ডলারের বিপরীতে ইউরো ও পাউন্ডের দর সাড়ে আট মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন
আগের কয়েক সপ্তাহের মতো দেশের আন্তব্যাংক মুদ্রাবাজারে গত সপ্তাহেও মার্কিন ডলারের বর্ধিত চাহিদা লক্ষ করা গেছে। এর ফলে সপ্তাহজুড়েই স্থানীয় টাকার বিপরীতে মার্কিন ডলারের দর অব্যাহতভাবে বাড়ে। সপ্তাহের শুরুতে প্রতি মার্কিন ডলার ৬৯ টাকা ২৭ পয়সায় লেনদেন হয়, যা সপ্তাহের শেষ কর্মদিবসে ৬৯ টাকা ৩৫ পয়সায় উন্নীত হয়।
ইউরোপের একক মুদ্রা ইউরো ও ব্রিটিশ পাউন্ড স্টার্লিংয়ের বিনিময় হার গত সপ্তাহে (৬-১২ ফেব্রুয়ারি) মার্কিন ডলারের বিপরীতে প্রায় সাড়ে আট মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে যায়। সপ্তাহের শুরুতে ইউরো ও পাউন্ডের বিনিময় হয় যথাক্রমে ১ দশমিক ৩৬৬৩ ও ১ দশমিক ৫৫৩৫ ডলারে।
গ্রিস ও পর্তুগালের অর্থনৈতিক সংকট এবং রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে ইউরো ও পাউন্ড স্টার্লিং সপ্তাহজুড়েই বেশ চাপের মধ্যে ছিল। যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য ঘাটতি অনাকাঙ্ক্ষিখতভাবে বাড়ার খবরে মঙ্গলবার ইউরোর বিপরীতে পাউন্ড স্টার্লিংয়ের দর তিন সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে যায়।
তবে সপ্তাহের মাঝামাঝি গ্রিসকে ইউরো অঞ্চলের সরকারপ্রধানদের অর্থনৈতিক সহায়তা দেওয়ার ব্যাপারে নীতিগত মতৈক্যের খবরে ইউরো ও পাউন্ড স্টার্লিং ডলারের বিপরীতে কিছুটা শক্তি ফিরে পায়। এ সময় প্রতি ইউরো ১ দশমিক ৩৮৩৯ ডলারে এবং প্রতি পাউন্ড ১ দশমিক ৫৭৬৫ ডলারে লেনদেন হতে দেখা যায়।
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান বেন বার্নানকে প্রণোদনা প্যাকেজ তুলে নেওয়ার যে আভাস দেন, সেটিই ডলারের শক্তি বাড়ার পেছনে ভূমিকা রাখে। এ সময় প্রতি ইউরো ১ দশমিক ৩৬ ডলারের নিচে নেমে আসে। অন্যদিকে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের প্রকাশিতব্য প্রতিবেদনে যুক্তরাজ্যের প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন হ্রাস করা হবে এমন আশঙ্কায় বুধবার তাদের মুদ্রা পাউন্ডের দরপতন ঘটে।
আমেরিকায় ডিসেম্বর মাসের বাণিজ্য ঘাটতি অনভিপ্রেতভাবে বাড়ায় জাপানি ইয়েনের বিপরীতে তাদের ডলার কিছুটা শক্তি হারায়। এর ফলে প্রতি ডলারের দর ৮৯ দশমিক ২৯ ইয়েনে নেমে আসে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের জানুয়ারি মাসের খুচরা বিক্রি প্রত্যাশার চেয়ে বেশি হয়েছে শুক্রবার এমন তথ্য প্রকাশিত হলে ডলার পুনরায় ইয়েনের বিপরীতে শক্তি ফিরে পায়।
যাই হোক, সপ্তাহ শেষে প্রতি ইউরো ১ দশমিক ৩৬১৫ ডলারে, প্রতি পাউন্ড স্টার্লিং ১ দশমিক ৫৬৮৮ ডলারে এবং প্রতি ডলার ৯০ দশমিক ০৩ ইয়েনে লেনদেন হয়।
ইউরোপের একক মুদ্রা ইউরো ও ব্রিটিশ পাউন্ড স্টার্লিংয়ের বিনিময় হার গত সপ্তাহে (৬-১২ ফেব্রুয়ারি) মার্কিন ডলারের বিপরীতে প্রায় সাড়ে আট মাসের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে যায়। সপ্তাহের শুরুতে ইউরো ও পাউন্ডের বিনিময় হয় যথাক্রমে ১ দশমিক ৩৬৬৩ ও ১ দশমিক ৫৫৩৫ ডলারে।
গ্রিস ও পর্তুগালের অর্থনৈতিক সংকট এবং রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে ইউরো ও পাউন্ড স্টার্লিং সপ্তাহজুড়েই বেশ চাপের মধ্যে ছিল। যুক্তরাজ্যের বাণিজ্য ঘাটতি অনাকাঙ্ক্ষিখতভাবে বাড়ার খবরে মঙ্গলবার ইউরোর বিপরীতে পাউন্ড স্টার্লিংয়ের দর তিন সপ্তাহের মধ্যে সর্বনিম্ন পর্যায়ে নেমে যায়।
তবে সপ্তাহের মাঝামাঝি গ্রিসকে ইউরো অঞ্চলের সরকারপ্রধানদের অর্থনৈতিক সহায়তা দেওয়ার ব্যাপারে নীতিগত মতৈক্যের খবরে ইউরো ও পাউন্ড স্টার্লিং ডলারের বিপরীতে কিছুটা শক্তি ফিরে পায়। এ সময় প্রতি ইউরো ১ দশমিক ৩৮৩৯ ডলারে এবং প্রতি পাউন্ড ১ দশমিক ৫৭৬৫ ডলারে লেনদেন হতে দেখা যায়।
মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভের চেয়ারম্যান বেন বার্নানকে প্রণোদনা প্যাকেজ তুলে নেওয়ার যে আভাস দেন, সেটিই ডলারের শক্তি বাড়ার পেছনে ভূমিকা রাখে। এ সময় প্রতি ইউরো ১ দশমিক ৩৬ ডলারের নিচে নেমে আসে। অন্যদিকে ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের প্রকাশিতব্য প্রতিবেদনে যুক্তরাজ্যের প্রবৃদ্ধির প্রাক্কলন হ্রাস করা হবে এমন আশঙ্কায় বুধবার তাদের মুদ্রা পাউন্ডের দরপতন ঘটে।
আমেরিকায় ডিসেম্বর মাসের বাণিজ্য ঘাটতি অনভিপ্রেতভাবে বাড়ায় জাপানি ইয়েনের বিপরীতে তাদের ডলার কিছুটা শক্তি হারায়। এর ফলে প্রতি ডলারের দর ৮৯ দশমিক ২৯ ইয়েনে নেমে আসে। তবে যুক্তরাষ্ট্রের জানুয়ারি মাসের খুচরা বিক্রি প্রত্যাশার চেয়ে বেশি হয়েছে শুক্রবার এমন তথ্য প্রকাশিত হলে ডলার পুনরায় ইয়েনের বিপরীতে শক্তি ফিরে পায়।
যাই হোক, সপ্তাহ শেষে প্রতি ইউরো ১ দশমিক ৩৬১৫ ডলারে, প্রতি পাউন্ড স্টার্লিং ১ দশমিক ৫৬৮৮ ডলারে এবং প্রতি ডলার ৯০ দশমিক ০৩ ইয়েনে লেনদেন হয়।
No comments