মালয়েশিয়া সীমান্তে ১৩৯ কবরের সন্ধান
মালয়েশিয়ায়
সন্দেহভাজন বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গা অভিবাসীদের ১৩৯টি কবরের সন্ধান পাওয়া
গেছে। এ ছাড়া নির্যাতনের কাজে ব্যবহৃত উপকরণসহ পাওয়া গেছে মানব
পাচারকারীদের ২৮টি বন্দিশিবির। খবর বিবিসি, এএফপি ও রয়টার্সের।
গতকাল সোমবার মালয়েশিয়ার পুলিশপ্রধান ওই তথ্য জানান। এর আগের দিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বরাত দিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে ৩০টি গণকবর, এগুলোর একটি থেকে প্রায় ১০০ জনের মৃতদেহ ও ১৭টি বন্দিশিবির পাওয়ার খবর প্রকাশিত হয়।
সমুদ্রপথে অবৈধভাবে অভিবাসী হয়ে যাওয়া বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে মুক্তিপণ আদায়ে পাচারকারীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ রুট হয়ে উঠেছে থাইল্যান্ডের দক্ষিণের গভীর জঙ্গল ও পার্শ্ববর্তী মালয়েশিয়ার উত্তরাঞ্চল। সম্প্রতি থাইল্যান্ডে পাচারকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হলে আবিষ্কৃত হয় একটি গণকবর ও কিছু বন্দিশিবির। এরই ধারাবাহিকতায় মালয়েশিয়াতেও চলছে অভিযান। এই অভিযানের মধ্যেই মিলল এসব কবর ও বন্দিশিবির।
থাইল্যান্ড সীমান্ত-সংলগ্ন মালয়েশিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় পারলিস প্রদেশে আবিষ্কৃত এসব কবর ও বন্দিশিবিরের ব্যাপারে গতকাল সংবাদ সম্মেলন করেন দেশটির পুলিশপ্রধান খালিদ আবু বকর। এ সময় তিনি বলেন, ‘এটা খুবই কষ্টকর দৃশ্য...আমাদের জন্য, এমনকি চিন্তাশীল যে কারও জন্য। আমরা ১৩৯টি কবর পেয়েছি।’
আবু বকর বলেন, এসব কবরে ঠিক কত মানুষকে মাটিচাপা দেওয়া হয়েছে, তা স্পষ্ট নয়। তবে এর অনেকগুলোতেই একাধিক ব্যক্তির মরদেহ থাকতে পারে বলে তাঁদের ধারণা। এ ছাড়া থাই সীমান্তের কাছে অনেক অগভীর কবরও এর আগে চিহ্নিত হয়েছে। এসব কবরে সমুদ্রপথে থাইল্যান্ড হয়ে মালয়েশিয়ার পথে রওনা হওয়া শত শত বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গার মরদেহ রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আবু বকর আরও বলেন, ‘এ ব্যাপারে আমরা প্রতিবেশী থাইল্যান্ডের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছি। যারা এ কাজ করেছে, আমরা তাদের খুঁজে বের করব। এই নিষ্ঠুরতায় আমরা মর্মাহত।’
মালয়েশিয়ায় ২৮ বন্দিশিবিরের সন্ধানও মিলেছে জানিয়ে আবু বকর বলেন, বৃহত্তম শিবিরটিতে প্রায় ৩০০ লোককে আটকে রাখা হয়ে থাকতে পারে। আরেকটির ধারণক্ষমতা ১০০ জনের মতো। বাকিগুলোর ২০ জনের মতো।
পুলিশপ্রধান জানান, থাইল্যান্ড সীমান্তের ৩০ মাইলের মধ্যে পরিত্যক্ত বন্দিশিবিরগুলোতে সন্ধান পাওয়া যায় কবরগুলো। ১১ মে অভিযান শুরুর পর এ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে মিলেছে এগুলো। ১ মে থাইল্যান্ডের সংখলা প্রদেশের গভীর জঙ্গলের যে স্থানে গণকবর থেকে ২৬ জনের দেহাবশেষ উদ্ধার করা হয়, মালয়েশিয়ায় আবিষ্কৃত কবরগুলোর কয়েকটি এর মাত্র ১০০ মিটার বা নিকট দূরত্বে অবস্থিত।
