পঞ্চগড়ে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস
গত এক সপ্তাহ ধরে বয়ে যাওয়া উত্তরের হিমেল হাওয়া আর ঘন কুয়াশায় কাঁপছে দেশের সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়।
হিমালয়ের খুব কাছাকাছি হওয়ায় এ জেলায় শীতের প্রকোপ তুলনামূলকভাবে বেশি। তীব্র শীতের কারণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, সোমবার পঞ্চগড়ের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা সারাদেশের মধ্যে সর্বনিম্ন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় কাজে যেতে পারছে না খেটে খাওয়া মানুষ। অনেকেই খড় জ্বালিয়ে করছেন শীত নিবারণের চেষ্টা। চরম দুর্ভোগে পরেছে নিম্ন আয়ের ছিন্নমূল মানুষ। সেইসঙ্গে শীতে কাবু হয়ে পড়েছে গৃহপালিত পশু-পাখিও। তীব্র শীতে শিশু ও বৃদ্ধদের দুর্ভোগ বেড়েছে। ঘন কুয়াশার কারণে দিনের বেলায়ও মহাসড়কে গাড়িগুলোকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের উচ্চ পর্যবেক্ষক মো. জাকির হোসেন বলেন, সোমবার সকাল ৬ টায় পঞ্চগড় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বলে ধারণা করা হচ্ছে। রোববার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
হিমালয়ের খুব কাছাকাছি হওয়ায় এ জেলায় শীতের প্রকোপ তুলনামূলকভাবে বেশি। তীব্র শীতের কারণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, সোমবার পঞ্চগড়ের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা সারাদেশের মধ্যে সর্বনিম্ন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এদিকে তাপমাত্রা কমে যাওয়ায় কাজে যেতে পারছে না খেটে খাওয়া মানুষ। অনেকেই খড় জ্বালিয়ে করছেন শীত নিবারণের চেষ্টা। চরম দুর্ভোগে পরেছে নিম্ন আয়ের ছিন্নমূল মানুষ। সেইসঙ্গে শীতে কাবু হয়ে পড়েছে গৃহপালিত পশু-পাখিও। তীব্র শীতে শিশু ও বৃদ্ধদের দুর্ভোগ বেড়েছে। ঘন কুয়াশার কারণে দিনের বেলায়ও মহাসড়কে গাড়িগুলোকে হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে দেখা গেছে।
তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের উচ্চ পর্যবেক্ষক মো. জাকির হোসেন বলেন, সোমবার সকাল ৬ টায় পঞ্চগড় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ২ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বলে ধারণা করা হচ্ছে। রোববার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
No comments