ক্যাপেলোর বিবিধ দুশ্চিন্তা
বিশ্বকাপের দিনক্ষণ যত ঘনিয়ে আসছে, ততই একের পর এক উটকো ঝামেলায় পড়ছেন ফ্যাবিও ক্যাপেলো। সবকিছুই ঠিকঠাক ছিল। বাছাইপর্বে ইংল্যান্ড দুর্দান্ত খেলেই জায়গা করে নিয়েছে বিশ্বকাপে। দলের নামি খেলোয়াড়েরাও বেশ ফর্মে। কিন্তু হঠাত্ করেই ছন্দপতনের শুরু। শুরু ক্যাপেলোর কপালের ভাঁজের সংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়া।
সর্বশেষ তাঁর দুশ্চিন্তার তালিকায় যোগ হয়েছে ডিফেন্ডার অ্যাশলি কোলের ইনজুরি। লিগে চেলসির গত ম্যাচে অ্যাঙ্কেলে চোট পান কোল। তিন মাসের জন্য মাঠের বাইরে ছিটকে গেছেন। বিশ্বকাপের দলে তাঁকে পাওয়া যাবে কি না, তা নিয়ে আছে সংশয়। ক্যাপেলো বলছেন, ‘অ্যাশলির খবরটা অবশ্যই দুঃসংবাদ। ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ একজন খেলোয়াড়। লেফটব্যাক হিসেবে ও খুবই ভালো। তা ছাড়া বিপজ্জনকভাবে ওপরে উঠে যেতে পারে। আশা করব ওর ইনজুরি দ্রুত সেরে উঠবে।’
ক্যাপেলোর প্রত্যাশা অনুযায়ী কোল দ্রুত ফিট না হলে দেখা দেবে আরেক ঝামেলা। তখন কোলের বিকল্প হিসেবে ক্যাপেলোকে দলে নিতে হবে ওয়েইন ব্রিজকে। এই ব্রিজের প্রেমিকার সঙ্গে গোপনে প্রেম করছেন বলে খবর বেরোনোয় অধিনায়কের পদ থেকে ছাঁটাই হয়েছেন জন টেরি। কোল না থাকলে ব্রিজের সঙ্গে কাঁধ মিলিয়েই ইংল্যান্ডের রক্ষণভাগ সামলাতে হবে টেরিকে।
টেরিকে সরিয়ে দেওয়াটা দলে বড় কোনো প্রভাব ফেলবে না বলেই মনে করছেন ক্যাপেলো। নতুন অধিনায়ক রিও ফার্ডিন্যান্ডের প্রতি সতীর্থরা পূর্ণ আস্থা জানিয়েছেন। যদিও টেরির ব্যক্তিত্ব আর ফার্ডিন্যান্ডের ব্যক্তিত্বে বিস্তর ফারাক আছে। তাই টেরির জায়গাটা ফার্ডিন্যান্ড পূরণ করতে পারবে কি না, তা নিয়ে একটা সংশয় থেকেই যাচ্ছে।
দলে ঐক্যের সুরে ছন্দপতন হতে পারে—এটা নিয়ে তাই দুশ্চিন্তা থেকে যেতে পারে ক্যাপেলোর। ইতালিয়ান এই কোচের আরেক দুশ্চিন্তার নাম ওয়েইন রুনি। না, মাঠের বাইরের কোনো ঝামেলায় ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের তারকা স্ট্রাইকার নিজেকে জড়াননি। বরং দুর্দান্ত খেলছেন। ক্যাপেলোর দুশ্চিন্তাটা ওখানেই। রুনির ওপর বেশি চাপ পড়ে যাচ্ছে বলে মনে করছেন তিনি। ‘দয়া করে ওকে খানিকটা বিশ্রামও দিন। ওকে তো প্রতিটা ম্যাচেই খেলানো হচ্ছে। বিশ্বকাপে ওকে আমার বেশ সতেজ দরকার’—অ্যালেক্স ফার্গুসনের প্রতি ক্যাপেলোর আবেদন।
সর্বশেষ তাঁর দুশ্চিন্তার তালিকায় যোগ হয়েছে ডিফেন্ডার অ্যাশলি কোলের ইনজুরি। লিগে চেলসির গত ম্যাচে অ্যাঙ্কেলে চোট পান কোল। তিন মাসের জন্য মাঠের বাইরে ছিটকে গেছেন। বিশ্বকাপের দলে তাঁকে পাওয়া যাবে কি না, তা নিয়ে আছে সংশয়। ক্যাপেলো বলছেন, ‘অ্যাশলির খবরটা অবশ্যই দুঃসংবাদ। ও খুবই গুরুত্বপূর্ণ একজন খেলোয়াড়। লেফটব্যাক হিসেবে ও খুবই ভালো। তা ছাড়া বিপজ্জনকভাবে ওপরে উঠে যেতে পারে। আশা করব ওর ইনজুরি দ্রুত সেরে উঠবে।’
ক্যাপেলোর প্রত্যাশা অনুযায়ী কোল দ্রুত ফিট না হলে দেখা দেবে আরেক ঝামেলা। তখন কোলের বিকল্প হিসেবে ক্যাপেলোকে দলে নিতে হবে ওয়েইন ব্রিজকে। এই ব্রিজের প্রেমিকার সঙ্গে গোপনে প্রেম করছেন বলে খবর বেরোনোয় অধিনায়কের পদ থেকে ছাঁটাই হয়েছেন জন টেরি। কোল না থাকলে ব্রিজের সঙ্গে কাঁধ মিলিয়েই ইংল্যান্ডের রক্ষণভাগ সামলাতে হবে টেরিকে।
টেরিকে সরিয়ে দেওয়াটা দলে বড় কোনো প্রভাব ফেলবে না বলেই মনে করছেন ক্যাপেলো। নতুন অধিনায়ক রিও ফার্ডিন্যান্ডের প্রতি সতীর্থরা পূর্ণ আস্থা জানিয়েছেন। যদিও টেরির ব্যক্তিত্ব আর ফার্ডিন্যান্ডের ব্যক্তিত্বে বিস্তর ফারাক আছে। তাই টেরির জায়গাটা ফার্ডিন্যান্ড পূরণ করতে পারবে কি না, তা নিয়ে একটা সংশয় থেকেই যাচ্ছে।
দলে ঐক্যের সুরে ছন্দপতন হতে পারে—এটা নিয়ে তাই দুশ্চিন্তা থেকে যেতে পারে ক্যাপেলোর। ইতালিয়ান এই কোচের আরেক দুশ্চিন্তার নাম ওয়েইন রুনি। না, মাঠের বাইরের কোনো ঝামেলায় ম্যানচেস্টার ইউনাইটেডের তারকা স্ট্রাইকার নিজেকে জড়াননি। বরং দুর্দান্ত খেলছেন। ক্যাপেলোর দুশ্চিন্তাটা ওখানেই। রুনির ওপর বেশি চাপ পড়ে যাচ্ছে বলে মনে করছেন তিনি। ‘দয়া করে ওকে খানিকটা বিশ্রামও দিন। ওকে তো প্রতিটা ম্যাচেই খেলানো হচ্ছে। বিশ্বকাপে ওকে আমার বেশ সতেজ দরকার’—অ্যালেক্স ফার্গুসনের প্রতি ক্যাপেলোর আবেদন।
No comments