এবার কাজটা বোলারদের
সাকিবের ২৯তম ওয়ানডে ফিফটিতে বড় স্কোর পেয়েছে বাংলাদেশ |
মিরপুর
শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে প্রথমে ব্যাটিং করে ৩০৭ রান তুলে অলআউট হয়েছে।
ভারতের বিপক্ষে এটাই বাংলাদেশের সর্বোচ্চ স্কোর। এই প্রথম ভারতের বিপক্ষে
৩০০ পার করল বাংলাদেশ। এই বছর বছর তৃতীয়বারের মতো তিন শ পার করল
বাংলাদেশ। আগের দুবার হারেনি। এবার? বাংলাদেশের পক্ষে বাজি ধরতে চাইলে ধরে
ফেলুন। পরিসংখ্যান বলছে, ভারত পরে ব্যাটিং করে ৪৬৬ ম্যাচের মধ্যে জিতেছে
২৫৩টিতেই। কিন্তু ৩০৮ কিংবা এর চেয়ে বেশি তাড়া করে জিতেছে মাত্র ১১ বার।
ইনিংসের মাঝপথে সাকিব অবশ্য বলে গেছেন ২০-২৫টি রান কম হয়ে গেছে। এতে সাকিবেরও কিছু ‘দায়’ আছে। সেট হয়েও স্লগ ওভারে উইকেট দিয়ে এসেছেন। কিন্তু বাস্তবতা বলছে, সাকিব হালটা ঠিকভাবে না ধরলে আজ হয়তো ২৩০-২৪০ রানেই অলআউট হয়ে যেত বাংলাদেশ।
তামিম-সৌম্যর ১০২ রানের উদ্বোধনী জুটিতে দারুণ শুরু পেয়েছিল মাশরাফির দল। মাঝখানে ৪৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে পথ হারিয়ে ফেলে। বৃষ্টির আগে সৌম্য আর বৃষ্টির পর ফেরেন তামিম। দুজনই ফিফটির ইনিংস দুটো টেনে নিয়ে যেতে পারেননি। এর পর লিটন দাস আর মুশফিকও দ্রুত ফিরে গেলে বিপদে পড়ে যায় বাংলাদেশ।
সেখান থেকেই সাব্বির ও নাসিরের সঙ্গে দুটো দারুণ জুটি গড়েন সাকিব। পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাওয়াশে ভূমিকাই রাখতে পারেননি। সতীর্থেরা যে ব্যাটিংয়ের সুযোগই দিচ্ছিল না! এবার সুযোগ পেতেই ঝলসে উঠলেন স্বরূপে। মূলত সাব্বিরের সঙ্গে পঞ্চম উইকেটে তাঁর ৮৫ রানের জুটিটায় ধাক্কা সামলে ওঠে বাংলাদেশ। সাকিবের ৫২, সাব্বিরের ৪১ ও নাসিরের ৩৪ রানের ইনিংস তিনটি কক্ষপথে ফেরায় বাংলাদেশকে। মাশরাফির ১৮ বলে খেলা ২১ রানের ইনিংসটা বড় ভূমিকা রাখে তিন শ পার করাতে। তবে ৫ উইকেটে ২২৯ থেকে ৩০৭ রানে অলআউট—সাকিব ঠিকই বলেছেন, আরও গোটা পঁচিশেক রান তুলতেই পারত বাংলাদেশ।
তবে সেই ঘাটতিটা পুষিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব এখন বোলারদের। ভারতের বিপক্ষে আগের তিনটি জয়েই মাশরাফির বড় ভূমিকা ছিল। দুবার তো ম্যাচ সেরাই হয়েছেন। এবার মাশরাফির নেতৃত্বে বোলারদের করতে হবে বাকি কাজটা। অনেককে চমকে দিয়ে চার পেসার নিয়ে খেলছে বাংলাদেশ। ওয়ানডে অভিষেক হচ্ছে মুস্তাফিজুর রহমানের, পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি অভিষেকে সুইংয়ে চমকে দিয়েছিলেন এই বাঁ হাতি পেসার। আজকের আবহাওয়া তাঁকে ওয়ানডেতেও চমকে দেওয়ার মঞ্চ তৈরি করে দিয়েছে।
আছেন ভারতের বিপক্ষে দুর্দান্ত অভিষেক হওয়া তাসকিনও। বিশ্বকাপের নায়ক রুবেলও ফিরছেন। আর স্পিন বিষ ঢালতে সাকিব তো আছেনই। ভারতের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ, আবার কঠিনও হয়তো নয়। সেটা অনেকটাই নির্ভর করছে বোলারদের ওপর।
সর্বশেষ ১৯ মাসে পরে ব্যাট করে ২৩ ইনিংসে একবারই তিন শ পেরিয়েছে ভারত। কিন্তু সেই ম্যাচটাও তারা জেতেনি, হয়ে গিয়েছিল ‘টাই’!
