আইএমএফের শর্ত নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) বর্ধিত ঋণসুবিধা (ইসিএফ) কর্মসূচির আওতায় বাংলাদেশ সরকার ১০০ কোটি ডলার ঋণ গ্রহণের জন্য আলোচনা করছে। তবে এই ঋণ পেতে হলে কতগুলো শর্ত পরিপালন করতে হবে।
কিন্তু এসব শর্ত পরিপালনের ফলে মূল্যস্ফীতি, লেনদেনের ভারসাম্য, বিনিয়োগ, সঞ্চয়, সর্বোপরি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা উন্নয়ন অন্বেষণ।
সংস্থাটির মাসিক অর্থনৈতিক পর্যালোচনা প্রতিবেদনে এই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ইতিমধ্যে আইএমএফের শর্ত মেনে ঋণের সুদের হারের সর্বোচ্চ সীমা তুলে দেওয়ায় সুদের হার বাড়তে থাকবে। গবেষণায় দেখা গেছে, সুদের হার বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশের বিনিয়োগ উল্লেখযোগ্য হারে কমে যেতে পারে।
এতে বলা হয়, ২০০৬ সালে ঋণের সুদের হার ছিল ১১ দশমিক ০৬ শতাংশ এবং মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) বিনিয়োগের হার ছিল ২৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ। ২০০৮ সালে ঋণের সুদের হার বেড়ে ১২ দশমিক ৬৩ শতাংশ হওয়ায় জিডিপিতে বিনিয়োগের হার কমে ২৪ দশমিক ২১ শতাংশ হয়েছে। ২০০৮ থেকে ২০১০ সালে সুদের হার বাড়া সত্ত্বেও সর্বোচ্চ সীমা (১৩ শতাংশ) আরোপ করার কারণে মোট জিডিপিতে বিনিয়োগের শতকরা হার বৃদ্ধি পেয়েছে।
এমতাবস্থায় সুদের হারের সর্বোচ্চ সীমা তুলে দেওয়ার নীতি দেশের মোট জিডিপিতে বিনিয়োগের হার কমিয়ে দিতে পারে বলে মনে করছে উন্নয়ন অন্বেষণ।
কিন্তু এসব শর্ত পরিপালনের ফলে মূল্যস্ফীতি, লেনদেনের ভারসাম্য, বিনিয়োগ, সঞ্চয়, সর্বোপরি অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করছে বেসরকারি গবেষণা সংস্থা উন্নয়ন অন্বেষণ।
সংস্থাটির মাসিক অর্থনৈতিক পর্যালোচনা প্রতিবেদনে এই আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, ইতিমধ্যে আইএমএফের শর্ত মেনে ঋণের সুদের হারের সর্বোচ্চ সীমা তুলে দেওয়ায় সুদের হার বাড়তে থাকবে। গবেষণায় দেখা গেছে, সুদের হার বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশের বিনিয়োগ উল্লেখযোগ্য হারে কমে যেতে পারে।
এতে বলা হয়, ২০০৬ সালে ঋণের সুদের হার ছিল ১১ দশমিক ০৬ শতাংশ এবং মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) বিনিয়োগের হার ছিল ২৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ। ২০০৮ সালে ঋণের সুদের হার বেড়ে ১২ দশমিক ৬৩ শতাংশ হওয়ায় জিডিপিতে বিনিয়োগের হার কমে ২৪ দশমিক ২১ শতাংশ হয়েছে। ২০০৮ থেকে ২০১০ সালে সুদের হার বাড়া সত্ত্বেও সর্বোচ্চ সীমা (১৩ শতাংশ) আরোপ করার কারণে মোট জিডিপিতে বিনিয়োগের শতকরা হার বৃদ্ধি পেয়েছে।
এমতাবস্থায় সুদের হারের সর্বোচ্চ সীমা তুলে দেওয়ার নীতি দেশের মোট জিডিপিতে বিনিয়োগের হার কমিয়ে দিতে পারে বলে মনে করছে উন্নয়ন অন্বেষণ।
No comments