২৪ বার এভারেস্টে উঠে বিশ্ব রেকর্ড
নেপালের পর্বত আরোহীদের গাইড কামি রিতা শেরপা। ছবি: রয়টার্স |
এই
গত সপ্তাহেই নেপালের পর্বত আরোহীদের গাইড কামি রিতা শেরপা ২৩ বারের মতো
এভারেস্টে উঠে বিশ্ব রেকর্ড করেছিলেন। আর আজ মঙ্গলবারই সেই রেকর্ড ভাঙলেন
তিনি। এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ ২৪ বারের মতো এভারেস্টে উঠে নিজের
রেকর্ড ভাঙলেন।
সেভেন সামিট ট্রেকসের মিংমা শেরপা বলছিলেন, ‘এটা ঐতিহাসিক ঘটনা। আজ সকালে এক নতুন রেকর্ড করলেন কামি রিতা। ভারতীয় পুলিশের একটি দলকে সঙ্গে নিয়ে তিনি পৌঁছান পর্বতে।’
দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে পর্বত আরোহীদের গাইড হিসেবে কাজ করেন কামি রিতা। প্রথম ১৯৯৪ সালে আট হাজার ৮৪৮ মিটারের (২৯ হাজার ২৯ ফুট) উচ্চতার বিশ্বের সর্বোচ্চ চূড়ায় পৌঁছান তিনি।
গত ২৫ বছরে পাঁচটি আট হাজার মিটার উচ্চতার পর্বতশৃঙ্গে ৩৫ বার উঠেছেন। এর মধ্যে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ পাকিস্তানের কেটুও আছে। গত বছর ২২ বারের মতো এভারেস্টে পৌঁছে এর আগের সর্বোচ্চ ২১ বার এ শৃঙ্গে ওঠার রেকর্ড ভাঙেন। এর আগে দুজন শেরপা এই রেকর্ড করেছিলেন। তাঁদের দুজনই এখন অবসরে আছেন। গত সপ্তাহে ২৩ বার ওঠার পর যখন বেসক্যাম্পে পৌঁছান তখন কামিকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সেদিনই তিনি বলেছিলেন, তিনি এ মৌসুমেই আবার এভারেস্টে পৌঁছাতে চান। সেদিন তিনি বলেছিলেন, ‘আমি খুব আনন্দিত ও গর্বিত। আমার মনে হয়, আমি আবার পর্বতে যাব।’
এর আগে অনেকবারই কামি বলেছেন, তিনি রেকর্ড করার জন্য পর্বতে চড়েন না। কেবল পর্বতারোহীদের গাইড হিসেবে সঙ্গে থাকার হিসাবগুলো করেন। কামির কথা, ‘আমি রেকর্ড করার জন্য উঠি না। আমি শুধু কাজ করি।
নেপালের শেরপা সম্প্রদায়ের পর্বতারোহণে এক অসামান্য ক্ষমতা আছে। কম অক্সিজেনে, অতিরিক্ত উচ্চতায় থেকে কাজ করার অভিনব এক দক্ষতা আছে। আর এরাই নেপালের পর্বত আরোহণ শিল্পের মেরুদণ্ড।
১৯৫৩ সালে এডমুন্ড হিলারি এবং তেনজিং নরগে প্রথম এভারেস্ট জয় করেন। এরপর থেকে এভারেস্টে আরোহণ অত্যন্ত বড় ব্যবসায় হয়ে উঠেছে।
এ মৌসুমে নেপাল রেকর্ডসংখ্যক ৩৮১টি আরোহণের অনুরোধ অনুমোদন করেছে। প্রতিটি আরোহণের জন্য ফি ১১ হাজার মার্কিন ডলার। এভারেস্ট জয় প্রত্যাশী প্রতিটি পর্বতারোহী নেপালি গাইড নেন। এবার ৭৫০ জন আরোহী নেপালের পথে এভারেস্টে উঠবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। আর তিব্বতের পথ ধরে ১৪০ জন আরোহী এভারেস্টে উঠতে চেষ্টা করছেন। গত বছর ৮০৭ জন এভারেস্টে উঠেছিলেন। এবার সেই রেকর্ড ভাঙবে।
