সংসদ যেন একদলীয় করে তোলা না হয় by কাফি কামাল
সংসদে
কথা বলার পর্যাপ্ত সময় প্রত্যাশা করে সংরক্ষিত নারী আসনে বিএনপি মনোনীত
ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেছেন, সংসদ যেন একদলীয় করে তোলা না হয়।
সংখ্যার বিচার না করে যেন নায্য কথা বলার জন্য বিরোধী এমপিদের পর্যাপ্ত সময়
দেয়া হয়। জীবনে প্রথমবারের মতো সংসদে যাওয়ার অনুভূতিটি তার কাছে একই সঙ্গে
আনন্দ ও বেদনার। বিরোধী দলগুলোর রাজনীতি করার গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক
অধিকার যখন পুলিশী অনুমতির জালেবন্দি তখন সংসদে কথাবলার যে পথটি রয়েছে সেটা
ব্যবহারের মধ্যেই তিনি খুঁজে পান সংসদে যাওয়ার যৌক্তিকতা। সংসদে গিয়ে তিনি
দলের চেয়ারপারসন কারাবন্দি খালেদা জিয়ার আইনীপ্রক্রিয়ায় মুক্তির বিষয়টি
জোরালোভাবে তুলে ধরবেন। গতকাল মানবজমিনের সঙ্গে একান্ত আলাপে তিনি সংসদ
নিয়ে তার প্রত্যাশা ও প্রাইয়োরিটির কথা তুলে ধরেন। উল্লেখ্য, জাতীয় সংসদের
সংরক্ষিত একমাত্র নারী আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন দলটির সহ আন্তর্জাতিক
সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা। রোববার রাতে তাঁর মনোনয়নের বিষয়টি
চূড়ান্ত হওয়ার পর গতকাল দুপুরে নির্বাচন কমিশনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন
তিনি। মনোনয়নপত্রে তার প্রস্তাবক হয়েছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনের এমপি উকিল আবদুস সাত্তার এবং সমর্থনকারী হয়েছেন
বগুড়া- আসন থেকে নির্বাচিত বিএনপি দলীয় এমপি মোশাররফ হোসেন।
ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, জীবনে প্রথমবারের মতো সংসদে যাচ্ছি। আমার প্রত্যাশা থাকবে সেখানে ন্যায্য কথা বলার সুযোগ পাবো। সেখানে যেন আমাদের ৬জন হিসেবে দেখা না হয়। সংসদের বাকি সদস্যরাও যেন আমাদের নায্য কথাগুলো শুনেন। যদি আমাদের কথাগুলো যৌক্তিক হয়, দেশের ও দেশের মানুষের জন্য কল্যানকর হয় তবে তা যেন গ্রহণ করা হয়। আশা করি, সংসদে আমাদের পর্যাপ্ত সময় দেয়া হবে। সংসদকে একদলীয় সংসদে পরিণত করা হবে না।
ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, সংরক্ষিত নারী আসনে দলের মনোনয়ন পাওয়ায় সংসদে যাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। কিন্তু এটা আমার জন্য একই সঙ্গে আনন্দের ও বেদনার। আনন্দের এই জন্য যে, জীবনে প্রথমবারের মতো সংসদে যাচ্ছি। সংসদে দাঁড়িয়ে দল, দেশ ও জাতির জন্য কথা বলতে পারবো। অন্যদিকে বেদনার এই জন্য যে, এমন একটি সংসদে প্রতিনিধিত্ব করতে যাচ্ছি যেটা দেশের মানুষসহ সারা দুনিয়ার কাছে গণধিকৃত একটি নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত হয়েছে। সে নির্বাচনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দল বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে নির্বাচন করতে দেয়া হয়নি। যে সংসদে আমাদের নেত্রী খালেদা জিয়া নেই। অথচ তিনি তার জীবনে কোন নির্বাচনে হারেননি। যে নির্বাচনে বিএনপির দুই-তৃতীয়াংশ আসনে জেতার কথা ছিল কিন্তু বিজয় পেয়েছেন মাত্র ৬জন। যা ভোটের রাজনীতিতে হাস্যকর।
ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, প্রশ্ন আসতে পারে- আমি কেন এই সংসদে যাচ্ছি। আমি যাচ্ছি এই কারণে যে, আমাদের রাজনীতি করার গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক সমস্ত অধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে। অনুমতির নামে আমাদের কোথাও কোন সভা-সমাবেশ করতে দেয়া হয় না। বাংলাদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি এখন অনুমতি জটিলতার কারণে সমাবেশও করতে পারে না। তিনি বলেন, দেশের মানুষের পক্ষে, জনগণের পক্ষে কথা বলার জন্য সংসদে যাচ্ছি। তরুণ এই আইনজীবী বলেন, আপনারা খেয়াল করেছেন শুধু রাজনৈতিক দলগুলোর বক্তব্যই নয়- দেশের সুশীল সমাজের বক্তব্য, কোটা সংস্কার আন্দোলন, নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনের মতো অরাজনৈতিক মুভমেন্টগুলোও সরকার নিষ্ঠুরতার সঙ্গে দমন করেছে। এমন পরিস্থিতিতে সংসদে আমাদের কথা বলার একটুখানি সুযোগ আছে, সেটাকে আমরা কাজে লাগাতে যাচ্ছি। রুমিন বলেন, সংসদে আমরা কথা বলতে চাই। কিন্তু সরকার আমাদের কথা শুনবে কিনা সেটা সরকারের ওপর নির্ভর করে।
ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, সংসদে কথা বলার যেটুকু সুযোগ পাবো তাতে আমি আমার বক্তব্যে ও কাজে কয়েকটি বিষয়ে অগ্রাধিকার দেবো। আমার প্রথম অগ্রাধিকার হচ্ছে, আমাদের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আইনীপথে জামিনে কারামুক্তির দাবিটি জোরদার করে তোলা। কারণ তিনি আইনগতভাবে জামিন পাওয়ার যোগ্য এবং আইনগত বিষয়ে তার হকের কথা জোরালোভাবে তুলে ধরবো। দ্বিতীয়ত, আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার সুযোগ পাওয়ার পক্ষে কথা বলবো। এছাড়া আমাদের দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে হাজার হাজার মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। হাজার হাজার নেতাকর্মী কারাভোগ করছে দিনের পর দিন। এইসব মিথ্যা মামলা নিয়ে কথা বলবো। গণতন্ত্র বিরোধী ৫৭ ধারা নিয়ে কথা বলবো। বিচার বহির্ভুত হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে কথা বলব। নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে কথা বলব। বিশেষ করে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করে দেয়ার বিরুদ্ধে কথা বলব।
বিএনপির সহ আন্তর্জাতিক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশের একটি মেগাপ্রজেক্টের দুর্নীতি নিয়ে, বালিশ কেনা ও ভবনে বালিশ তোলার মজুরি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ মূলধারার গণমাধ্যমে রীতিমতো ট্রল হচ্ছে। আসলে এটাই বর্তমানের বাংলাদেশ। সরকার মেগাপ্রজেক্ট নিয়ে দেশের মানুষকে ভুলিয়ে ভালিয়ে রাখছে। কিন্তু এক একটি প্রজেক্টের ব্যয় বাড়ানো হচ্ছে ১০-১৫বার। আর প্রতিটি প্রকল্পে চলছে দুর্নীতির মহোৎসব। সংসদ তো রেসকোর্স ময়দান নয়, কেবল রাজনৈতিক বক্তব্য নয়- সেখানে তথ্য-উপাত্তসহ সুনির্দিষ্টভাবে দুর্নীতির ক্ষেত্র ও চিত্রগুলো তুলে ধরবো।
ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, সংসদে আমার কাজ কি হবে? আমি বা আমরা কয়েকজন তো আর সরকারকে হঠাতে পারবো না। আমাদের কাজ হবে জনসচেতনতা তৈরি করা। যেখানেই সরকারের দুর্নীতি দেখব, যেখানেই অনিয়ম দেখব- সেখানেই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেব। কোন আইনপ্রণয়ন করা হলে তার লক্ষ্য-উদ্দেশ্য সম্পর্কে জনগনকে অবহিত করবো। সর্বোপরি সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টির চেষ্টা করব।
ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, আমি জনপ্রতিনিধিত্ব করার যে সুযোগ পাচ্ছি তার জন্য প্রথমেই আমি পরম করুনাময় আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞ প্রকাশ করছি। আমাকে এমন একটি সুযোগ করে দেয়ার জন্য আমাদের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। বিশেষ করে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি- যারা এই সংসদে গিয়ে আমি ভূমিকা রাখতে পারবো এমন বিশ্বাসের প্রকাশ ঘটিয়েছেন। আমার নাম বিভিন্ন ফোরামে আলোচনা করেছেন, গণমাধ্যমে রিপোর্ট করেছেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারণা চালিয়েছেন। আমি তাদের বিশ্বাসের মর্যাদা রাখতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো।
ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, জীবনে প্রথমবারের মতো সংসদে যাচ্ছি। আমার প্রত্যাশা থাকবে সেখানে ন্যায্য কথা বলার সুযোগ পাবো। সেখানে যেন আমাদের ৬জন হিসেবে দেখা না হয়। সংসদের বাকি সদস্যরাও যেন আমাদের নায্য কথাগুলো শুনেন। যদি আমাদের কথাগুলো যৌক্তিক হয়, দেশের ও দেশের মানুষের জন্য কল্যানকর হয় তবে তা যেন গ্রহণ করা হয়। আশা করি, সংসদে আমাদের পর্যাপ্ত সময় দেয়া হবে। সংসদকে একদলীয় সংসদে পরিণত করা হবে না।
ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, সংরক্ষিত নারী আসনে দলের মনোনয়ন পাওয়ায় সংসদে যাওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে। কিন্তু এটা আমার জন্য একই সঙ্গে আনন্দের ও বেদনার। আনন্দের এই জন্য যে, জীবনে প্রথমবারের মতো সংসদে যাচ্ছি। সংসদে দাঁড়িয়ে দল, দেশ ও জাতির জন্য কথা বলতে পারবো। অন্যদিকে বেদনার এই জন্য যে, এমন একটি সংসদে প্রতিনিধিত্ব করতে যাচ্ছি যেটা দেশের মানুষসহ সারা দুনিয়ার কাছে গণধিকৃত একটি নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত হয়েছে। সে নির্বাচনে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দল বিএনপির চেয়ারপারসন ও তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে নির্বাচন করতে দেয়া হয়নি। যে সংসদে আমাদের নেত্রী খালেদা জিয়া নেই। অথচ তিনি তার জীবনে কোন নির্বাচনে হারেননি। যে নির্বাচনে বিএনপির দুই-তৃতীয়াংশ আসনে জেতার কথা ছিল কিন্তু বিজয় পেয়েছেন মাত্র ৬জন। যা ভোটের রাজনীতিতে হাস্যকর।
ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, প্রশ্ন আসতে পারে- আমি কেন এই সংসদে যাচ্ছি। আমি যাচ্ছি এই কারণে যে, আমাদের রাজনীতি করার গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক সমস্ত অধিকার কেড়ে নেয়া হয়েছে। অনুমতির নামে আমাদের কোথাও কোন সভা-সমাবেশ করতে দেয়া হয় না। বাংলাদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি এখন অনুমতি জটিলতার কারণে সমাবেশও করতে পারে না। তিনি বলেন, দেশের মানুষের পক্ষে, জনগণের পক্ষে কথা বলার জন্য সংসদে যাচ্ছি। তরুণ এই আইনজীবী বলেন, আপনারা খেয়াল করেছেন শুধু রাজনৈতিক দলগুলোর বক্তব্যই নয়- দেশের সুশীল সমাজের বক্তব্য, কোটা সংস্কার আন্দোলন, নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনের মতো অরাজনৈতিক মুভমেন্টগুলোও সরকার নিষ্ঠুরতার সঙ্গে দমন করেছে। এমন পরিস্থিতিতে সংসদে আমাদের কথা বলার একটুখানি সুযোগ আছে, সেটাকে আমরা কাজে লাগাতে যাচ্ছি। রুমিন বলেন, সংসদে আমরা কথা বলতে চাই। কিন্তু সরকার আমাদের কথা শুনবে কিনা সেটা সরকারের ওপর নির্ভর করে।
ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, সংসদে কথা বলার যেটুকু সুযোগ পাবো তাতে আমি আমার বক্তব্যে ও কাজে কয়েকটি বিষয়ে অগ্রাধিকার দেবো। আমার প্রথম অগ্রাধিকার হচ্ছে, আমাদের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আইনীপথে জামিনে কারামুক্তির দাবিটি জোরদার করে তোলা। কারণ তিনি আইনগতভাবে জামিন পাওয়ার যোগ্য এবং আইনগত বিষয়ে তার হকের কথা জোরালোভাবে তুলে ধরবো। দ্বিতীয়ত, আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের দেশে ফেরার সুযোগ পাওয়ার পক্ষে কথা বলবো। এছাড়া আমাদের দলের সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে হাজার হাজার মিথ্যা মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। হাজার হাজার নেতাকর্মী কারাভোগ করছে দিনের পর দিন। এইসব মিথ্যা মামলা নিয়ে কথা বলবো। গণতন্ত্র বিরোধী ৫৭ ধারা নিয়ে কথা বলবো। বিচার বহির্ভুত হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে কথা বলব। নারী ও শিশু নির্যাতনের বিরুদ্ধে কথা বলব। বিশেষ করে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো ধ্বংস করে দেয়ার বিরুদ্ধে কথা বলব।
বিএনপির সহ আন্তর্জাতিক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশের একটি মেগাপ্রজেক্টের দুর্নীতি নিয়ে, বালিশ কেনা ও ভবনে বালিশ তোলার মজুরি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ মূলধারার গণমাধ্যমে রীতিমতো ট্রল হচ্ছে। আসলে এটাই বর্তমানের বাংলাদেশ। সরকার মেগাপ্রজেক্ট নিয়ে দেশের মানুষকে ভুলিয়ে ভালিয়ে রাখছে। কিন্তু এক একটি প্রজেক্টের ব্যয় বাড়ানো হচ্ছে ১০-১৫বার। আর প্রতিটি প্রকল্পে চলছে দুর্নীতির মহোৎসব। সংসদ তো রেসকোর্স ময়দান নয়, কেবল রাজনৈতিক বক্তব্য নয়- সেখানে তথ্য-উপাত্তসহ সুনির্দিষ্টভাবে দুর্নীতির ক্ষেত্র ও চিত্রগুলো তুলে ধরবো।
ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, সংসদে আমার কাজ কি হবে? আমি বা আমরা কয়েকজন তো আর সরকারকে হঠাতে পারবো না। আমাদের কাজ হবে জনসচেতনতা তৈরি করা। যেখানেই সরকারের দুর্নীতি দেখব, যেখানেই অনিয়ম দেখব- সেখানেই চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেব। কোন আইনপ্রণয়ন করা হলে তার লক্ষ্য-উদ্দেশ্য সম্পর্কে জনগনকে অবহিত করবো। সর্বোপরি সরকারের ওপর চাপ সৃষ্টির চেষ্টা করব।
ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, আমি জনপ্রতিনিধিত্ব করার যে সুযোগ পাচ্ছি তার জন্য প্রথমেই আমি পরম করুনাময় আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞ প্রকাশ করছি। আমাকে এমন একটি সুযোগ করে দেয়ার জন্য আমাদের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, দলের জাতীয় স্থায়ী কমিটির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। বিশেষ করে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি- যারা এই সংসদে গিয়ে আমি ভূমিকা রাখতে পারবো এমন বিশ্বাসের প্রকাশ ঘটিয়েছেন। আমার নাম বিভিন্ন ফোরামে আলোচনা করেছেন, গণমাধ্যমে রিপোর্ট করেছেন, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারণা চালিয়েছেন। আমি তাদের বিশ্বাসের মর্যাদা রাখতে সর্বোচ্চ চেষ্টা করবো।
No comments