আবু বকর জানান, শিবিরগুলোর কাছাকাছি জায়গায় পাওয়া গেছে গুলির খোসা ও নির্যাতনে ব্যবহৃত উপকরণ। কিছু কবরের কাছে পাওয়া গেছে ধাতব শেকল।
গতকাল সোমবার মালয়েশিয়ার পুলিশপ্রধান ওই তথ্য জানান। এর আগের দিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বরাত দিয়ে বিভিন্ন গণমাধ্যমে ৩০টি গণকবর, এগুলোর একটি থেকে প্রায় ১০০ জনের মৃতদেহ ও ১৭টি বন্দিশিবির পাওয়ার খবর প্রকাশিত হয়।
সমুদ্রপথে অবৈধভাবে অভিবাসী হয়ে যাওয়া বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে মুক্তিপণ আদায়ে পাচারকারীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ রুট হয়ে উঠেছে থাইল্যান্ডের দক্ষিণের গভীর জঙ্গল ও পার্শ্ববর্তী মালয়েশিয়ার উত্তরাঞ্চল। সম্প্রতি থাইল্যান্ডে পাচারকারীদের বিরুদ্ধে অভিযান শুরু হলে আবিষ্কৃত হয় একটি গণকবর ও কিছু বন্দিশিবির। এরই ধারাবাহিকতায় মালয়েশিয়াতেও চলছে অভিযান। এই অভিযানের মধ্যেই মিলল এসব কবর ও বন্দিশিবির।
থাইল্যান্ড সীমান্ত-সংলগ্ন মালয়েশিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় পারলিস প্রদেশে আবিষ্কৃত এসব কবর ও বন্দিশিবিরের ব্যাপারে গতকাল সংবাদ সম্মেলন করেন দেশটির পুলিশপ্রধান খালিদ আবু বকর। এ সময় তিনি বলেন, ‘এটা খুবই কষ্টকর দৃশ্য...আমাদের জন্য, এমনকি চিন্তাশীল যে কারও জন্য। আমরা ১৩৯টি কবর পেয়েছি।’
আবু বকর বলেন, এসব কবরে ঠিক কত মানুষকে মাটিচাপা দেওয়া হয়েছে, তা স্পষ্ট নয়। তবে এর অনেকগুলোতেই একাধিক ব্যক্তির মরদেহ থাকতে পারে বলে তাঁদের ধারণা। এ ছাড়া থাই সীমান্তের কাছে অনেক অগভীর কবরও এর আগে চিহ্নিত হয়েছে। এসব কবরে সমুদ্রপথে থাইল্যান্ড হয়ে মালয়েশিয়ার পথে রওনা হওয়া শত শত বাংলাদেশি ও রোহিঙ্গার মরদেহ রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
আবু বকর আরও বলেন, ‘এ ব্যাপারে আমরা প্রতিবেশী থাইল্যান্ডের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছি। যারা এ কাজ করেছে, আমরা তাদের খুঁজে বের করব। এই নিষ্ঠুরতায় আমরা মর্মাহত।’
মালয়েশিয়ায় ২৮ বন্দিশিবিরের সন্ধানও মিলেছে জানিয়ে আবু বকর বলেন, বৃহত্তম শিবিরটিতে প্রায় ৩০০ লোককে আটকে রাখা হয়ে থাকতে পারে। আরেকটির ধারণক্ষমতা ১০০ জনের মতো। বাকিগুলোর ২০ জনের মতো।
পুলিশপ্রধান জানান, থাইল্যান্ড সীমান্তের ৩০ মাইলের মধ্যে পরিত্যক্ত বন্দিশিবিরগুলোতে সন্ধান পাওয়া যায় কবরগুলো। ১১ মে অভিযান শুরুর পর এ পর্যন্ত সময়ের মধ্যে মিলেছে এগুলো। ১ মে থাইল্যান্ডের সংখলা প্রদেশের গভীর জঙ্গলের যে স্থানে গণকবর থেকে ২৬ জনের দেহাবশেষ উদ্ধার করা হয়, মালয়েশিয়ায় আবিষ্কৃত কবরগুলোর কয়েকটি এর মাত্র ১০০ মিটার বা নিকট দূরত্বে অবস্থিত।
আবু বকর জানান, শিবিরগুলোর কাছাকাছি জায়গায় পাওয়া গেছে গুলির খোসা ও নির্যাতনে ব্যবহৃত উপকরণ। কিছু কবরের কাছে পাওয়া গেছে ধাতব শেকল।
সাংবাদিকদের
কাছে মালয়েশিয়ার পুলিশের দেখানো কিছু ছবিতে দেখা যায়, গহিন জঙ্গলে গাছ
