সিরিয়ায় বিস্ফোরণে নিহত ২৩
সিরিয়ায় বিদ্রোহী নিয়ন্ত্রিত ইদলিব শহরে বড় ধরনের বিস্ফোরণে কমপক্ষে ২৩ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরো অনেকে আহত হয়েছেন বলে খবর পাওয়া গেছে। খবর বিবিসির।
সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় এই শহরে বিদ্রোহীদের ছোট একটি গ্রুপের সদর দপ্তরে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। জানিয়েছে যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস।
নিহতদের মধ্যে সাতজন বেসামরিক ব্যক্তি রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তবে কী কারণে এই বিস্ফোরণ ঘটেছে সেটি জানা যায়নি। কয়েকটি খবরে বলা হয়েছে, এটি গাড়ি বোমার বিস্ফোরণ ছিল। তবে অন্য কয়েকটি গণমাধ্যম বলছে, এটি ড্রোন হামলা ছিল।
সিরিয়ান অবজারভেটরি বলছে, উদ্ধারকারী দলগুলো হতাহতদের উদ্ধারে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তারা বলছে, এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন নিখোঁজ রয়েছেন।
আজনাদ আল-কাওকাজ নামের ওই বিদ্রোহী গ্রুপটিতে এশিয়ার শত শত যোদ্ধাও রয়েছে। এই গ্রুপটি আল-কায়েদার সাবেক সহযোগী গোষ্ঠী ফাতেহ আল-শাম ফ্রন্টের সঙ্গে মিলিতভাবে সিরিয়ান বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করছে।
উল্লেখ্য, তুরস্কের সীমান্তবর্তী এই শহরটি বিদ্রোহীদের সর্বশেষ শক্ত অবস্থান। ২০১৫ সালে প্রদেশটির পুরো নিয়ন্ত্রণ নেয় বিদ্রোহীরা। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে সিরিয়ান বাহিনী ইদলিব প্রদেশ ও পার্শ্ববর্তী হামা প্রদেশ দখলে নেয়ার জন্য ব্যাপক লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।
সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় এই শহরে বিদ্রোহীদের ছোট একটি গ্রুপের সদর দপ্তরে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। জানিয়েছে যুক্তরাজ্য ভিত্তিক সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস।
নিহতদের মধ্যে সাতজন বেসামরিক ব্যক্তি রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
তবে কী কারণে এই বিস্ফোরণ ঘটেছে সেটি জানা যায়নি। কয়েকটি খবরে বলা হয়েছে, এটি গাড়ি বোমার বিস্ফোরণ ছিল। তবে অন্য কয়েকটি গণমাধ্যম বলছে, এটি ড্রোন হামলা ছিল।
সিরিয়ান অবজারভেটরি বলছে, উদ্ধারকারী দলগুলো হতাহতদের উদ্ধারে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তারা বলছে, এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন নিখোঁজ রয়েছেন।
আজনাদ আল-কাওকাজ নামের ওই বিদ্রোহী গ্রুপটিতে এশিয়ার শত শত যোদ্ধাও রয়েছে। এই গ্রুপটি আল-কায়েদার সাবেক সহযোগী গোষ্ঠী ফাতেহ আল-শাম ফ্রন্টের সঙ্গে মিলিতভাবে সিরিয়ান বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করছে।
উল্লেখ্য, তুরস্কের সীমান্তবর্তী এই শহরটি বিদ্রোহীদের সর্বশেষ শক্ত অবস্থান। ২০১৫ সালে প্রদেশটির পুরো নিয়ন্ত্রণ নেয় বিদ্রোহীরা। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে সিরিয়ান বাহিনী ইদলিব প্রদেশ ও পার্শ্ববর্তী হামা প্রদেশ দখলে নেয়ার জন্য ব্যাপক লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে।
No comments