সমালোচনার তীর বিদ্ধ করেছে। বিশ্বকাপ জিতে সেই সমালোচনাগুলোর জবাব আমি ভালোমতোই দিতে পেরেছি।’
‘আমি সব সময়ই চেয়েছি তুলনামূলক তরুণদের ব্যাটিংয়ে আগে পাঠাতে, যেন অভিজ্ঞরা পরের দিকে সব চাপ নিজেদের কাঁধে নিয়ে নিতে পারে। কালকের ফাইনালে কোহলির আউটের পর আমার মনে হয়েছে, সময় এসেছে দায়িত্বটা নিজের কাঁধে তুলে নেওয়ার। ওটা ছিল, নিজের কাছেই নিজেকে প্রমাণের চেষ্টা।’ ফাইনালে নিজের যুবরাজের আগে নামা প্রসঙ্গে এ কথাই বলেছেন ধোনি।
তিনি বলেন, ‘আমার ফাইনালের পারফরম্যান্সকে সব সমালোচকদের মুখের ওপর “শাট আপ” জাতীয় কোনো কথা ভাবলেও ভাবতে পারেন, তবে ভারতে এভাবে জবাব দেওয়াটা গ্রহণযোগ্য সংস্কৃতি নয়।’
তিনি ভারতের দক্ষিণ আফ্রিকান কোচ গ্যারি কারস্টেন ও সব জ্যেষ্ঠ খেলোয়াড়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, ‘সত্যিই গ্যারি, শচীন, শেবাগ, হরভজন ও জহিরদের মতো জ্যেষ্ঠ খেলোয়াড়েরা আমাকে পুরো বিশ্বকাপেই দারুণ সহায়তা করেছেন। আমি তাঁদের প্রতি দারুণ কৃতজ্ঞ।’
বিশ্বকাপে ভারত একটি ইউনিট হিসেবে খেলে সাফল্য পেয়েছে বলে মনে করেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। তিনি বলেন, ‘গত ৩০-৩৫ দিন আমার জীবনের সবচেয়ে স্মরণীয় অধ্যায়। আমরা সবাই একসঙ্গে থেকেছি, খেলেছি। সবাই একমন হয়ে বিশ্বকাপ জয়ের কথা ভেবেছি। শেষ পর্যন্ত আমরা সফল হয়েছি।’
No comments