পবিত্র হজ -এই মহামিলন বিশ্বে শান্তির বাণী ছড়িয়ে দিক
সৌদি আরবের পবিত্র মক্কা নগরে সারা বিশ্বের লাখ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসলমান সমবেত হয়েছেন ইসলামের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় অনুষ্ঠান হজব্রত পালনের জন্য। প্রতিবছর বিভিন্ন জাতি, ভাষা ও বর্ণের লাখ লাখ মুসলমান এ সময় হজ পালন করে থাকেন। ফলে সব বিবেচনায়ই এই সমাবেশ অনন্য। স্রষ্টার কাছে নিজেকে পরিপূর্ণ সমর্পণের মাধ্যমে আত্মার পরিশুদ্ধির লক্ষ্য নিয়েই এই সমাবেশ। ইহরাম বাঁধা, পবিত্র কাবা শরিফ তাওয়াফ করা, আরাফাতের ময়দানে অবস্থান গ্রহণ—এসব নির্দিষ্ট নিয়ম মেনে পালন করতে হয় হজ।
প্রতিবছর হজ পালনের সময় মক্কা থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে বিশাল আরাফাতের ময়দানে ‘লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক’ ধ্বনি দিতে দিতে খোলা আকাশের নিচে সমবেত হন লাখ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসলমান। এ সময় হাজিদের হজ আদায়ের অবশ্যপালনীয় নিয়মগুলোর একটি আরাফাতের ময়দানে অবস্থান করা।
বিত্তশালী, সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন ও শারীরিকভাবে সক্ষম প্রত্যেক মুসলমানের জন্য জীবনে একবার হজ করা ফরজ। হজ পালনের কষ্টগুলো স্বীকার করার মাধ্যমে মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর প্রতি যেমন আনুগত্য প্রকাশ করা হয়, তেমনি তাঁদের মন আল্লাহর প্রতি অনুরক্তও হয়। মুসলমানদের লক্ষ্য আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন। এ লক্ষ্য অর্জনের জন্যই হজের মাধ্যমে মুসলমানরা নিজেদের নিবেদিত করার প্রয়াস পান। মুসলমানদের জন্য এটি একটি পরম পুণ্যের কাজ।
হজ পালনের সময় জাতি, বর্ণ, ভাষা ও ধনী-দরিদ্রনির্বিশেষে সবাইকে সেলাইবিহীন ইহরাম পরিধান করতে হয়। এ সময় আল্লাহর সমীপে নিজেকে সমর্পণ করার মধ্য দিয়ে যে সাম্য ও সৌভ্রাতৃত্বের ছাপ ফুটে ওঠে, তা খুবই তাত্পর্যপূর্ণ। মানুষের এই মহামিলন সারা বিশ্বে শান্তির ললিতবাণী ছড়িয়ে দিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশ্বমানবতাকে ঐক্য ও সংহতির চেতনায় উজ্জীবিত করার মূল আবেদন নিহিত রয়েছে এই বিশাল সমাবেশে।
প্রতিবছরই পবিত্র হজ পালনের জন্য হাজার হাজার মুসলমান বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে যান। হজযাত্রা যেন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয় তা নিশ্চিত করার পরিকল্পনা নেওয়া হয় অনেক আগে থেকেই। কিন্তু খুবই দুঃখের বিষয়, এর পরও অনেক হজযাত্রী নানা বিড়ম্বনার শিকার হয়েছেন। বেসরকারি ব্যবস্থাপনার মান আরও উন্নত করতে হবে। ভবিষ্যতে হজযাত্রীরা যেন কোনো রকম বিড়ম্বনা ছাড়াই হজব্রত পালন করতে পারেন, সরকারকে তা নিশ্চিত করতে হবে।
প্রতিবছর হজ পালনের সময় মক্কা থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দূরে বিশাল আরাফাতের ময়দানে ‘লাব্বাইক, আল্লাহুম্মা লাব্বাইক’ ধ্বনি দিতে দিতে খোলা আকাশের নিচে সমবেত হন লাখ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসলমান। এ সময় হাজিদের হজ আদায়ের অবশ্যপালনীয় নিয়মগুলোর একটি আরাফাতের ময়দানে অবস্থান করা।
বিত্তশালী, সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন ও শারীরিকভাবে সক্ষম প্রত্যেক মুসলমানের জন্য জীবনে একবার হজ করা ফরজ। হজ পালনের কষ্টগুলো স্বীকার করার মাধ্যমে মহান সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর প্রতি যেমন আনুগত্য প্রকাশ করা হয়, তেমনি তাঁদের মন আল্লাহর প্রতি অনুরক্তও হয়। মুসলমানদের লক্ষ্য আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন। এ লক্ষ্য অর্জনের জন্যই হজের মাধ্যমে মুসলমানরা নিজেদের নিবেদিত করার প্রয়াস পান। মুসলমানদের জন্য এটি একটি পরম পুণ্যের কাজ।
হজ পালনের সময় জাতি, বর্ণ, ভাষা ও ধনী-দরিদ্রনির্বিশেষে সবাইকে সেলাইবিহীন ইহরাম পরিধান করতে হয়। এ সময় আল্লাহর সমীপে নিজেকে সমর্পণ করার মধ্য দিয়ে যে সাম্য ও সৌভ্রাতৃত্বের ছাপ ফুটে ওঠে, তা খুবই তাত্পর্যপূর্ণ। মানুষের এই মহামিলন সারা বিশ্বে শান্তির ললিতবাণী ছড়িয়ে দিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশ্বমানবতাকে ঐক্য ও সংহতির চেতনায় উজ্জীবিত করার মূল আবেদন নিহিত রয়েছে এই বিশাল সমাবেশে।
প্রতিবছরই পবিত্র হজ পালনের জন্য হাজার হাজার মুসলমান বাংলাদেশ থেকে সৌদি আরবে যান। হজযাত্রা যেন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয় তা নিশ্চিত করার পরিকল্পনা নেওয়া হয় অনেক আগে থেকেই। কিন্তু খুবই দুঃখের বিষয়, এর পরও অনেক হজযাত্রী নানা বিড়ম্বনার শিকার হয়েছেন। বেসরকারি ব্যবস্থাপনার মান আরও উন্নত করতে হবে। ভবিষ্যতে হজযাত্রীরা যেন কোনো রকম বিড়ম্বনা ছাড়াই হজব্রত পালন করতে পারেন, সরকারকে তা নিশ্চিত করতে হবে।
No comments