কেটে তৈরি করা হয়েছে ফাঁকা স্থান। সেখানেই কাঠের সাহায্যে কুঁড়েঘরের মতো
করে বানানো হয়েছে এসব বন্দিশিবির।
বন্দিশিবিরগুলোর স্থানে বসানো একটি পুলিশ ফাঁড়িতে গতকাল সকালে কবর খুঁড়ে প্রথম এক ব্যক্তির পচে যাওয়া দেহাবশেষ আনা হয়। পাদাং বেসার এলাকার পুলিশ কর্মকর্তা রিজানি চে ইসমাইল বলেন, এই ব্যক্তির দেহাবশেষের মধ্যে ছিল কেবল হাড়গোড় ও খানিকটা কাপড়। তাঁর মৃত্যুর কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
ব্যাংকক থেকে বিবিসির সংবাদদাতা জোনাথন হেড বলেন, মালয়েশিয়ার যেসব স্থানে পাচারকারীদের বন্দিশিবিরগুলো রয়েছে, সেখানে সেনা ও পুলিশ সদস্যদের ব্যাপক উপস্থিতির পরও এমন ঘটনাগুলো কীভাবে ঘটল এবং কর্তৃপক্ষ কেন এসব অভিবাসনপ্রত্যাশী মানুষদের জীবন রক্ষায় আগেই কোনো ব্যবস্থা নেয়নি, সে প্রশ্নটিই এখন মুখ্য হয়ে উঠছে।
মালয়েশীয় প্রধানমন্ত্রীর উদ্বেগ: মালয়েশিয়ায় কবর ও বন্দিশিবিরের সন্ধান পাওয়ায় ভীষণ উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক। এক বার্তায় নাজিব বলেন, মালয়েশিয়ার মাটিতে কার্যত পাচারের শিকার হওয়া ব্যক্তিদের এসব কবর মেলায় তিনি গভীর উদ্বিগ্ন। এ উদ্বেগ প্রকাশের পাশাপাশি জড়িত ব্যক্তিদের ধরার অঙ্গীকার করেন তিনি।
থাইল্যান্ডে আর ‘ঘাঁটি নেই’: কবর ও বন্দিশিবির নিয়ে মালয়েশিয়া সরকারের আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পেশ করার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে থাই পুলিশ দাবি করেছে, তারা তাদের দেশের দক্ষিণে মানব পাচারকারীদের সব ঘাঁটি নির্মূল করেছে। এক মাস ধরে অভিযানের পর সেখানে আর কোনো ঘাঁটির অস্তিত্ব নেই।
কিন্তু থাইল্যান্ড এ দাবি করলেও সাগরে ভাসমান অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নিয়ে সৃষ্ট সংকটের এখনো সুরাহা হয়নি। জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর গত শুক্রবার বলেছে, আন্দামান সাগরে আনুমানিক সাড়ে তিন হাজার অভিবাসনপ্রত্যাশী এখনো বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে ভেসে চলেছেন।
সরকারের উদাসীনতার অভিযোগ: কুয়ালালামপুরে শরণার্থীদের অধিকারবিষয়ক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ক্যারাম এশিয়ার সমন্বয়কারী হারুন অর রশিদ বলেন, মালয়েশিয়া ও এর বাইরে বহু মানুষের কাছে এ গণকবরের সন্ধান বিস্ময় তৈরি করলেও তাঁদের প্রতিষ্ঠান অনেক আগে থেকেই পাচারের এ রুটটি নিয়ে কর্তৃপক্ষকে সাবধান করে আসছিল।
বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গতকাল হারুন অর রশিদ বলেন, ‘এ রুট গত ২০ বছরের পুরোনো। গণকবরের সন্ধান কর্তৃপক্ষের কাছে নতুন ঘটনা হলেও এ ব্যাপারে সন্দেহ আমরা আগেই করেছি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও জড়িত পাচারকারী চক্রের সঙ্গে। আমরা বারবার সংশ্লিষ্ট সরকারকে বলেছি। থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, বাংলাদেশ—কেউই কিছু করছে না। এর বড় কারণ দেশগুলোতে আইনের শাসন নেই। তিনটি দেশেই দুর্নীতির পরিমাণ বেশি।’
