ওয়েবসাইটে ‘৯/১১ বার্তা’
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বরের সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা মনে এলেই গা শিউরে ওঠে। চোখের সামনে মার্কিনিদের অহঙ্কার টুইন টাওয়ার ধ্বংস হলো সেদিন। প্রাণ দিল তিন হাজার লোক। আহত হয়েছে আরও হাজার কয়েক মানুষ। নিউইয়র্কে সেই ভয়াবহ হামলার সময় অনেকে বার্তা দিয়ে তাঁদের আত্মীয়স্বজন কিংবা বন্ধুদের এ হামলার কথা জানিয়েছেন। আবার কেউ কেউ নিজেদের আশু বিপদের কথা জানিয়েছেন অন্যকে। কেউবা খোঁজ নিয়েছেন টুইন টাওয়ারে আটকে পড়া স্বজনের। সম্প্রতি কয়েকটি ওয়েবসাইটে এ রকম বহু বার্তা প্রকাশ করা হয়েছে।
নিউইয়র্কবাসী সেদিন পরস্পরের মধ্যে লাখ লাখ বার্তা পাঠিয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে পাঁচ লাখ ৭৩ হাজার বার্তা প্রকাশ করেছে বিতর্কিত উইকিলিকস ওয়েবসাইট। কিছু বার্তা প্রকাশ করেছে সামাজিক যোগাযোগ ওয়েবসাইট টুইটারও। এসব বার্তার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সংস্থার কর্মকর্তাদের পাশাপাশি অসংখ্য সাধারণ মানুষের বার্তাও রয়েছে। ওই দিন গ্রিনিচ মান সময় আটটা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত এসব বার্তা পাঠানো হয়।
নিউইয়র্কবাসীর পাঠানো বার্তার সবগুলো সন্ত্রাসী হামলার ব্যাপারে ছিল না। এগুলোর মধ্যে কিছু ছিল একান্ত ব্যক্তিগত, রসিকতাপূর্ণ ও নিত্যনৈমিত্তিক কাজের ব্যাপারে। যেমন কেউ কেউ বার্তা পাঠিয়ে আত্মীয়স্বজন মধ্যাহ্নভোজে কী খেয়েছে তা জানতে চেয়েছিলেন।
টুইন টাওয়ারে সন্ত্রাসীদের হামলার পর বেশির ভাগ লোক পেজারের (সংক্ষিপ্ত বার্তা বা ই-মেইল পাঠানোর যন্ত্র) মাধ্যমে আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুদের অবস্থা জানতে চেয়েছেন। যেমন একটি বার্তায় বলা হয়েছে, ‘আমি মিরনা বলছি, তুমি বাড়ি না ফেরা পর্যন্ত আমার স্বস্তি নেই। টুইন টাওয়ারের দ্বিতীয়টি ধসে পড়েছে। দয়া করে তুমি বাড়িতে ফিরে যাও।’ আরেকটি বার্তায় বলা হয়েছে, ‘বিশ্ববাণিজ্য কেন্দ্রে বোমা হামলা হয়েছে। কোনো প্রয়োজন হলে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করো।’
ইন্টারনেট বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বার্তাগুলো সঠিক। এখানে কোনো কৃত্রিমতা নেই। তবে এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় কর্মকর্তারা কোনো মন্তব্য করেননি।
নিউইয়র্কবাসী সেদিন পরস্পরের মধ্যে লাখ লাখ বার্তা পাঠিয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে পাঁচ লাখ ৭৩ হাজার বার্তা প্রকাশ করেছে বিতর্কিত উইকিলিকস ওয়েবসাইট। কিছু বার্তা প্রকাশ করেছে সামাজিক যোগাযোগ ওয়েবসাইট টুইটারও। এসব বার্তার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় সংস্থার কর্মকর্তাদের পাশাপাশি অসংখ্য সাধারণ মানুষের বার্তাও রয়েছে। ওই দিন গ্রিনিচ মান সময় আটটা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত এসব বার্তা পাঠানো হয়।
নিউইয়র্কবাসীর পাঠানো বার্তার সবগুলো সন্ত্রাসী হামলার ব্যাপারে ছিল না। এগুলোর মধ্যে কিছু ছিল একান্ত ব্যক্তিগত, রসিকতাপূর্ণ ও নিত্যনৈমিত্তিক কাজের ব্যাপারে। যেমন কেউ কেউ বার্তা পাঠিয়ে আত্মীয়স্বজন মধ্যাহ্নভোজে কী খেয়েছে তা জানতে চেয়েছিলেন।
টুইন টাওয়ারে সন্ত্রাসীদের হামলার পর বেশির ভাগ লোক পেজারের (সংক্ষিপ্ত বার্তা বা ই-মেইল পাঠানোর যন্ত্র) মাধ্যমে আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুদের অবস্থা জানতে চেয়েছেন। যেমন একটি বার্তায় বলা হয়েছে, ‘আমি মিরনা বলছি, তুমি বাড়ি না ফেরা পর্যন্ত আমার স্বস্তি নেই। টুইন টাওয়ারের দ্বিতীয়টি ধসে পড়েছে। দয়া করে তুমি বাড়িতে ফিরে যাও।’ আরেকটি বার্তায় বলা হয়েছে, ‘বিশ্ববাণিজ্য কেন্দ্রে বোমা হামলা হয়েছে। কোনো প্রয়োজন হলে আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করো।’
ইন্টারনেট বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ওয়েবসাইটে প্রকাশিত বার্তাগুলো সঠিক। এখানে কোনো কৃত্রিমতা নেই। তবে এ ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় কর্মকর্তারা কোনো মন্তব্য করেননি।
No comments