বালু ফেলে হোটেল সুন্দরবনকে রক্ষার চেষ্টা
সুন্দরবন হোটেল ঘেঁষে নির্মাণাধীন একটি ভবনের জন্য করা পাইলিংয়ের গর্তে হোটেলের সীমানা প্রাচীর ও সড়কের একাংশ আজ বুধবার সকালে ধসে পড়ে। এতে হোটেলটি ঝুঁকির মুখে পড়ে। ছবি: ইমরান আহম্মেদ |
রাজধানীর
কারওয়ান বাজারের কাছে সুন্দরবন হোটেলের পাশের দেবে যাওয়া সড়ক ও আশপাশের
স্থানে বালু ফেলা হচ্ছে। বিকেল সাড়ে পাঁচটা পর্যন্ত সেখানে ট্রাকে করে বালু
এনে ফেলতে দেখা যায়। এর মাধ্যমে হোটেল ভবনটিকে ধসের হাত থেকে বাঁচানো যাবে
বলে আশা করা হচ্ছে।
সেখানে উপস্থিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী বলেছেন, এতে আরও দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
আজ বুধবার সকালে সুন্দরবন হোটেলের পাশে নির্মাণাধীন ভবনের জন্য খোঁড়া গর্তের কারণে পাশের একটি রাস্তা পুরোপুরি দেবে যায়। এর ফলে সুন্দরবন হোটেলের সীমানাপ্রাচীর ও বীর উত্তম সি আর দত্ত সড়কের একাংশও ধসে পড়ে। এ নিয়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে হোটেলটিতে আসা অতিথি ও অন্যান্যদেরও সরিয়ে নেওয়া হয়।
বিকেল চারটার দিকে দেবে যাওয়া সীমানাপ্রাচীর সংলগ্ন সুন্দরবন হোটেলের বেসমেন্টের কিছুটা ভেঙে পড়ে। তবে ভবনটির মূল পিলারগুলোর কিছু হয়নি। এ ছাড়া দুপুরের পর ধসে যাওয়া স্থানগুলোতে বস্তায় ভরে বালু ফেলা হলেও দুপুরের পর থেকে ট্রাকভর্তি বালু এনে সরাসরি ফেলা হচ্ছে।
দুপুর আড়াইটার দিকে দুর্ঘটনাকবলিত এলাকা পরিদর্শন করতে এসেছিলেন ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আনসার আলী খান ও প্রধান প্রকৌশলী মো. হাবিবুর রহমান।
এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ডিএসসিসির প্রধান প্রকৌশলী হাবিবুর রহমান বলেন, বর্তমান পরিস্থিতি থেকে তাঁদের মনে হচ্ছে না যে হোটেল ভবনটি ধসে পড়তে পারে। দেবে যাওয়া অংশে দ্রুত বালু ফেলার কাজ চলছে। অতীত অভিজ্ঞতা দেখে বলা যায়, এতে আশপাশের রাস্তা ও ভবনকে রক্ষা করা যাবে।
ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আনসার আলী খান সাংবাদিকদের বলেন, দুর্ঘটনার কারণ সম্বন্ধে এখনো নিশ্চিত করে কিছু বলা যাবে না। তবে বর্ষার সময় মাটি সাধারণত নাজুক অবস্থায় থাকে। ফলে সে সময় পাইলিংয়ের কাজ করলে অনেক সময় দুর্ঘটনার সম্ভাবনা থাকে। তাই এ সময় ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে সতর্কতামূলক কী ব্যবস্থা নেওয়া যায় তাঁরা সেটি ভেবে দেখবেন।
এদিকে দুপুরের দিকে সুন্দরবনের হোটেলের পানি ও গ্যাসের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়।
সেখানে উপস্থিত ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী বলেছেন, এতে আরও দুর্ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা থেকে রক্ষা পাওয়া যাবে।
আজ বুধবার সকালে সুন্দরবন হোটেলের পাশে নির্মাণাধীন ভবনের জন্য খোঁড়া গর্তের কারণে পাশের একটি রাস্তা পুরোপুরি দেবে যায়। এর ফলে সুন্দরবন হোটেলের সীমানাপ্রাচীর ও বীর উত্তম সি আর দত্ত সড়কের একাংশও ধসে পড়ে। এ নিয়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়লে হোটেলটিতে আসা অতিথি ও অন্যান্যদেরও সরিয়ে নেওয়া হয়।
বিকেল চারটার দিকে দেবে যাওয়া সীমানাপ্রাচীর সংলগ্ন সুন্দরবন হোটেলের বেসমেন্টের কিছুটা ভেঙে পড়ে। তবে ভবনটির মূল পিলারগুলোর কিছু হয়নি। এ ছাড়া দুপুরের পর ধসে যাওয়া স্থানগুলোতে বস্তায় ভরে বালু ফেলা হলেও দুপুরের পর থেকে ট্রাকভর্তি বালু এনে সরাসরি ফেলা হচ্ছে।
দুপুর আড়াইটার দিকে দুর্ঘটনাকবলিত এলাকা পরিদর্শন করতে এসেছিলেন ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আনসার আলী খান ও প্রধান প্রকৌশলী মো. হাবিবুর রহমান।
এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ডিএসসিসির প্রধান প্রকৌশলী হাবিবুর রহমান বলেন, বর্তমান পরিস্থিতি থেকে তাঁদের মনে হচ্ছে না যে হোটেল ভবনটি ধসে পড়তে পারে। দেবে যাওয়া অংশে দ্রুত বালু ফেলার কাজ চলছে। অতীত অভিজ্ঞতা দেখে বলা যায়, এতে আশপাশের রাস্তা ও ভবনকে রক্ষা করা যাবে।
ডিএসসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আনসার আলী খান সাংবাদিকদের বলেন, দুর্ঘটনার কারণ সম্বন্ধে এখনো নিশ্চিত করে কিছু বলা যাবে না। তবে বর্ষার সময় মাটি সাধারণত নাজুক অবস্থায় থাকে। ফলে সে সময় পাইলিংয়ের কাজ করলে অনেক সময় দুর্ঘটনার সম্ভাবনা থাকে। তাই এ সময় ভবন নির্মাণের ক্ষেত্রে সতর্কতামূলক কী ব্যবস্থা নেওয়া যায় তাঁরা সেটি ভেবে দেখবেন।
এদিকে দুপুরের দিকে সুন্দরবনের হোটেলের পানি ও গ্যাসের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়।
No comments