এভারেস্টসহ হিমালয়ের শৃঙ্গগুলোতে ওঠার উপযুক্ত সময় এই এপ্রিল ও মে মাসের সময়টা। এ সময়কার আবহাওয়া পর্বত আরোহণে বেশ উপযোগী।
সেভেন সামিট ট্রেকসের মিংমা শেরপা বলছিলেন, ‘এটা ঐতিহাসিক ঘটনা। আজ সকালে এক নতুন রেকর্ড করলেন কামি রিতা। ভারতীয় পুলিশের একটি দলকে সঙ্গে নিয়ে তিনি পৌঁছান পর্বতে।’
দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে পর্বত আরোহীদের গাইড হিসেবে কাজ করেন কামি রিতা। প্রথম ১৯৯৪ সালে আট হাজার ৮৪৮ মিটারের (২৯ হাজার ২৯ ফুট) উচ্চতার বিশ্বের সর্বোচ্চ চূড়ায় পৌঁছান তিনি।
গত ২৫ বছরে পাঁচটি আট হাজার মিটার উচ্চতার পর্বতশৃঙ্গে ৩৫ বার উঠেছেন। এর মধ্যে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শৃঙ্গ পাকিস্তানের কেটুও আছে। গত বছর ২২ বারের মতো এভারেস্টে পৌঁছে এর আগের সর্বোচ্চ ২১ বার এ শৃঙ্গে ওঠার রেকর্ড ভাঙেন। এর আগে দুজন শেরপা এই রেকর্ড করেছিলেন। তাঁদের দুজনই এখন অবসরে আছেন। গত সপ্তাহে ২৩ বার ওঠার পর যখন বেসক্যাম্পে পৌঁছান তখন কামিকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। সেদিনই তিনি বলেছিলেন, তিনি এ মৌসুমেই আবার এভারেস্টে পৌঁছাতে চান। সেদিন তিনি বলেছিলেন, ‘আমি খুব আনন্দিত ও গর্বিত। আমার মনে হয়, আমি আবার পর্বতে যাব।’
এর আগে অনেকবারই কামি বলেছেন, তিনি রেকর্ড করার জন্য পর্বতে চড়েন না। কেবল পর্বতারোহীদের গাইড হিসেবে সঙ্গে থাকার হিসাবগুলো করেন। কামির কথা, ‘আমি রেকর্ড করার জন্য উঠি না। আমি শুধু কাজ করি।
নেপালের শেরপা সম্প্রদায়ের পর্বতারোহণে এক অসামান্য ক্ষমতা আছে। কম অক্সিজেনে, অতিরিক্ত উচ্চতায় থেকে কাজ করার অভিনব এক দক্ষতা আছে। আর এরাই নেপালের পর্বত আরোহণ শিল্পের মেরুদণ্ড।
১৯৫৩ সালে এডমুন্ড হিলারি এবং তেনজিং নরগে প্রথম এভারেস্ট জয় করেন। এরপর থেকে এভারেস্টে আরোহণ অত্যন্ত বড় ব্যবসায় হয়ে উঠেছে।
এ মৌসুমে নেপাল রেকর্ডসংখ্যক ৩৮১টি আরোহণের অনুরোধ অনুমোদন করেছে। প্রতিটি আরোহণের জন্য ফি ১১ হাজার মার্কিন ডলার। এভারেস্ট জয় প্রত্যাশী প্রতিটি পর্বতারোহী নেপালি গাইড নেন। এবার ৭৫০ জন আরোহী নেপালের পথে এভারেস্টে উঠবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। আর তিব্বতের পথ ধরে ১৪০ জন আরোহী এভারেস্টে উঠতে চেষ্টা করছেন। গত বছর ৮০৭ জন এভারেস্টে উঠেছিলেন। এবার সেই রেকর্ড ভাঙবে।
এভারেস্টসহ হিমালয়ের শৃঙ্গগুলোতে ওঠার উপযুক্ত সময় এই এপ্রিল ও মে মাসের সময়টা। এ সময়কার আবহাওয়া পর্বত আরোহণে বেশ উপযোগী।
No comments