মুশফিকের ১০ বছর
দেখতে
দেখতে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ১০ বছর কেটে গেল মুশফিকুর রহিমের। ১০ বছর আগে
লর্ডসে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়েছিল বাংলাদেশের বর্তমান
টেস্ট অধিনায়কের। মঙ্গলবার আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের এক দশক পূর্তি উপলক্ষে
মুশফিক তার ফেসবুক পেজে একটি ভিডিও প্রকাশ করেন। সেখানে তিনি বলেন, ‘আজকের
এই দিনে বাংলাদেশের হয়ে আমার অভিষেক হয়েছিল ১০ বছর আগে। চেষ্টা করেছি ভালো
কিছু করার। বাবা-মা, ভাই-বোন, পরিবারের অন্য সবাইকে আমার সঙ্গে থাকার জন্য
ধন্যবাদ। বিশেষ ধন্যবাদ জানাই আমার বন্ধুদের। বগুড়া জিলা স্কুল, বিকেএসপি,
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের বন্ধুদের ধন্যবাদ জানাই। আমার
শিক্ষকদের-কোচদের ধন্যবাদ জানাই। আর সবচেয়ে বেশি ধন্যবাদ জানাই বাংলাদেশের
মানুষদের, যারা আমার এবং দলের পাশে ছিলেন। এভাবেই আমাদের সমর্থন করতে
থাকুন, ইনশাআল্লাহ আমরা এর প্রতিদান দেয়ার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ।’ নিজের
যোগ্যতা ও প্রতিভার প্রমাণ দিয়ে ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে জাতীয় দলের অধিনায়ক
নির্বাচিত হন মুশফিক। টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরিয়ান তিনি।
২০০৫ সালের ২৬ মে ইংল্যান্ড সফরে মুশফিক প্রথমবারের মতো জাতীয় দলে সুযোগ পান। ইংল্যান্ডের মাটিতে এটাই ছিল বাংলাদেশের প্রথম সফর। প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে মুশফিক পরিবেশের সঙ্গে ধাতস্থ হয়ে নেন। প্রস্তুতি ম্যাচে সাসেক্সের বিপক্ষে ৬৩ রানের ইনিংস খেলেন মুশফিক। নটিংহাম্পশায়ারের বিপক্ষে অপরাজিত ১১৫ রানের ঝকঝকে একটি ইনিংস উপহার দেন। ফলে লর্ডসে সিরিজের প্রথম টেস্টে তিনি স্পেশালিস্ট ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে জায়গা করে নেন। তরুণ মুশফিক প্রথম ইনিংসে মাত্র ১৯ রানেই সাজঘরে ফিরে যান। দ্বিতীয় ইনিংসে আউট হন তিন রানে। ইনজুরির কবলে পড়ায় সিরিজের বাকি ম্যাচগুলো তার আর খেলা হয়নি।
২০০৬ সালে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে মুশফিক বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দেন। মুশফিকের নেতৃত্বে টাইগাররা কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত যায়। একই বছর জিম্বাবুয়ে সফরে মুশফিক আবার জাতীয় দলে সুযোগ পান। সে সফরে হারারেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মুশফিক প্রথম ফিফটির দেখা পান। পরের বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপের জন্য খালেদ মাসুদের স্থলাভিষিক্ত হন তিনি। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি মুশফিককে।
২০০৫ সালের ২৬ মে ইংল্যান্ড সফরে মুশফিক প্রথমবারের মতো জাতীয় দলে সুযোগ পান। ইংল্যান্ডের মাটিতে এটাই ছিল বাংলাদেশের প্রথম সফর। প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে মুশফিক পরিবেশের সঙ্গে ধাতস্থ হয়ে নেন। প্রস্তুতি ম্যাচে সাসেক্সের বিপক্ষে ৬৩ রানের ইনিংস খেলেন মুশফিক। নটিংহাম্পশায়ারের বিপক্ষে অপরাজিত ১১৫ রানের ঝকঝকে একটি ইনিংস উপহার দেন। ফলে লর্ডসে সিরিজের প্রথম টেস্টে তিনি স্পেশালিস্ট ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে জায়গা করে নেন। তরুণ মুশফিক প্রথম ইনিংসে মাত্র ১৯ রানেই সাজঘরে ফিরে যান। দ্বিতীয় ইনিংসে আউট হন তিন রানে। ইনজুরির কবলে পড়ায় সিরিজের বাকি ম্যাচগুলো তার আর খেলা হয়নি।
২০০৬ সালে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে মুশফিক বাংলাদেশ দলকে নেতৃত্ব দেন। মুশফিকের নেতৃত্বে টাইগাররা কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত যায়। একই বছর জিম্বাবুয়ে সফরে মুশফিক আবার জাতীয় দলে সুযোগ পান। সে সফরে হারারেতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে মুশফিক প্রথম ফিফটির দেখা পান। পরের বছর ওয়েস্ট ইন্ডিজে অনুষ্ঠিত বিশ্বকাপের জন্য খালেদ মাসুদের স্থলাভিষিক্ত হন তিনি। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি মুশফিককে।
No comments