যুদ্ধবিমানে ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিল
প্রথম মহিলা রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে যুদ্ধবিমানে চড়ে ইতিহাস গড়লেন ভারতের রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিল। গতকাল বুধবার দেশটির পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য মহারাষ্ট্রে ভারতীয়বিমানবাহিনীর ‘সুখোই-৩০’ নামের একটি যুদ্ধবিমানে চড়ে তিনি এই ইতিহাস গড়েন।
যুদ্ধবিমানে চড়ার জন্য প্রতিভা পাতিল এক মাস ধরে প্রস্তুতি নিয়েছেন। তাঁর চিরচেনা শাড়ি ছেড়ে বৈমানিকের বিশেষ পোশাক পরে যুদ্ধবিমানে চড়েন তিনি। ভারতের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে ‘একাত্মতা প্রকাশের’ লক্ষ্যে তিনি এ পদক্ষেপ নেন।
দুঃসাহসিক এ অভিযানের আগে প্রতিভা পাতিলকে গতকাল উচ্ছল দেখাচ্ছিল। রাশিয়ার তৈরি সুপারসনিক যুদ্ধবিমানটিতে চড়ার আগে উপস্থিত সবার উদ্দেশে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান তিনি। এরপর বৈমানিকের পাশের সিটে বসে ৩০ মিনিট আকাশে ভেসে বেড়ান প্রতিভা।
আধঘণ্টা আকাশে বেড়ানোর পর দুই ইঞ্জিনবিশিষ্ট যুদ্ধবিমানটি মহারাষ্ট্রের বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এ সময় প্রতিভা পাতিল সবাইকে বিজয় চিহ্ন দেখান।
যুদ্ধবিমানে চড়ার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গিয়ে প্রতিভা পাতিল (৭৪) বলেন, এটা ‘অসাধারণ’, ‘চমত্কার’। তিনি আরও বলেন, যুদ্ধবিমানে নারী বৈমানিকদেরও নিয়োগ দেওয়া উচিত। ভারতের তিন বাহিনীতেই নারীরা রয়েছেন উল্লেখ করে প্রতিভা পাতিল বলেন, ‘নারীদের ক্ষমতার ব্যাপারে আমার পূর্ণ আস্থা আছে। আমার বিশ্বাস, নারীরাও যুদ্ধবিমানের বৈমানিক হিসেবে স্বচ্ছন্দে তাঁদের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন।’
ভারতে সম্প্রতি বিমানবাহিনীর একটি ঘোষণায় নারীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া হয়েছে। ওই ঘোষণায় বলা হয়, যুদ্ধবিমানে নারী বৈমানিক নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে। তবে এ জন্য নারীদের সন্তান না নেওয়ার অঙ্গীকার করতে হবে।
ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক প্রতিভা পাতিলকে যুদ্ধবিমানে চড়ার প্রস্তুতি হিসেবে স্বাস্থ্য পরীক্ষাও দিতে হয়েছে।
প্রতিভা পাতিলের আগে ২০০৬ সালে ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালাম একই মডেলের একটি যুদ্ধবিমানে চড়েন। ওই সময় তাঁরও বয়স ছিল ৭৪ বছর।
যুদ্ধবিমানে চড়ার জন্য প্রতিভা পাতিল এক মাস ধরে প্রস্তুতি নিয়েছেন। তাঁর চিরচেনা শাড়ি ছেড়ে বৈমানিকের বিশেষ পোশাক পরে যুদ্ধবিমানে চড়েন তিনি। ভারতের সামরিক বাহিনীর সঙ্গে ‘একাত্মতা প্রকাশের’ লক্ষ্যে তিনি এ পদক্ষেপ নেন।
দুঃসাহসিক এ অভিযানের আগে প্রতিভা পাতিলকে গতকাল উচ্ছল দেখাচ্ছিল। রাশিয়ার তৈরি সুপারসনিক যুদ্ধবিমানটিতে চড়ার আগে উপস্থিত সবার উদ্দেশে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা জানান তিনি। এরপর বৈমানিকের পাশের সিটে বসে ৩০ মিনিট আকাশে ভেসে বেড়ান প্রতিভা।
আধঘণ্টা আকাশে বেড়ানোর পর দুই ইঞ্জিনবিশিষ্ট যুদ্ধবিমানটি মহারাষ্ট্রের বিমানঘাঁটিতে অবতরণ করে। এ সময় প্রতিভা পাতিল সবাইকে বিজয় চিহ্ন দেখান।
যুদ্ধবিমানে চড়ার অভিজ্ঞতা বর্ণনা করতে গিয়ে প্রতিভা পাতিল (৭৪) বলেন, এটা ‘অসাধারণ’, ‘চমত্কার’। তিনি আরও বলেন, যুদ্ধবিমানে নারী বৈমানিকদেরও নিয়োগ দেওয়া উচিত। ভারতের তিন বাহিনীতেই নারীরা রয়েছেন উল্লেখ করে প্রতিভা পাতিল বলেন, ‘নারীদের ক্ষমতার ব্যাপারে আমার পূর্ণ আস্থা আছে। আমার বিশ্বাস, নারীরাও যুদ্ধবিমানের বৈমানিক হিসেবে স্বচ্ছন্দে তাঁদের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন।’
ভারতে সম্প্রতি বিমানবাহিনীর একটি ঘোষণায় নারীদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া হয়েছে। ওই ঘোষণায় বলা হয়, যুদ্ধবিমানে নারী বৈমানিক নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে। তবে এ জন্য নারীদের সন্তান না নেওয়ার অঙ্গীকার করতে হবে।
ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক প্রতিভা পাতিলকে যুদ্ধবিমানে চড়ার প্রস্তুতি হিসেবে স্বাস্থ্য পরীক্ষাও দিতে হয়েছে।
প্রতিভা পাতিলের আগে ২০০৬ সালে ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালাম একই মডেলের একটি যুদ্ধবিমানে চড়েন। ওই সময় তাঁরও বয়স ছিল ৭৪ বছর।
No comments