বন্দিশিবিরগুলোর স্থানে বসানো একটি পুলিশ ফাঁড়িতে গতকাল সকালে কবর খুঁড়ে প্রথম এক ব্যক্তির পচে যাওয়া দেহাবশেষ আনা হয়। পাদাং বেসার এলাকার পুলিশ কর্মকর্তা রিজানি চে ইসমাইল বলেন, এই ব্যক্তির দেহাবশেষের মধ্যে ছিল কেবল হাড়গোড় ও খানিকটা কাপড়। তাঁর মৃত্যুর কারণ তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি।
ব্যাংকক থেকে বিবিসির সংবাদদাতা জোনাথন হেড বলেন, মালয়েশিয়ার যেসব স্থানে পাচারকারীদের বন্দিশিবিরগুলো রয়েছে, সেখানে সেনা ও পুলিশ সদস্যদের ব্যাপক উপস্থিতির পরও এমন ঘটনাগুলো কীভাবে ঘটল এবং কর্তৃপক্ষ কেন এসব অভিবাসনপ্রত্যাশী মানুষদের জীবন রক্ষায় আগেই কোনো ব্যবস্থা নেয়নি, সে প্রশ্নটিই এখন মুখ্য হয়ে উঠছে।
মালয়েশীয় প্রধানমন্ত্রীর উদ্বেগ: মালয়েশিয়ায় কবর ও বন্দিশিবিরের সন্ধান পাওয়ায় ভীষণ উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী নাজিব রাজাক। এক বার্তায় নাজিব বলেন, মালয়েশিয়ার মাটিতে কার্যত পাচারের শিকার হওয়া ব্যক্তিদের এসব কবর মেলায় তিনি গভীর উদ্বিগ্ন। এ উদ্বেগ প্রকাশের পাশাপাশি জড়িত ব্যক্তিদের ধরার অঙ্গীকার করেন তিনি।
থাইল্যান্ডে আর ‘ঘাঁটি নেই’: কবর ও বন্দিশিবির নিয়ে মালয়েশিয়া সরকারের আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পেশ করার কয়েক ঘণ্টার মধ্যে থাই পুলিশ দাবি করেছে, তারা তাদের দেশের দক্ষিণে মানব পাচারকারীদের সব ঘাঁটি নির্মূল করেছে। এক মাস ধরে অভিযানের পর সেখানে আর কোনো ঘাঁটির অস্তিত্ব নেই।
কিন্তু থাইল্যান্ড এ দাবি করলেও সাগরে ভাসমান অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নিয়ে সৃষ্ট সংকটের এখনো সুরাহা হয়নি। জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনএইচসিআর গত শুক্রবার বলেছে, আন্দামান সাগরে আনুমানিক সাড়ে তিন হাজার অভিবাসনপ্রত্যাশী এখনো বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে ভেসে চলেছেন।
সরকারের উদাসীনতার অভিযোগ: কুয়ালালামপুরে শরণার্থীদের অধিকারবিষয়ক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ক্যারাম এশিয়ার সমন্বয়কারী হারুন অর রশিদ বলেন, মালয়েশিয়া ও এর বাইরে বহু মানুষের কাছে এ গণকবরের সন্ধান বিস্ময় তৈরি করলেও তাঁদের প্রতিষ্ঠান অনেক আগে থেকেই পাচারের এ রুটটি নিয়ে কর্তৃপক্ষকে সাবধান করে আসছিল।
বিবিসি বাংলাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে গতকাল হারুন অর রশিদ বলেন, ‘এ রুট গত ২০ বছরের পুরোনো। গণকবরের সন্ধান কর্তৃপক্ষের কাছে নতুন ঘটনা হলেও এ ব্যাপারে সন্দেহ আমরা আগেই করেছি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীও জড়িত পাচারকারী চক্রের সঙ্গে। আমরা বারবার সংশ্লিষ্ট সরকারকে বলেছি। থাইল্যান্ড, মালয়েশিয়া, বাংলাদেশ—কেউই কিছু করছে না। এর বড় কারণ দেশগুলোতে আইনের শাসন নেই। তিনটি দেশেই দুর্নীতির পরিমাণ বেশি।’
No comments