‘পরম পাওয়া এই বিশ্বকাপ
শনিবার মুম্বাইয়ের ফাইনালে শচীন টেন্ডুলকারের ব্যাট হাসেনি। কিন্তু ম্যাচ শেষে তিনি ঠিকই হেসেছেন। কারণ, তাঁর দেশ ভারত যে জিতে নিয়েছে বিশ্ব ক্রিকেটের সেরা দলের সম্মান—বিশ্বকাপ। শচীনের ২২ বছরের ক্রিকেট জীবনের সব কৃতিত্ব এক করলেও যে আনন্দ ছাপিয়ে যায়, সব অর্জনকে। পুরো ক্রিকেট জীবনে যে সাফল্য অধরা রয়ে গিয়েছিল টেন্ডুলকারের, সেই সাফল্যই কাল ঘরের মাঠে ক্রিকেটের বরপুত্রের পায়ের নিচে লুটিয়ে পড়ল।
শচীন তো এই আনন্দে আপ্লুত হবেনই। যে আনন্দের সাক্ষী হয়ে ওঠার জন্য এত কষ্ট, এত ত্যাগ, এত পরিশ্রম। কাল সেই বিশ্বকাপ জয়ের আবেগের কাছে নিজেকে সঁপে দিলেন ক্রিকেটের সর্বকালের এই সেরা ক্রিকেটার।
‘এই আনন্দে চোখ দিয়ে কিছুটা জল তো বেরিয়ে এসেছেই। সেই জল, আনন্দের। উত্সবের।’ ম্যাচ শেষে তাত্ক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এমন কথাই বলেছেন শচীন টেন্ডুলকার।
ছয়টি বিশ্বকাপ খেলে ষষ্ঠ বিশ্বকাপে এসে দেখা পেলেন বিশ্ব জয়ের গৌরব। কিন্তু শচীনের দৃষ্টিতে ব্যাপারটি ‘বেটার লেট দ্যান নেভার’ ধরনেরই। চিরদিন অধরা থেকে যাওয়ার চেয়ে দেরিতে এর দেখা পাওয়াও ভালো। দেরিতে হলেও শচীন বিশ্বকাপ ছুঁয়ে দেখলেন। শচীন এখন বিশ্বজয়ী—এটিই সবচেয়ে বড় ব্যাপার।
২৮ বছর ভারতের দ্বিতীয় বিশ্বকাপ জয় ছিল গ্রেট টেন্ডুলকারের জন্য ভারতীয় ক্রিকেটারদের এক মহার্ঘ। এই মহার্ঘ পেয়ে গর্বিত টেন্ডুলকার ধন্যবাদ জানিয়েছেন সবাইকে। বলেছেন, ‘বিশ্বকাপ জয়ই আমার ক্রিকেট জীবনের সবচেয়ে বড় পাওয়া।
শচীন তো এই আনন্দে আপ্লুত হবেনই। যে আনন্দের সাক্ষী হয়ে ওঠার জন্য এত কষ্ট, এত ত্যাগ, এত পরিশ্রম। কাল সেই বিশ্বকাপ জয়ের আবেগের কাছে নিজেকে সঁপে দিলেন ক্রিকেটের সর্বকালের এই সেরা ক্রিকেটার।
‘এই আনন্দে চোখ দিয়ে কিছুটা জল তো বেরিয়ে এসেছেই। সেই জল, আনন্দের। উত্সবের।’ ম্যাচ শেষে তাত্ক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় এমন কথাই বলেছেন শচীন টেন্ডুলকার।
ছয়টি বিশ্বকাপ খেলে ষষ্ঠ বিশ্বকাপে এসে দেখা পেলেন বিশ্ব জয়ের গৌরব। কিন্তু শচীনের দৃষ্টিতে ব্যাপারটি ‘বেটার লেট দ্যান নেভার’ ধরনেরই। চিরদিন অধরা থেকে যাওয়ার চেয়ে দেরিতে এর দেখা পাওয়াও ভালো। দেরিতে হলেও শচীন বিশ্বকাপ ছুঁয়ে দেখলেন। শচীন এখন বিশ্বজয়ী—এটিই সবচেয়ে বড় ব্যাপার।
২৮ বছর ভারতের দ্বিতীয় বিশ্বকাপ জয় ছিল গ্রেট টেন্ডুলকারের জন্য ভারতীয় ক্রিকেটারদের এক মহার্ঘ। এই মহার্ঘ পেয়ে গর্বিত টেন্ডুলকার ধন্যবাদ জানিয়েছেন সবাইকে। বলেছেন, ‘বিশ্বকাপ জয়ই আমার ক্রিকেট জীবনের সবচেয়ে বড় পাওয়া।
No comments