বাড়তি কিছু...
বিশ্বজিৎ নামের বিভ্রাট
ক্যাটওয়াক, নাচ আর কথামালার ফাঁকে দর্শকদের ইতিউতি। কখন আসবেন? কখন গাইবেন শিল্পী কুমার বিশ্বজিৎ? এ রকম গুঞ্জন। অবশেষে উপস্থাপক ইমতু গান গাওয়ার জন্য মঞ্চে ডাকলেন বিশ্বজিৎ চৌধুরীকে। দর্শকেরা দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে গেলেন। নাম ভুল করল নাকি। কিন্তু না। মঞ্চে এলেন প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক বিশ্বজিৎ চৌধুরী। তিনি এসে শোনালেন বিশ্বজিৎ নামের বিভ্রাটের গল্প। বললেন, ‘এই মানুষটিকে আমি সব সময় ঈর্ষা করি। আমরা নামে এক। কিন্তু খ্যাতিতে তিনি আমার থেকে অনেক এগিয়ে।’
ক্যাটওয়াক, নাচ আর কথামালার ফাঁকে দর্শকদের ইতিউতি। কখন আসবেন? কখন গাইবেন শিল্পী কুমার বিশ্বজিৎ? এ রকম গুঞ্জন। অবশেষে উপস্থাপক ইমতু গান গাওয়ার জন্য মঞ্চে ডাকলেন বিশ্বজিৎ চৌধুরীকে। দর্শকেরা দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে গেলেন। নাম ভুল করল নাকি। কিন্তু না। মঞ্চে এলেন প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক বিশ্বজিৎ চৌধুরী। তিনি এসে শোনালেন বিশ্বজিৎ নামের বিভ্রাটের গল্প। বললেন, ‘এই মানুষটিকে আমি সব সময় ঈর্ষা করি। আমরা নামে এক। কিন্তু খ্যাতিতে তিনি আমার থেকে অনেক এগিয়ে।’
শাড়ি ক বিভাগে কিউ |
শাড়ি খ বিভাগে কিউ |
শব্দযন্ত্রে বেজে ওঠে গান—‘মনেরও বাগানে ফুটিল ফুল রে, রসিক ভ্রমর আইল না’। গানের সুরে সুরে পালকি চড়ে মঞ্চে প্রবেশ করে গ্রামীণ বধূ। আবার কারও হাতে একতারা। নৃত্যশিল্পীদের এই পরিবেশনা ক্ষণিকের জন্য হলেও পাঁচতারকা হোটেলের মিলনায়তনে সৃষ্টি হয় গ্রামীণ আবহ।
জ্ঞানী মডেলক্যাটওয়াকের ফাঁকে ফাঁকে চলছে নানা আয়োজন। এরই মধ্যে উপস্থাপকের ডাকে মঞ্চে আসেন চট্টগ্রামের মডেল মীম। এসেই চঞ্চল উপস্থাপক ইমতুর প্রশ্নের জেরার মুখে পড়তে হয় তাঁকে। তাঁর প্রতি ছুটতে থাকে একের পর এক বিশাল সব প্রশ্ন। কিন্তু উত্তর—হ্যঁা, হু। এই এক-দুই শব্দের উত্তর দীর্ঘ করার প্রাণান্তকর চেষ্টা করতে থাকেন উপস্থাপক। কিন্তু মডেল অনড়। শেষ পর্যন্ত কী আর করা! মডেলের উপাধি ‘জ্ঞানী’।তখন চলছে কথামালা। বক্তব্য দিচ্ছিলেন প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান। তাঁর পাশে পৃষ্ঠপোষক প্রতিষ্ঠান ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দিলীপ কুমার আগরওয়ালা ও সহপৃষ্ঠপোষক রিজেন্ট এয়ারওয়েজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাশরুফ হাবিব। মঞ্চের পাশের আসনে বসে অনুষ্ঠান উপভোগ করছিলেন চট্টগ্রামের খ্যাতনামা ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সানশাইন গ্রামার স্কুল অ্যান্ড কলেজের অধ্যক্ষ সাফিয়া গাজী রহমান। হঠাৎ তাঁকে মঞ্চে আমন্ত্রণ জানান প্রথম আলোর সম্পাদক। অনুরোধ করেন কিছু বলার জন্য। কথা বলতে গিয়ে আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন এই শিক্ষাবিদ। তিনি বলেন, ‘আজ আমার গর্বের দিন। মঞ্চে রয়েছে আমার ছাত্র মাশরুফ।’ প্রিয় ছাত্রের মাথায় স্নেহের পরশ বুলিয়ে দেন এই শিক্ষিকা। এ সময় অধ্যক্ষ ও ছাত্রকে সবার সামনে একসঙ্গে ক্যাটওয়াক করার অনুরোধ জানান মতিউর রহমান। সম্পাদকের অনুরোধে সাড়া দিয়ে র্যা ম্পে হাঁটেন দুজনই। গ্রন্থনা:
ছাত্র-শিক্ষিকার ক্যাটওয়াক
সুজন ঘোষ
সুজন ঘোষ
No comments