তুষার চাদরে ঢাকলো সাহারা মরুভূমি
আবহাওয়া পরিবর্তনের সরাসরি প্রভাব প্রত্যক্ষ করছে বিশ্ব। সারা বিশ্বে এখন অদ্ভুত এক আবহাওয়া বিরাজ করছে। যেমন কয়েক দিন আগে প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় জবুথবু হয়ে গেছে ইউরোপ ও আমেরিকার অনেক দেশ। এমনকি চলতি বছরের শুরু থেকে প্রচণ্ড ঠাণ্ডায় যুক্তরাষ্ট্রে কমপক্ষে ২৯ জন মারাও গেছে। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়া দেখছে ভিন্ন চিত্র। কয়েকদিন আগে সেখানে তাপমাত্রা ছাড়িয়ে যায় ৪৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপর।
তবে সবচেয়ে অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছে সাহারা মরুভূমিতে। বিশ্বের অন্যতম এই উষ্ণ স্থানে তুষারপাতের ঘটনা ঘটেছে।
আইন সেফরা আলজেরিয়ার একটি মরু শহর। এটিকে ‘সাহারার প্রবেশপথ’ বলা হয়। সেখানে এ বছর বরফ পড়েছে। গেলো ৪০ বছরের মধ্যে তৃতীয়বারের মতো সেখানে তুষারপাতের ঘটনা ঘটলো। কিছু প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৫ ইঞ্চি বরফের পুরুতে ঢেকে যায় আইন সেফরা। তবে সেখানে বরফের উচ্চতা এক ইঞ্চির কম ছিল বলে আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদনে জানিয়েছে শহর কর্তৃপক্ষ।
তুষারপাতের বিষয়টা অনেকের নজরও কেড়েছে। তবে বিশ্বে এখন যে অবস্থা বিরাজ করছে তাতে কোনো কিছু খুব একটা অস্বাভাবিক নয়। কেননা এখন মরু এলাকায়ও রাতে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের নিচে নেমে যাচ্ছে। ফলে তুষারপাত আরো কয়েকদিন দেখা যাওয়াটাও অস্বাভাবিক নয়।
করিম বুচেটাটা নামের এক আলোকচিত্রী বলেছেন, ঘুম থেকে জেগে ওঠার পর তুষার দেখে আমরা সত্যিই অবাক হয়ে যাই। রোববার সারাদিন ওই বরফ জমে ছিল। বিকেল ৫টার দিকে বরফগুলো গলতে শুরু করে।
মরু অঞ্চলে সাধারণত তুষারপাতের ঘটনা দেখা যায় না। তবে গেলো বছরই একই ধরনের অভিজ্ঞতা হয়েছে আইন সেফরার। এর আগে ৩৭ বছর আগে আরো একবার তুষারপাতের স্বাদ পেয়েছিল আইন সেফরাবাসী।
তবে সবচেয়ে অদ্ভুত ঘটনা ঘটেছে সাহারা মরুভূমিতে। বিশ্বের অন্যতম এই উষ্ণ স্থানে তুষারপাতের ঘটনা ঘটেছে।
আইন সেফরা আলজেরিয়ার একটি মরু শহর। এটিকে ‘সাহারার প্রবেশপথ’ বলা হয়। সেখানে এ বছর বরফ পড়েছে। গেলো ৪০ বছরের মধ্যে তৃতীয়বারের মতো সেখানে তুষারপাতের ঘটনা ঘটলো। কিছু প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ১৫ ইঞ্চি বরফের পুরুতে ঢেকে যায় আইন সেফরা। তবে সেখানে বরফের উচ্চতা এক ইঞ্চির কম ছিল বলে আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদনে জানিয়েছে শহর কর্তৃপক্ষ।
তুষারপাতের বিষয়টা অনেকের নজরও কেড়েছে। তবে বিশ্বে এখন যে অবস্থা বিরাজ করছে তাতে কোনো কিছু খুব একটা অস্বাভাবিক নয়। কেননা এখন মরু এলাকায়ও রাতে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি ফারেনহাইটের নিচে নেমে যাচ্ছে। ফলে তুষারপাত আরো কয়েকদিন দেখা যাওয়াটাও অস্বাভাবিক নয়।
করিম বুচেটাটা নামের এক আলোকচিত্রী বলেছেন, ঘুম থেকে জেগে ওঠার পর তুষার দেখে আমরা সত্যিই অবাক হয়ে যাই। রোববার সারাদিন ওই বরফ জমে ছিল। বিকেল ৫টার দিকে বরফগুলো গলতে শুরু করে।
মরু অঞ্চলে সাধারণত তুষারপাতের ঘটনা দেখা যায় না। তবে গেলো বছরই একই ধরনের অভিজ্ঞতা হয়েছে আইন সেফরার। এর আগে ৩৭ বছর আগে আরো একবার তুষারপাতের স্বাদ পেয়েছিল আইন সেফরাবাসী।
No comments