মাই নেম ইজ ফ্যান, বললেন আপ্লুত শাহরুখ
আগের শুক্রবার রাহুল গান্ধী পেরেছিলেন। ঠিক এক সপ্তাহ পরে মুম্বাইবাসীও পারল। শিবসেনার রক্তচক্ষু সত্ত্বেও মুম্বাইয়ে মুক্তি পেল মাই নেম ইজ খান। সব কটি প্রেক্ষাগৃহে নয়। তবে যেখানেই প্রদর্শিত হলো, মানুষ ভিড় করে ছবিটি দেখল। তারা তুমুল হর্ষধ্বনিতে ফেটে পড়ল। উপমুখ্যমন্ত্রী আর আর পাতিল দর্শকদের উদ্দেশে বললেন, ‘এটা একটা বিরাট ব্যাপার। যাঁরা বাড়ি থেকে বেরিয়ে ছবিটি দেখেছেন, তাঁদের সবাইকে অভিনন্দন।’
আপ্লুত শাহরুখ আর করণ জোহরও। টুইটারে মুম্বাইয়ের দর্শকদের প্রতি অকুণ্ঠ ধন্যবাদ জানিয়েছেন দুজনই। শাহরুখ তো বলেই দিয়েছেন, ‘মাই নেম ইজ ফ্যান! আপনারাই সত্যিকারের নায়ক!’ অথচ গত শুক্রবার পর্যন্ত যা অবস্থা ছিল, তাতে কিন্তু এই দৃশ্যটা আশা করা যায়নি।
প্রথম দিনের পর কে কোথায় দাঁড়িয়ে? শিবসেনা ঠারেঠোরে ‘হার’ স্বীকার করেই নিয়েছে। বালসাহেব ঠাকরে বলেছেন, ‘শিবসৈনিকদের যা করার ছিল, তারা করেছে। এবার যারা শাহরুখের পাকিস্তান-প্রেমকে ভালোবাসে, তারা ছবি দেখাক! আর যারা শাহরুখের মতো পাকিস্তানপ্রেমীকে ভালোবাসে, তারা ছবি দেখুক!’ আগের শুক্রবার রাহুল গান্ধীর কাছে ধরাশায়ী হয়ে শিবসেনা বলেছিল, ফ্যাসিস্ট জমানাই তাদের কণ্ঠরোধ করেছে। এই শুক্রবারও তাদের মুখে হতাশারই সুর। আর শাহরুখ স্বস্তি ফিরে পেয়ে তাঁর ভক্তদের বলেছেন, ‘আপনাদের কদিন ধরে উদ্বেগে রাখার জন্য দুঃখিত।’
মুম্বাইয়ে ৩৮টি মাল্টিপ্লেক্স ও ২৫টি হলে মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল ছবিটি। বেশ কিছু প্রেক্ষাগৃহ ছবিটা দেখানোর সাহস পায়নি বটে, কিন্তু এগিয়ে আসে মাল্টিপ্লেক্সগুলো। শিবরাত্রির ছুটিতে মুম্বাইয়ে শুক্রবার ছিল উত্সবের আমেজ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মাল্টিপ্লেক্সগুলোর সামনে ভিড় জমতে থাকে। উত্সুক জনতাকে দেখে সাহস পান প্রদর্শকেরাও। দুপুরের পর থেকে একটু একটু করে শুরু হতে থাকে শো।
রাতের শো-এ সব কটি মাল্টিপ্লেক্সেই দেখানো হয়েছে মাই নেম ইজ খান। এবং সকাল বা রাত, হাউসফুলের কমতি ছিল না কোথাও। সাধারণ মানুষ থেকে প্রশাসন—সবাই বলছে, বাকি প্রেক্ষাগৃহগুলো ছবিটি দেখালে আরও বেশি লোক সেটি দেখত!
আপ্লুত শাহরুখ আর করণ জোহরও। টুইটারে মুম্বাইয়ের দর্শকদের প্রতি অকুণ্ঠ ধন্যবাদ জানিয়েছেন দুজনই। শাহরুখ তো বলেই দিয়েছেন, ‘মাই নেম ইজ ফ্যান! আপনারাই সত্যিকারের নায়ক!’ অথচ গত শুক্রবার পর্যন্ত যা অবস্থা ছিল, তাতে কিন্তু এই দৃশ্যটা আশা করা যায়নি।
প্রথম দিনের পর কে কোথায় দাঁড়িয়ে? শিবসেনা ঠারেঠোরে ‘হার’ স্বীকার করেই নিয়েছে। বালসাহেব ঠাকরে বলেছেন, ‘শিবসৈনিকদের যা করার ছিল, তারা করেছে। এবার যারা শাহরুখের পাকিস্তান-প্রেমকে ভালোবাসে, তারা ছবি দেখাক! আর যারা শাহরুখের মতো পাকিস্তানপ্রেমীকে ভালোবাসে, তারা ছবি দেখুক!’ আগের শুক্রবার রাহুল গান্ধীর কাছে ধরাশায়ী হয়ে শিবসেনা বলেছিল, ফ্যাসিস্ট জমানাই তাদের কণ্ঠরোধ করেছে। এই শুক্রবারও তাদের মুখে হতাশারই সুর। আর শাহরুখ স্বস্তি ফিরে পেয়ে তাঁর ভক্তদের বলেছেন, ‘আপনাদের কদিন ধরে উদ্বেগে রাখার জন্য দুঃখিত।’
মুম্বাইয়ে ৩৮টি মাল্টিপ্লেক্স ও ২৫টি হলে মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল ছবিটি। বেশ কিছু প্রেক্ষাগৃহ ছবিটা দেখানোর সাহস পায়নি বটে, কিন্তু এগিয়ে আসে মাল্টিপ্লেক্সগুলো। শিবরাত্রির ছুটিতে মুম্বাইয়ে শুক্রবার ছিল উত্সবের আমেজ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মাল্টিপ্লেক্সগুলোর সামনে ভিড় জমতে থাকে। উত্সুক জনতাকে দেখে সাহস পান প্রদর্শকেরাও। দুপুরের পর থেকে একটু একটু করে শুরু হতে থাকে শো।
রাতের শো-এ সব কটি মাল্টিপ্লেক্সেই দেখানো হয়েছে মাই নেম ইজ খান। এবং সকাল বা রাত, হাউসফুলের কমতি ছিল না কোথাও। সাধারণ মানুষ থেকে প্রশাসন—সবাই বলছে, বাকি প্রেক্ষাগৃহগুলো ছবিটি দেখালে আরও বেশি লোক সেটি দেখত!
No comments