মাছ শিকারে পদ্মার সংযোগ খালে বেড়া
ফরিদপুরের সদর উপজেলার নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নের কবিরপুর খালে প্রায় দেড় মাস ধরে বাঁশ ও জালের বেড়া দিয়ে মাছ শিকার করা হচ্ছে l প্রথম আলো |
ফরিদপুর
সদর উপজেলায় পদ্মা নদীর দুটি শাখার সংযোগস্থল কবিরপুর খালে প্রায় দেড়
মাস ধরে বাঁশ ও জালের বেড়া দিয়ে মাছ শিকার করা হচ্ছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, প্রায় ৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য ও ৮০ ফুট প্রস্থের এই খালটি নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নের মনসুরাবাদ থেকে শুরু হয়ে কবিরপুরে এসে শেষ হয়েছে।
এ সংযোগখালের কবিরপুর অংশে খালের এক পাশে ছয় থেকে আট ফুট জায়গা নৌকা চলাচলের জন্য ফাঁকা রাখা হয়েছে। বাকি জায়গাজুড়ে বাঁশের মধ্যে জাল দিয়ে ফাঁদ পেতে মাছ শিকার করা হচ্ছে। এভাবে মাছ শিকারের কাজে নিয়োজিত আছেন পাবনার বেড়া উপজেলার জয়নগর গ্রামের তিন জেলে নূর হোসেন, আমিনুর রহমান ও রেজাউল।
নূর হোসেন, আমিনুর ও রেজাউল জানান, গত ৮ মে থেকে তাঁরা এভাবে নদীতে ফাঁদ পেতে মাছ শিকার করছেন। নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আসমত আলীর ডাঙ্গি গ্রামের ফাকের মিয়ার সহায়তায় ও তত্ত্বাবধানে মাছ শিকার করা হচ্ছে।
কাবরপুর এলাকার ট্রলারচালক সুরুজ খাঁ ও ফাকেরহাট এলাকার আইয়ুব খাঁ অভিযোগ করেন, খালের বেশির ভাগ জায়গা দখল করে নেওয়ায় চলাচলে খুব সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। অত্যন্ত ধীরগতিতে ট্রলার চালিয়ে ওই এলাকা পার হতে হয়।
স্থানীয় জেলে জালাল ব্যাপারী ও মনসুরাবাদের পরান ফকির বলেন, তাঁদের খালে মাছ ধরতে দেওয়া হচ্ছে না। ধরতে গেলেও ধাওয়া খেতে হচ্ছে। মাছ ধরতে না পেরে বিপদে আছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে ফাকের মিয়া বলেন, ‘আমি জেলেদের দিয়ে মাছ ধরার ফাঁদ বসাইনি। জেলেরা নিজেদের নিরাপত্তার জন্য আমার নাম ব্যবহার করে। আমি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও যুক্ত নই।’
নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মোস্তফা হোসেন বলেন, সংযোগ খালে ফাঁদ পেতে মাছ শিকার করাচ্ছেন ফাকের মিয়া। এভাবে ফাঁদ পেতে মাছ ধরায় নৌকা স্বাভাবিকভাবে যাতায়াত করতে পারছে না। প্রতিনিয়ত ডিমওয়ালা মাছ ধরা হচ্ছে।
নর্থ চ্যানেল ইউপির চেয়ারম্যান মো. মোস্তাকুজ্জামান বলেন, ‘খালে জালের ফাঁদ পেতে মাছ ধরার বিষয়টি আমার জানা ছিল না। সরেজমিনে পরিদর্শন করে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেব।’
সরেজমিনে দেখা যায়, প্রায় ৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্য ও ৮০ ফুট প্রস্থের এই খালটি নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নের মনসুরাবাদ থেকে শুরু হয়ে কবিরপুরে এসে শেষ হয়েছে।
এ সংযোগখালের কবিরপুর অংশে খালের এক পাশে ছয় থেকে আট ফুট জায়গা নৌকা চলাচলের জন্য ফাঁকা রাখা হয়েছে। বাকি জায়গাজুড়ে বাঁশের মধ্যে জাল দিয়ে ফাঁদ পেতে মাছ শিকার করা হচ্ছে। এভাবে মাছ শিকারের কাজে নিয়োজিত আছেন পাবনার বেড়া উপজেলার জয়নগর গ্রামের তিন জেলে নূর হোসেন, আমিনুর রহমান ও রেজাউল।
নূর হোসেন, আমিনুর ও রেজাউল জানান, গত ৮ মে থেকে তাঁরা এভাবে নদীতে ফাঁদ পেতে মাছ শিকার করছেন। নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা আসমত আলীর ডাঙ্গি গ্রামের ফাকের মিয়ার সহায়তায় ও তত্ত্বাবধানে মাছ শিকার করা হচ্ছে।
কাবরপুর এলাকার ট্রলারচালক সুরুজ খাঁ ও ফাকেরহাট এলাকার আইয়ুব খাঁ অভিযোগ করেন, খালের বেশির ভাগ জায়গা দখল করে নেওয়ায় চলাচলে খুব সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। অত্যন্ত ধীরগতিতে ট্রলার চালিয়ে ওই এলাকা পার হতে হয়।
স্থানীয় জেলে জালাল ব্যাপারী ও মনসুরাবাদের পরান ফকির বলেন, তাঁদের খালে মাছ ধরতে দেওয়া হচ্ছে না। ধরতে গেলেও ধাওয়া খেতে হচ্ছে। মাছ ধরতে না পেরে বিপদে আছেন তাঁরা।
এ বিষয়ে ফাকের মিয়া বলেন, ‘আমি জেলেদের দিয়ে মাছ ধরার ফাঁদ বসাইনি। জেলেরা নিজেদের নিরাপত্তার জন্য আমার নাম ব্যবহার করে। আমি কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও যুক্ত নই।’
নর্থ চ্যানেল ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য মোস্তফা হোসেন বলেন, সংযোগ খালে ফাঁদ পেতে মাছ শিকার করাচ্ছেন ফাকের মিয়া। এভাবে ফাঁদ পেতে মাছ ধরায় নৌকা স্বাভাবিকভাবে যাতায়াত করতে পারছে না। প্রতিনিয়ত ডিমওয়ালা মাছ ধরা হচ্ছে।
নর্থ চ্যানেল ইউপির চেয়ারম্যান মো. মোস্তাকুজ্জামান বলেন, ‘খালে জালের ফাঁদ পেতে মাছ ধরার বিষয়টি আমার জানা ছিল না। সরেজমিনে পরিদর্শন করে এ ব্যাপারে ব্যবস্থা নেব।’
No comments