আফগানিস্তান যুদ্ধের অবসানের অঙ্গীকার করলেন বারাক ওবামা
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা আফগানিস্তান যুদ্ধের ইতি টানার অঙ্গীকার করে বলেছেন, আল-কায়েদা ও তালেবানের বিরুদ্ধে লড়তে আফগানিস্তানে অতিরিক্ত সেনা পাঠানোর বিষয়ে তিনি শিগগিরই ঘোষণা দেবেন। ওবামা বলেন, বৃহস্পতিবার (আজ) থ্যাংকসগিভিং ডের পর যেকোনো সময় তিনি এ ঘোষণা দেবেন।
যুক্তরাষ্ট্র সফররত ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের সঙ্গে গত মঙ্গলবার বৈঠকের পর বারাক ওবামা এ কথা বলেন। ওবামা বলেন, ‘আফগানিস্তান যুদ্ধে সফলতার জন্য বিগত আট বছরে আমরা প্রয়োজনীয় পর্যাপ্ত শক্তি সেখানে মোতায়েন করতে পারিনি। এমনকি আমরা সঠিক কৌশলও নিতে পারিনি। আমি এই যুদ্ধের অবসান চাই।’ তিনি বলেন, ‘আফগানিস্তানে আল-কায়েদা ও তালেবান বাহিনীকে পরাস্ত করতে যাচ্ছি আমরা। সেখানে তাদের সব ধরনের যোগাযোগ ধ্বংস করে দেওয়া হবে। আফগানিস্তানের স্থিতিশীলতা বিশ্বের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমার দৃঢ় বিশ্বাস, আফগানিস্তানে আমরা কী করছি এবং সেখানে কীভাবে সফলতা আসবে, এ বিষয়ে মার্কিনিরা একটা স্পষ্ট বার্তা পেলে তা অবশ্যই আমাদের জন্য সহায়ক হবে।’ তিনি আরও বলেন, আফগানিস্তান যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি গোটা বিশ্বসম্প্রদায়েরই দায়িত্ব রয়েছে। অতিরিক্ত সেনা পাঠানোর বিষয়ে চূড়ান্ত ঘোষণার সময় আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র দেশগুলোর দায়দায়িত্বের বাধ্যবাধকতার বিষয়টিও তুলে ধরা হবে।
এদিকে বিভিন্ন খবরে দাবি করা হয়েছে, আগামী মঙ্গলবার ওবাবা দীর্ঘ প্রতীক্ষিত এ ঘোষণা দেবেন। সেখানে আফগানিস্তানে অতিরিক্ত ৩৪ হাজার সেনা পাঠানোর ঘোষণা আসতে পারে। তবে এসব খবরের বিষয়ে ওবামার ঘনিষ্ঠ কারও পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
আফগানিস্তানে অতিরিক্ত সেনা পাঠানোর বিষয়ে মার্কিন শীর্ষ কমান্ডার ও জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক সহযোগীদের সঙ্গে গত সোমবারও বৈঠক করেন ওবামা। এই নিয়ে এ ইস্যুতে তিনি মোট নয় দফা বৈঠক করলেন।
যুক্তরাষ্ট্র সফররত ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের সঙ্গে গত মঙ্গলবার বৈঠকের পর বারাক ওবামা এ কথা বলেন। ওবামা বলেন, ‘আফগানিস্তান যুদ্ধে সফলতার জন্য বিগত আট বছরে আমরা প্রয়োজনীয় পর্যাপ্ত শক্তি সেখানে মোতায়েন করতে পারিনি। এমনকি আমরা সঠিক কৌশলও নিতে পারিনি। আমি এই যুদ্ধের অবসান চাই।’ তিনি বলেন, ‘আফগানিস্তানে আল-কায়েদা ও তালেবান বাহিনীকে পরাস্ত করতে যাচ্ছি আমরা। সেখানে তাদের সব ধরনের যোগাযোগ ধ্বংস করে দেওয়া হবে। আফগানিস্তানের স্থিতিশীলতা বিশ্বের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘আমার দৃঢ় বিশ্বাস, আফগানিস্তানে আমরা কী করছি এবং সেখানে কীভাবে সফলতা আসবে, এ বিষয়ে মার্কিনিরা একটা স্পষ্ট বার্তা পেলে তা অবশ্যই আমাদের জন্য সহায়ক হবে।’ তিনি আরও বলেন, আফগানিস্তান যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি গোটা বিশ্বসম্প্রদায়েরই দায়িত্ব রয়েছে। অতিরিক্ত সেনা পাঠানোর বিষয়ে চূড়ান্ত ঘোষণার সময় আফগানিস্তানে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র দেশগুলোর দায়দায়িত্বের বাধ্যবাধকতার বিষয়টিও তুলে ধরা হবে।
এদিকে বিভিন্ন খবরে দাবি করা হয়েছে, আগামী মঙ্গলবার ওবাবা দীর্ঘ প্রতীক্ষিত এ ঘোষণা দেবেন। সেখানে আফগানিস্তানে অতিরিক্ত ৩৪ হাজার সেনা পাঠানোর ঘোষণা আসতে পারে। তবে এসব খবরের বিষয়ে ওবামার ঘনিষ্ঠ কারও পক্ষ থেকে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
আফগানিস্তানে অতিরিক্ত সেনা পাঠানোর বিষয়ে মার্কিন শীর্ষ কমান্ডার ও জাতীয় নিরাপত্তাবিষয়ক সহযোগীদের সঙ্গে গত সোমবারও বৈঠক করেন ওবামা। এই নিয়ে এ ইস্যুতে তিনি মোট নয় দফা বৈঠক করলেন।
No comments