ইনিংসের মাঝপথে সাকিব অবশ্য বলে গেছেন ২০-২৫টি রান কম হয়ে গেছে। এতে সাকিবেরও কিছু ‘দায়’ আছে। সেট হয়েও স্লগ ওভারে উইকেট দিয়ে এসেছেন। কিন্তু বাস্তবতা বলছে, সাকিব হালটা ঠিকভাবে না ধরলে আজ হয়তো ২৩০-২৪০ রানেই অলআউট হয়ে যেত বাংলাদেশ।
তামিম-সৌম্যর ১০২ রানের উদ্বোধনী জুটিতে দারুণ শুরু পেয়েছিল মাশরাফির দল। মাঝখানে ৪৪ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে পথ হারিয়ে ফেলে। বৃষ্টির আগে সৌম্য আর বৃষ্টির পর ফেরেন তামিম। দুজনই ফিফটির ইনিংস দুটো টেনে নিয়ে যেতে পারেননি। এর পর লিটন দাস আর মুশফিকও দ্রুত ফিরে গেলে বিপদে পড়ে যায় বাংলাদেশ।
সেখান থেকেই সাব্বির ও নাসিরের সঙ্গে দুটো দারুণ জুটি গড়েন সাকিব। পাকিস্তানের বিপক্ষে বাংলাওয়াশে ভূমিকাই রাখতে পারেননি। সতীর্থেরা যে ব্যাটিংয়ের সুযোগই দিচ্ছিল না! এবার সুযোগ পেতেই ঝলসে উঠলেন স্বরূপে। মূলত সাব্বিরের সঙ্গে পঞ্চম উইকেটে তাঁর ৮৫ রানের জুটিটায় ধাক্কা সামলে ওঠে বাংলাদেশ। সাকিবের ৫২, সাব্বিরের ৪১ ও নাসিরের ৩৪ রানের ইনিংস তিনটি কক্ষপথে ফেরায় বাংলাদেশকে। মাশরাফির ১৮ বলে খেলা ২১ রানের ইনিংসটা বড় ভূমিকা রাখে তিন শ পার করাতে। তবে ৫ উইকেটে ২২৯ থেকে ৩০৭ রানে অলআউট—সাকিব ঠিকই বলেছেন, আরও গোটা পঁচিশেক রান তুলতেই পারত বাংলাদেশ।
তবে সেই ঘাটতিটা পুষিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব এখন বোলারদের। ভারতের বিপক্ষে আগের তিনটি জয়েই মাশরাফির বড় ভূমিকা ছিল। দুবার তো ম্যাচ সেরাই হয়েছেন। এবার মাশরাফির নেতৃত্বে বোলারদের করতে হবে বাকি কাজটা। অনেককে চমকে দিয়ে চার পেসার নিয়ে খেলছে বাংলাদেশ। ওয়ানডে অভিষেক হচ্ছে মুস্তাফিজুর রহমানের, পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি অভিষেকে সুইংয়ে চমকে দিয়েছিলেন এই বাঁ হাতি পেসার। আজকের আবহাওয়া তাঁকে ওয়ানডেতেও চমকে দেওয়ার মঞ্চ তৈরি করে দিয়েছে।
আছেন ভারতের বিপক্ষে দুর্দান্ত অভিষেক হওয়া তাসকিনও। বিশ্বকাপের নায়ক রুবেলও ফিরছেন। আর স্পিন বিষ ঢালতে সাকিব তো আছেনই। ভারতের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ, আবার কঠিনও হয়তো নয়। সেটা অনেকটাই নির্ভর করছে বোলারদের ওপর।
সর্বশেষ ১৯ মাসে পরে ব্যাট করে ২৩ ইনিংসে একবারই তিন শ পেরিয়েছে ভারত। কিন্তু সেই ম্যাচটাও তারা জেতেনি, হয়ে গিয়েছিল ‘টাই’!
No comments